আন্দোলনকারীদের টার্গেট করে গুলি
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার লং মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে চানখারপুল এলাকায় আন্দোলনকারীদের টার্গেট করে গুলি চালানো আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) এক সদস্যকে শনাক্তের পর হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
সেই এপিবিএন কনস্টেবলের নাম মো. সুজন। শুক্রবার এপিবিএন থেকেই তাকে ডিবির হেফাজতে দেওয়া হয়।
এরপর শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলার (নম্বর-৯) প্রেক্ষিতে তাকে হেফাজতে নেয় শাহবাগ থানা পুলিশ।
শাহবাগ থানার এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক বলেন, ৫ অগাস্ট চানখারপুল এলাকায় এক এপিবিএন সদস্যের হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যেটি বিভিন্ন গণমাধ্যমেও প্রকাশ করা হয়। এর প্রেক্ষিতে এপিবিএন কর্তৃপক্ষ কনস্টেবল সুজনকে ডিবি হেফাজতে দেয়। পরে ডিবি থেকে আমাদের কাছ হস্তান্তর করে।
তিনি বলেন, পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার করতে সদর দপ্তরের কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। আমাদের সেসব প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে, এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। সব প্রক্রিয়া শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কনস্টেবল সুজন উত্তরা পূর্ব থানাধীন এপিবিএন-১৩ তে কর্মরত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
আন্দোলনকারীদের টার্গেট করে গুলি
শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার লং মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে চানখারপুল এলাকায় আন্দোলনকারীদের টার্গেট করে গুলি চালানো আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) এক সদস্যকে শনাক্তের পর হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
সেই এপিবিএন কনস্টেবলের নাম মো. সুজন। শুক্রবার এপিবিএন থেকেই তাকে ডিবির হেফাজতে দেওয়া হয়।
এরপর শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলার (নম্বর-৯) প্রেক্ষিতে তাকে হেফাজতে নেয় শাহবাগ থানা পুলিশ।
শাহবাগ থানার এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক বলেন, ৫ অগাস্ট চানখারপুল এলাকায় এক এপিবিএন সদস্যের হাঁটু গেড়ে বসে গুলি করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। যেটি বিভিন্ন গণমাধ্যমেও প্রকাশ করা হয়। এর প্রেক্ষিতে এপিবিএন কর্তৃপক্ষ কনস্টেবল সুজনকে ডিবি হেফাজতে দেয়। পরে ডিবি থেকে আমাদের কাছ হস্তান্তর করে।
তিনি বলেন, পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার করতে সদর দপ্তরের কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। আমাদের সেসব প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে, এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে আবেদন করা হয়েছে। সব প্রক্রিয়া শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
কনস্টেবল সুজন উত্তরা পূর্ব থানাধীন এপিবিএন-১৩ তে কর্মরত ছিলেন।