বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। লঘুচাপটি মঙ্গলবারের (২৮ নভেম্বর) মধ্যে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও বুধবারের (২৯ নভেম্বর) মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর নিম্নচাপটি ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে গভীর নিম্নচাপে ও ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ ঘূর্ণিঝড়ে (মিগজাউম/মিচাহং) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাতে আবহাওয়া ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানিয়েছেন কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ।
পোস্টে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়টি ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপকূলে থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মধ্যবর্তী কোনো এলাকার উপকূলে আঘাত করার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সম্ভাবনা বেশি যে এই ঘূর্ণিঝড়টিও একই পথে উপকূলে আঘাত করার, যে পথে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় মিধিলি। অর্থাৎ বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যবর্তী উপকূলীয় জেলাগুলোর ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়টির স্থল ভাগে প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে।
গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’। আঘাতের সময় পটুয়াখালীতে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০২ কিলোমিটার।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। লঘুচাপটি মঙ্গলবারের (২৮ নভেম্বর) মধ্যে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও বুধবারের (২৯ নভেম্বর) মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এরপর নিম্নচাপটি ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে ৩ তারিখের মধ্যে গভীর নিম্নচাপে ও ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৫ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ ঘূর্ণিঝড়ে (মিগজাউম/মিচাহং) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাতে আবহাওয়া ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানিয়েছেন কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ।
পোস্টে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়টি ডিসেম্বর মাসের ৩ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপকূলে থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মধ্যবর্তী কোনো এলাকার উপকূলে আঘাত করার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সম্ভাবনা বেশি যে এই ঘূর্ণিঝড়টিও একই পথে উপকূলে আঘাত করার, যে পথে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় মিধিলি। অর্থাৎ বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যবর্তী উপকূলীয় জেলাগুলোর ওপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড়টির স্থল ভাগে প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে।
গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’। আঘাতের সময় পটুয়াখালীতে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০২ কিলোমিটার।