হামিদুর রহমান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও জাপান দূতাবাসের যৌথ আয়োজনে শুক্রবার (১৭ মে) ঢাকার কেরাণীগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো ক্যালিগ্রাফি কর্মশালা। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ইয়ুথ বাংলা গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ড. সীমা হামিদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় নিজে ক্যালিগ্রাফি করে জাপানি সংস্কৃতির সঙ্গে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয় দেন প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। জাপানের প্রখ্যাত ক্যালিগ্রাফি শিল্পী সাতাকো আজুমার নেতৃত্বে ক্যালিগ্রাফি কর্মশালায় স্থানীয় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। ক্যালিগ্রাফি হলো বিভিন্ন ভাষার বর্ণের চমৎকার লিখনশৈলী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙ্গালি সংস্কৃতি আরও ঋদ্ধ হবে। বাঙ্গালি সংস্কৃতির ঐতিহ্যের সাথে জাপানিজ কৃষ্টি, শিক্ষাদীক্ষা চর্চা ও অনুশীলন করতে পারলে আমাদের সংস্কৃতি আরও মার্জিত হবে। সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সাংস্কৃতির উপাদানসমূহের প্রদর্শনী বাড়ানো গেলে সাংস্কৃতিক সম্পর্কও জোড়দার হয়।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আরও বলেন, অংশগ্রহণকারীরা এই কর্মসূচির মাধ্যমে জাপানি ক্যালিগ্রাফির সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারবে। তিনি বলেন, ক্যালিগ্রাফি করতে একাগ্রতা ও স্থির হতে হয় , যার মাধ্যমে নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ক্যালিগ্রাফি কর্মশালার মাধ্যমে এই গুণটাও অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।
রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার হবে।
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪
হামিদুর রহমান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও জাপান দূতাবাসের যৌথ আয়োজনে শুক্রবার (১৭ মে) ঢাকার কেরাণীগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো ক্যালিগ্রাফি কর্মশালা। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ইয়ুথ বাংলা গ্লোবাল ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ড. সীমা হামিদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় নিজে ক্যালিগ্রাফি করে জাপানি সংস্কৃতির সঙ্গে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয় দেন প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। জাপানের প্রখ্যাত ক্যালিগ্রাফি শিল্পী সাতাকো আজুমার নেতৃত্বে ক্যালিগ্রাফি কর্মশালায় স্থানীয় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। ক্যালিগ্রাফি হলো বিভিন্ন ভাষার বর্ণের চমৎকার লিখনশৈলী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের মাধ্যমে বাঙ্গালি সংস্কৃতি আরও ঋদ্ধ হবে। বাঙ্গালি সংস্কৃতির ঐতিহ্যের সাথে জাপানিজ কৃষ্টি, শিক্ষাদীক্ষা চর্চা ও অনুশীলন করতে পারলে আমাদের সংস্কৃতি আরও মার্জিত হবে। সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সাংস্কৃতির উপাদানসমূহের প্রদর্শনী বাড়ানো গেলে সাংস্কৃতিক সম্পর্কও জোড়দার হয়।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আরও বলেন, অংশগ্রহণকারীরা এই কর্মসূচির মাধ্যমে জাপানি ক্যালিগ্রাফির সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারবে। তিনি বলেন, ক্যালিগ্রাফি করতে একাগ্রতা ও স্থির হতে হয় , যার মাধ্যমে নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ক্যালিগ্রাফি কর্মশালার মাধ্যমে এই গুণটাও অংশগ্রহণকারীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে।
রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার হবে।