বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দায়ের করা মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সংক্রান্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের অফিস আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানির জন্য আগামী বুধবার (২৩ এপ্রিল) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। সকালেই বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস। তার সঙ্গে ছিলেন রিট আবেদনকারী ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন।
গত ৯ এপ্রিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) একটি অফিস আদেশ জারি করে। এতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা মামলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা বেশি। তাই উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে এজাহারভুক্ত কিংবা তদন্তে প্রাপ্ত আসামিদের গ্রেপ্তার না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই আদেশকে আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত দাবি করে গতকাল রোববার রিট দায়ের করেন আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন। রিটে আদেশটি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না—তা জানতে চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়েছে। পাশাপাশি আদেশটির কার্যকারিতা স্থগিত রাখার আবেদনও জানানো হয়।
রিটে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), ডিএমপি কমিশনার, ডিবি প্রধান, সিআইডি প্রধান, এসবি প্রধানসহ সাতজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, "একটি বিশেষ রাজনৈতিক ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে করা মামলায় আলাদা করে গ্রেপ্তারে অনুমতির শর্ত আরোপ আইন ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এজন্যই হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।"
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দায়ের করা মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি সংক্রান্ত ঢাকা মহানগর পুলিশের অফিস আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানির জন্য আগামী বুধবার (২৩ এপ্রিল) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। সকালেই বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস। তার সঙ্গে ছিলেন রিট আবেদনকারী ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন।
গত ৯ এপ্রিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) একটি অফিস আদেশ জারি করে। এতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় করা মামলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা বেশি। তাই উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না নিয়ে এজাহারভুক্ত কিংবা তদন্তে প্রাপ্ত আসামিদের গ্রেপ্তার না করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই আদেশকে আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত দাবি করে গতকাল রোববার রিট দায়ের করেন আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন। রিটে আদেশটি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না—তা জানতে চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়েছে। পাশাপাশি আদেশটির কার্যকারিতা স্থগিত রাখার আবেদনও জানানো হয়।
রিটে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), ডিএমপি কমিশনার, ডিবি প্রধান, সিআইডি প্রধান, এসবি প্রধানসহ সাতজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটকারী আইনজীবী বলেন, "একটি বিশেষ রাজনৈতিক ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে করা মামলায় আলাদা করে গ্রেপ্তারে অনুমতির শর্ত আরোপ আইন ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এজন্যই হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।"