alt

যে অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে তা সঠিক নয় : সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ

শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো অপরাধ করিনি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪

দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া তার পরিবারের সদস্যদেরও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণার কথা জানানো হয়েছে। গত সোমবার স্থানীয় সময় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার কারণে সাবেক জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে আগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আজিজ আহমেদ আজ মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন। সে সব বক্তব্যে তিনি দাবি করেছেন, শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো কাজ তিনি করেননি। তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে তা অসত্য এবং সঠিক নয়।

তিনি বলেন, শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো অপরাধ করিনি। আমি মনে করি এটি (মার্কিন নিষেধাজ্ঞা) সম্পূর্ণভাবে আমার জন্য প্রযোজ্য নয়।

সেনাপ্রধান হিসেবে এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ভাই বা আত্মীয়দের কন্ট্রাক্ট দিয়েছেন- কেউ সেটা প্রমাণ করতে পারলে যে কোনো কনসিকোয়েন্স বা পরিণতি মেনে নিতে প্রস্তুত আছেন বলে জানান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ।

নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে জানতে চাইলে আজিজ আহমেদ বলেন,‘আমি অবাক হয়েছি। আমি এখানে দেখতে পাচ্ছি, অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন অনুষ্ঠানে যে অভিযোগ দুটি আনা হয়েছিল, সেটির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত। যদিও এখানে এত কিছু বিস্তারিত বলা হয়নি, কিন্তু একই জিনিস।’ তিনি বলেন, প্রথম অভিযোগ হলো, আমি আমার ভাইকে বাংলাদেশের প্রচলিত যে আইন আছে, তার অপরাধ কর্মকা- থেকে সে যেন এড়িয়ে চলতে পারে সেজন্য আমি আমার পদ-পদবি ব্যবহার করে তাকে সহযোগিতা করে দুর্নীতি করেছি। দ্বিতীয়ত হলো, আমি সেনাপ্রধান হিসেবে আমার ভাইকে সামরিক কন্ট্রাক্ট দিয়ে ঘুস নিয়েছি; আমি আরেকটি দুর্নীতি করেছি।

তিনি বলেন, প্রথম অভিযোগের বিষয়ে বলবো, আমার সেই ভাই, যদিও এখানে নাম উল্লেখ করা হয়নি, আমি জেনারেল হওয়ার অনেক আগে থেকে বিদেশে এবং নিশ্চয়ই সে বৈধ পাসপোর্ট নিয়েই বিদেশে গিয়েছে। সেখানে দেশ থেকে চলে যাওয়ার বা দেশের প্রচলিত আইন ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে আমি আমার পদ-পদবি ব্যবহার করেছি এই অভিযোগ আমি মেনে নিচ্ছি না। মেনে নিতে পারি না, এটি সঠিক না।

দ্বিতীয় অভিযোগের ক্ষেত্রে বলবো, আমি চার বছর বিজিবি প্রধান এবং তিন বছর সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে কেউ যদি একটা প্রমাণ দিতে পারে আমি আমার ভাই বা আত্মীয়কে বিজিবি বা সেনাবাহিনীতে কোনো কন্ট্রাক্ট দিয়েছি, আমি যে কোনো কনসিকোয়েন্স মেনে নিতে প্রস্তুত আছি। আমি আমার কোনো আত্মীয়-স্বজন বা ভাইকে কোনো কন্ট্রাক্ট দেইনি।

গণমাধ্যমকর্মীদের খোঁজ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমার ভাইদের কারও বিজিবি বা সেনাবাহিনীতে ঠিকাদারি করার জন্য কন্ট্রাক্ট নেওয়ার কোনো ধরনের লাইসেন্স আছে কি না খোঁজ নিলেই পেয়ে যাবেন।

নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে আজিজ আহমেদ কোনো প্রতিক্রিয়া জানাবেন কি না- জানতে চাইলে সাবেক এ সেনাপ্রধান বলেন, আমার জানানোর কোনো প্রয়োজন নেই।

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন কি না জানতে চাইলে বলেন, আমি দুটি প্রশ্নের জবাব দিয়েছি। আমার মনে হয়, আর কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার কিছু নেই।

ছবি

সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, পরের জাতীয় নির্বাচন থেকে কার্যকর

ছবি

২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস

ছবি

ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮৮ জন

ছবি

রোজ গার্ডেন কিনে রাষ্ট্রের ‘৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি’, অনুসন্ধানে দুদক

ছবি

আমার মায়ের জীবন বাঁচানোয় মোদি সরকারের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ: জয়

ছবি

ওসি সায়েদ ও এএসআই বিশ্বজিৎ ৬টি মরদেহ পুড়িয়েছে: রাজসাক্ষী আফজালুল

মৃত ও ভুয়া ভোটারের সংখ্যা বাড়ছে, খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা, বললেন ডিসি

ছবি

আশুলিয়ায় ছয়জনকে গুলি ও পুড়িয়ে হত্যা: মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক এসআই আবজালুলের রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি

ছবি

গণভোট: করণীয় ঠিক করতে অধ্যাদেশের অপেক্ষায় ইসি

ছবি

খেলাপি ঋণ অবলোপনের সময়সীমা তুলে দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি

একইদিনে ইসির সংলাপে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি, বিভিন্ন প্রস্তাব

ছবি

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সেনা ও পুলিশের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

।দিল্লিতে অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠকে খলিলুর রহমান, আলোচনায় সিএসসি ও দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু

ছবি

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড নয়: জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় ২৫ কোটি টাকা খরচ করবে সরকার

ছবি

পলাতক ও দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য প্রচারে উদ্বেগ, সতর্ক করলো এনসিএসএ

ছবি

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান মোশাররফের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

ছবি

নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালনে গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা

ছবি

জাতীয় নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

গাড়ি ভাঙচুর-পোড়ানোর মামলায় বিএমইউর চিকিৎসক গ্রেপ্তার, জামিন নামঞ্জুর

ছবি

এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদীকে নিবন্ধন দিয়ে ইসির প্রজ্ঞাপন

ছবি

নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুলের সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

ছবি

হাসিনা-আসাদুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড: বিচারে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলা আবশ্যক: এইচআরডব্লিউ

ছবি

দেশে মোট ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখের বেশি

ছবি

অ্যাপে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, ব্যালট ডাকযোগে

ছবি

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সম্পদ কত

ছবি

নগদের সাবেক এমডিসহ সংশ্লিষ্টদের ৭৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

ছবি

একদিনে ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

ছবি

নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

কৃষি, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়ে সিএ এবং ডাচ মন্ত্রীর আলোচনা

ছবি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ বাংলাদেশি

ছবি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

ছবি

ভারতকে চিঠি দেবে সরকার

ছবি

যা বললো ভারত

ছবি

রাষ্ট্রনিযুক্ত হাসিনার আইনজীবী

ছবি

প্রধান কৌঁসুলি ও অ্যাটর্নি জেনারেল

tab

যে অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে তা সঠিক নয় : সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ

শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো অপরাধ করিনি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪

দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া তার পরিবারের সদস্যদেরও যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণার কথা জানানো হয়েছে। গত সোমবার স্থানীয় সময় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার কারণে সাবেক জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে আগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আজিজ আহমেদ আজ মঙ্গলবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন। সে সব বক্তব্যে তিনি দাবি করেছেন, শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো কাজ তিনি করেননি। তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগের কথা বলা হচ্ছে তা অসত্য এবং সঠিক নয়।

তিনি বলেন, শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো অপরাধ করিনি। আমি মনে করি এটি (মার্কিন নিষেধাজ্ঞা) সম্পূর্ণভাবে আমার জন্য প্রযোজ্য নয়।

সেনাপ্রধান হিসেবে এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ভাই বা আত্মীয়দের কন্ট্রাক্ট দিয়েছেন- কেউ সেটা প্রমাণ করতে পারলে যে কোনো কনসিকোয়েন্স বা পরিণতি মেনে নিতে প্রস্তুত আছেন বলে জানান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ।

নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে জানতে চাইলে আজিজ আহমেদ বলেন,‘আমি অবাক হয়েছি। আমি এখানে দেখতে পাচ্ছি, অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন অনুষ্ঠানে যে অভিযোগ দুটি আনা হয়েছিল, সেটির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত। যদিও এখানে এত কিছু বিস্তারিত বলা হয়নি, কিন্তু একই জিনিস।’ তিনি বলেন, প্রথম অভিযোগ হলো, আমি আমার ভাইকে বাংলাদেশের প্রচলিত যে আইন আছে, তার অপরাধ কর্মকা- থেকে সে যেন এড়িয়ে চলতে পারে সেজন্য আমি আমার পদ-পদবি ব্যবহার করে তাকে সহযোগিতা করে দুর্নীতি করেছি। দ্বিতীয়ত হলো, আমি সেনাপ্রধান হিসেবে আমার ভাইকে সামরিক কন্ট্রাক্ট দিয়ে ঘুস নিয়েছি; আমি আরেকটি দুর্নীতি করেছি।

তিনি বলেন, প্রথম অভিযোগের বিষয়ে বলবো, আমার সেই ভাই, যদিও এখানে নাম উল্লেখ করা হয়নি, আমি জেনারেল হওয়ার অনেক আগে থেকে বিদেশে এবং নিশ্চয়ই সে বৈধ পাসপোর্ট নিয়েই বিদেশে গিয়েছে। সেখানে দেশ থেকে চলে যাওয়ার বা দেশের প্রচলিত আইন ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে আমি আমার পদ-পদবি ব্যবহার করেছি এই অভিযোগ আমি মেনে নিচ্ছি না। মেনে নিতে পারি না, এটি সঠিক না।

দ্বিতীয় অভিযোগের ক্ষেত্রে বলবো, আমি চার বছর বিজিবি প্রধান এবং তিন বছর সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে কেউ যদি একটা প্রমাণ দিতে পারে আমি আমার ভাই বা আত্মীয়কে বিজিবি বা সেনাবাহিনীতে কোনো কন্ট্রাক্ট দিয়েছি, আমি যে কোনো কনসিকোয়েন্স মেনে নিতে প্রস্তুত আছি। আমি আমার কোনো আত্মীয়-স্বজন বা ভাইকে কোনো কন্ট্রাক্ট দেইনি।

গণমাধ্যমকর্মীদের খোঁজ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আমার ভাইদের কারও বিজিবি বা সেনাবাহিনীতে ঠিকাদারি করার জন্য কন্ট্রাক্ট নেওয়ার কোনো ধরনের লাইসেন্স আছে কি না খোঁজ নিলেই পেয়ে যাবেন।

নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে আজিজ আহমেদ কোনো প্রতিক্রিয়া জানাবেন কি না- জানতে চাইলে সাবেক এ সেনাপ্রধান বলেন, আমার জানানোর কোনো প্রয়োজন নেই।

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন কি না জানতে চাইলে বলেন, আমি দুটি প্রশ্নের জবাব দিয়েছি। আমার মনে হয়, আর কোনো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার কিছু নেই।

back to top