alt

‘গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে প্রয়োজন সমন্বিত প্রয়াস’

ঢাবিতে ‘১৯৭১ এ বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি’ শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা

খালেদ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি : সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

“১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন সকল স্তরের মানুষের সমন্বিত প্রয়াস। গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের কি কি শূণ্যতা আছে সেগুলো খুঁজে বের করতে হবে। গণহত্যার উপর শক্তিশালী ডেটাবেজ ও ডকুমেন্টশন তৈরী করে আন্তর্জাতিকভাবে তার প্রচারণা চালাতে হবে।”

‘১৯৭১ সালের বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি’ শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। আজ সোমবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল) এবং সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রজেক্ট পরিচালিত হচ্ছে। সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক শেখ হাফিজুর রহমানের (কার্জন) সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড এ এস এম মাকসুদ কামাল।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, ১৯৪৮ সালের গণহত্যা কনভেনশনের এমন কোনো ধারা নেই যা পাকিস্তানি বাহিনী সংগঠিত করে নাই। অথচ স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও আমাদের গণহত্যার স্বীকৃতির দাবি জানাতে হচ্ছে। আমরা কেন এত পিছিয়ে পড়লাম সেটির কারণ খুৃঁজে বের করতে হবে। সেজন্য স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরা কীভাবে এদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে সেটি জানতে হবে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখনো সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে।

তিনি আরো বলেন, গণহত্যার স্বীকৃতির জন্য একটা শক্তিশালী ও বিস্তৃত ডেটাবেস প্রয়োজন। যেমন ৭১ এর অনেক বদ্ধভূমি আমাদের অজানা রয়েছে। সেগুলো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। ডকুমেন্টেসন করতে হবে। সেজন্য প্রত্যেকেই যার যারা অবস্থান থেকে অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে জেনোসাইড স্টাডিজকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাহলেই তরুণদের আগ্রহ সৃষ্টি হবে৷ তারা এ বিষয়ে গবেষণা করতে এগিয়ে আসবে।

এ এস এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের গণহত্যার উপর একটি ওয়েব বেইসড ডকুমেন্টেশন তৈরী করবো। যাতে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আমরা এটি ছড়িয়ে দিতে পারি। যেকোনো গবেষক এটা থেকে অ্যাট্রিবিউট সংগ্রহ করতে পারবে। গণহত্যা স্বীকৃতি পেতে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের কি কি শূণ্যতা আছে, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা তাও খুঁজে বের করবো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোতে জেনোসাইড স্টাডিজকে আরো যুগোপযোগী করার উদ্যোগও নেওয়া হবে বলে জানান উপাচার্য।

ইউসিএল-এর সহযোগী অধ্যাপক ড. বায়েস আহমেদ বলেন, গণহত্যা নিয়ে কাজ করার সময় আমার বাংলাদেশের গণহত্যা নিয়ে কিছু করার বিষয়টি মাথায় আসে। সে লক্ষ্যে আমরা ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে(ইউসিএল) প্রপোজাল সাবমিট করি। তারা এটি গ্রহণ করে। হাউজ অব লর্ডসে ব্রিটিশ প্রতিনিধি, বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন নিয়ে আমাদের কোলাবোরেশান হয়েছে।

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, ৭১ এর গণহত্যার এদেশীয় যারা মাস্টারমাইন্ড তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি মাস্টারমাইন্ডদের বিচার হয়নি। আমরা গণহত্যার আন্তর্জাতিক তথা জাতিসংঘের স্বীকৃতিও পাইনি। রুয়ান্ডার গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে অনেকদিন সময় লেগেছে। আমাদের জন্য এটা সহজ হবে না। আমাদের উদ্দেশ্য দুটি৷ এক, গণহত্যার স্বীকৃতি। দুই, ক্ষতিপূরণ।

কর্মশালায় একটি প্যানেল ডিসকাশন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অংশ নেন ইতিহাসবিদ ও লেখক মুনতাসীর মামুন, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মানবাধিকার ও উন্নয়ন কর্মী আসিফ মুনীরসহ প্রমুখ।

ছবি

সরকার নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

টিআইবির প্রশ্ন: ভবিষ্যৎ মন্ত্রীদের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি কেনায় অতি আগ্রহ কেন?

ছবি

নাহিদ ইসলামের জবানবন্দি: ছাত্রদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ আখ্যায়িত করে অপমানিত করা হয়েছে

ছবি

জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ

ছবি

আমি যে কাজ করেছি তা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনদিন হয় নি: সিলেটে আসিফ নজরুল

ছবি

অগ্রণী ব্যাংকে শেখ হাসিনার দুটি লকার জব্দ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৬২২

ছবি

মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জাতিসংঘে যাচ্ছেন ফখরুল-তাহের-আখতার

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে চারটি পদ্ধতির পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

ছবি

ডেমু ট্রেন কেনায় রাষ্ট্রের ক্ষতি, দুদকের মামলা

ছবি

বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের প্রধান বিচারপতির বৈঠক

ছবি

ট্রাইব্যুনাল: নাহিদের সাক্ষ্য বুধবার, মাহমুদুর রহমানের জেরা শুরু

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, দলগুলোর সঙ্গে বুধবার আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

ছবি

ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা: বাংলাদেশ-ভারতের ভৌগোলিক নৈকট্য ও আন্তঃনির্ভতা নতুন সুযোগে রূপান্তরের সম্ভাবনা

ছবি

ধর্মীয় উৎসবে অতিরিক্ত নিরাপত্তা নয়, সমান নাগরিক অধিকারের বাংলাদেশ চান প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস

ছবি

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

ছবি

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলায় নাহিদ ইসলামের সাক্ষ্য বুধবার

ছবি

জুলাই আন্দোলন: ইনু-নূরসহ ৯ আসামির ভার্চুয়াল হাজিরা

ছবি

বাংলাদেশে উষ্ণায়নের প্রভাব: কর্মদিবস নষ্ট, অর্থনীতি ও স্বাস্থ্যে বড় ক্ষতি

ছবি

এলডিসি থেকে উত্তরণ পিছিয়ে দিতে কাজ করছে সরকার: বাণিজ্য সচিব

ছবি

ডেঙ্গু মোকাবিলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

ছবি

দুর্গাপূজা প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

ছবি

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অতিরিক্ত মহাপরিচালকদের দপ্তর বদল, একজনকে ওএসডি

ছবি

ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

ছবি

আরও ১ মাস বাড়লো ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ছাড়াল ৩৮ হাজার

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য সম্পর্ক আরও গভীর করতে অঙ্গীকার ইউনূসের

ছবি

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি : মাইকেল মিলার

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার হাতে ১২ তরুণ পেলেন ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’

ছবি

ইসিতে নিবন্ধন: নতুন দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ চলছে

ছবি

সেপ্টেম্বরের শেষে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

ছবি

দ্বিমতের কোনো জায়গা নাই, এই সুযোগ আর আসবে না: ইউনূস

ছবি

নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারিত সময়ের আগেই

ছবি

মালয়েশিয়া কর্মী পাঠানোতে ১১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাত: ১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা সিদ্ধান্ত

ছবি

টাইফয়েড টিকা কর্মসূচি: দেড় মাসে নিবন্ধন প্রায় ৮৯ লাখ শিশু

tab

‘গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে প্রয়োজন সমন্বিত প্রয়াস’

ঢাবিতে ‘১৯৭১ এ বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি’ শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা

খালেদ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

সোমবার, ২৭ মে ২০২৪

“১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন সকল স্তরের মানুষের সমন্বিত প্রয়াস। গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের কি কি শূণ্যতা আছে সেগুলো খুঁজে বের করতে হবে। গণহত্যার উপর শক্তিশালী ডেটাবেজ ও ডকুমেন্টশন তৈরী করে আন্তর্জাতিকভাবে তার প্রচারণা চালাতে হবে।”

‘১৯৭১ সালের বাংলাদেশের জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি’ শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। আজ সোমবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন (ইউসিএল) এবং সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ-এর যৌথ উদ্যোগে এ প্রজেক্ট পরিচালিত হচ্ছে। সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক শেখ হাফিজুর রহমানের (কার্জন) সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড এ এস এম মাকসুদ কামাল।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, ১৯৪৮ সালের গণহত্যা কনভেনশনের এমন কোনো ধারা নেই যা পাকিস্তানি বাহিনী সংগঠিত করে নাই। অথচ স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও আমাদের গণহত্যার স্বীকৃতির দাবি জানাতে হচ্ছে। আমরা কেন এত পিছিয়ে পড়লাম সেটির কারণ খুৃঁজে বের করতে হবে। সেজন্য স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরা কীভাবে এদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে সেটি জানতে হবে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে। এখনো সেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে।

তিনি আরো বলেন, গণহত্যার স্বীকৃতির জন্য একটা শক্তিশালী ও বিস্তৃত ডেটাবেস প্রয়োজন। যেমন ৭১ এর অনেক বদ্ধভূমি আমাদের অজানা রয়েছে। সেগুলো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। ডকুমেন্টেসন করতে হবে। সেজন্য প্রত্যেকেই যার যারা অবস্থান থেকে অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে জেনোসাইড স্টাডিজকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তাহলেই তরুণদের আগ্রহ সৃষ্টি হবে৷ তারা এ বিষয়ে গবেষণা করতে এগিয়ে আসবে।

এ এস এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের গণহত্যার উপর একটি ওয়েব বেইসড ডকুমেন্টেশন তৈরী করবো। যাতে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আমরা এটি ছড়িয়ে দিতে পারি। যেকোনো গবেষক এটা থেকে অ্যাট্রিবিউট সংগ্রহ করতে পারবে। গণহত্যা স্বীকৃতি পেতে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের কি কি শূণ্যতা আছে, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা তাও খুঁজে বের করবো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোতে জেনোসাইড স্টাডিজকে আরো যুগোপযোগী করার উদ্যোগও নেওয়া হবে বলে জানান উপাচার্য।

ইউসিএল-এর সহযোগী অধ্যাপক ড. বায়েস আহমেদ বলেন, গণহত্যা নিয়ে কাজ করার সময় আমার বাংলাদেশের গণহত্যা নিয়ে কিছু করার বিষয়টি মাথায় আসে। সে লক্ষ্যে আমরা ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে(ইউসিএল) প্রপোজাল সাবমিট করি। তারা এটি গ্রহণ করে। হাউজ অব লর্ডসে ব্রিটিশ প্রতিনিধি, বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন নিয়ে আমাদের কোলাবোরেশান হয়েছে।

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, ৭১ এর গণহত্যার এদেশীয় যারা মাস্টারমাইন্ড তাদের বিচার হয়েছে। কিন্তু পাকিস্তানি মাস্টারমাইন্ডদের বিচার হয়নি। আমরা গণহত্যার আন্তর্জাতিক তথা জাতিসংঘের স্বীকৃতিও পাইনি। রুয়ান্ডার গণহত্যার স্বীকৃতি পেতে অনেকদিন সময় লেগেছে। আমাদের জন্য এটা সহজ হবে না। আমাদের উদ্দেশ্য দুটি৷ এক, গণহত্যার স্বীকৃতি। দুই, ক্ষতিপূরণ।

কর্মশালায় একটি প্যানেল ডিসকাশন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে অংশ নেন ইতিহাসবিদ ও লেখক মুনতাসীর মামুন, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মানবাধিকার ও উন্নয়ন কর্মী আসিফ মুনীরসহ প্রমুখ।

back to top