alt

মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো কবে নিজ অর্থ নিতে পারবে, জানতে চেয়েছেন লু

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ডলার সংকটের কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগের লভ্যাংশ নিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ অর্থ ঢাকা কত দিনে পরিশোধ করবে, তা জানতে চেয়েছেন সফররত দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।

মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে নৈশভোজে এ বিষয়ে জানতে চান তিনি। নৈশভোজ শেষে নিজ বাসভবনে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সালমান এফ রহমান। এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত উপস্থিত ছিলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, ডলার-সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, ‘মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যারা ব্যবসা করছে, তারা অভিযোগ করছে, তাদের অর্থছাড়ে দেরি হচ্ছে। তাঁরা এটাও বলেছেন, আমরা বুঝি বাংলাদেশের রিজার্ভের ওপর চাপ রয়েছে।’ বাংলাদেশ কত দিনে এ অর্থ পরিশোধ করতে পারবে, তা জানতে চেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আশাবাদী বাংলাদেশের রিজার্ভ বাড়বে। আমাদের রপ্তানি বাড়বে, রেমিট্যান্সও বাড়বে। মার্কিনদের জানিয়েছি যে যদিও আমাদের অর্থ পরিশোধে একটু সমস্যা হচ্ছে, একটু দেরি হচ্ছে, তবে আমাদের অর্থছাড় ক্রমাগত হচ্ছে। আমরা একেবারে অর্থছাড় বন্ধ করিনি।’

ফিলিস্তিন নিয়ে আলোচনার বিষয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনের বিষয়টিতে অনেক উদ্বিগ্ন। মার্কিনরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ যেমন স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তা চায়। সংকট সমাধানের দিকে যাচ্ছে বলে তাঁরা ইঙ্গিত দিয়েছেন। কিন্তু সমাধানটি কী, তা বিস্তারিত জানাননি।

চীন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সালমান এফ রহমান বলেন, এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। ভিসানীতি নিয়েও কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানান তিনি।

সালমান এফ রহমান বলেন, ‘মার্কিনরা জানিয়েছেন যে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ভালো করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশও এ বিষয়ে তাদের স্বাগত জানিয়েছে। নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ভুল–বোঝাবুঝি ছিল, তা আলোচনায় মার্কিনরাও তোলেনি, আমরাও তুলিনি। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে বিশ্বাস পুনরায় স্থাপন করতে চায়।’

ছবি

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও ভুল তথ্য ছড়াচ্ছেন: প্রেস সচিব

ছবি

আইআরআইয়ের প্রাক-নির্বাচনী মূল্যায়ন প্রতিবেদন, বাংলাদেশে প্রাক-নির্বাচনী পরিবেশ এখনও নাজুক

ছবি

মেঘনা-ধনাগোদা নদীর উপর সেতু নির্মাণ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করলেন সেতু বিভাগের সচিব

ছবি

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিলের রায় ‘অসৎ উদ্দেশ্যে’ দেয়া হয়েছিল দাবি অ্যাটর্নি জেনারেলের

হালদা নদীকে মৎস্য হেরিটেজ ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: দলগুলোকে দায়িত্ব দেয়ার চার দিনেও অগ্রগতি নেই

ছবি

শতভাগ জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনে বড় বাধা দুর্বল আইন, শক্তিশালীকরণের দাবি

ছবি

ইন্টারনেট বন্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, বিলুপ্ত হচ্ছে এনটিএমসি

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪ জন

ছবি

আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনও কাজ হবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

জুলাইযোদ্ধা জাহাঙ্গীর আলমকে নির্যাতনের অভিযোগে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

ছবি

সাবেক বিচারপতিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে আরও ১,০৬৯ জন

জামিনে মুক্তি পাওয়া আ’লীগ নেতারা অপরাধে জড়ালে কঠোর ব্যবস্থা: উপদেষ্টা

ছবি

তদন্ত প্রতিবেদন: পাইলটের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়

ছবি

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার আগ্রহ আয়ারল্যান্ডের

ছবি

নির্বাচন হলে দেশে স্থিতিশীলতা আরও ভালো হবে, আশা সেনাবাহিনীর

ছবি

অগ্নিঝুঁকিতে বেনাপোল স্থলবন্দরের পণ্যাগার, ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ, নিরাপত্তা জোরদার

ছবি

নির্বাচন হলে দেশে স্থিতিশীলতা আসবে, সেনাবাহিনী ফিরবে ব্যারাকে: জিওসি মাইনুর রহমান

ছবি

নিষিদ্ধ দলের মিছিলের চেষ্টা করলে আইনের কঠোর প্রয়োগ: প্রেস সচিব

দায়িত্ব পালনে অযোগ্যতা: হাই কোর্টের বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারের অপসারণ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে একদিনে প্রাণ গেল ১০ জনের

ছবি

আইসিটি মামলায় আটক ১৫ সেনা কর্মকর্তার চাকরি নিয়ে সেনাসদরের ব্যাখ্যা: “এটি একটি আইনগত প্রক্রিয়া”

ছবি

১৪ মাসে ৪০ বিচারবহির্ভূত হত্যা, আইনের মাধ্যমে ফয়সালা করা হবে: স্বরাষ্ট্র্র উপদেষ্টা

ছবি

আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি: বিএনপির আপত্তি আমলে নেয়নি অন্তর্বর্তী সরকার

কোটা আন্দোলনে হামলায় ঢাবির আরও ২৭৫ শিক্ষার্থী অভিযুক্ত

ছবি

নির্বাচন: দেড় লাখের মধ্যে ৪৮ হাজার পুলিশের প্রশিক্ষণ শেষ

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় তিনবারেও সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থ প্রসিকিউশন

ছবি

নভেম্বর মাসেও কমছে না ডেঙ্গু, পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

ছবি

সনদ, গণভোট: দলগুলোকে দ্রুত ‘সিদ্ধান্ত’ নেয়ার আহ্বান, নইলে পদক্ষেপ নেবে অন্তর্বর্তী সরকার

ছবি

ডেঙ্গু ও নিউমোনিয়ায় মাধবদীতে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি

ছবি

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

বিটিআরসির প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে ইন্টারনেটের দাম বাড়বে: আইএসপিএবি

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪৭ জন

ছবি

পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল চেয়ে আপিল

tab

মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো কবে নিজ অর্থ নিতে পারবে, জানতে চেয়েছেন লু

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ডলার সংকটের কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগের লভ্যাংশ নিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ অর্থ ঢাকা কত দিনে পরিশোধ করবে, তা জানতে চেয়েছেন সফররত দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।

মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে নৈশভোজে এ বিষয়ে জানতে চান তিনি। নৈশভোজ শেষে নিজ বাসভবনে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সালমান এফ রহমান। এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত উপস্থিত ছিলেন।

সালমান এফ রহমান বলেন, ডলার-সংকট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তাঁরা বলেছেন, ‘মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যারা ব্যবসা করছে, তারা অভিযোগ করছে, তাদের অর্থছাড়ে দেরি হচ্ছে। তাঁরা এটাও বলেছেন, আমরা বুঝি বাংলাদেশের রিজার্ভের ওপর চাপ রয়েছে।’ বাংলাদেশ কত দিনে এ অর্থ পরিশোধ করতে পারবে, তা জানতে চেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আশাবাদী বাংলাদেশের রিজার্ভ বাড়বে। আমাদের রপ্তানি বাড়বে, রেমিট্যান্সও বাড়বে। মার্কিনদের জানিয়েছি যে যদিও আমাদের অর্থ পরিশোধে একটু সমস্যা হচ্ছে, একটু দেরি হচ্ছে, তবে আমাদের অর্থছাড় ক্রমাগত হচ্ছে। আমরা একেবারে অর্থছাড় বন্ধ করিনি।’

ফিলিস্তিন নিয়ে আলোচনার বিষয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিনের বিষয়টিতে অনেক উদ্বিগ্ন। মার্কিনরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ যেমন স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তা চায়। সংকট সমাধানের দিকে যাচ্ছে বলে তাঁরা ইঙ্গিত দিয়েছেন। কিন্তু সমাধানটি কী, তা বিস্তারিত জানাননি।

চীন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে সালমান এফ রহমান বলেন, এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। ভিসানীতি নিয়েও কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানান তিনি।

সালমান এফ রহমান বলেন, ‘মার্কিনরা জানিয়েছেন যে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও ভালো করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশও এ বিষয়ে তাদের স্বাগত জানিয়েছে। নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ভুল–বোঝাবুঝি ছিল, তা আলোচনায় মার্কিনরাও তোলেনি, আমরাও তুলিনি। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে বিশ্বাস পুনরায় স্থাপন করতে চায়।’

back to top