বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় অন্যতম সমন্ময়ক সারজিস আলম বলেছেন, এদেশের সিষ্টেম গুলোর ভেতরে যে ক্যানসার তৈরী হয়েছে সেই ক্যানসার যত দ্রæত সম্ভব নির্মুল করার জন্য জনগনের ভোটের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারে যেতে হবে। তিনি অন্তবর্তী সরকারকে ধৈর্য ধরে সহযোগীতা করার জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও দেশবাসির প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রংপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি ।
সারজিস আলম এই সরকারকে সহযোগীতা করতে হবে জানিয়ে বলেন, আদর্শ দলাদলি মুখোমুখি হবার যে ট্রাডিশন যে কালচার আছে সেটা থেকে কিছু সময়ের জন্য বিরত থেকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান।
তিনি বলেন আমরা যেন আবারো ক্ষমতার অপব্যাবহার করে কোন কিছু হতে বাধ্য না করি। আমরা যেন আমাদের আইনগত প্রক্রিয়া বেছে নেই। তাহলেই দেশে স্থিতিশীলতার দিকে যাবে।
সারজিস আলম বলেন ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা তার কিছু অনুসারী পেছন থেকে ছোবল দেবার চেষ্টা করছে তাদের প্রতিহত করার জন্য সকল রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান। যতদিননা জনগনের দ্বারা সরকার নির্বাচিত না হয় ততদিন আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
রংপুর বিভাগীয় সমন্ময়ক আবু সাইদ লিয়ন বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পুনঃগঠন সামাজিক সাম্য প্রতীষ্ঠা করাই আমাদের লক্ষ্য এই সংস্কার করতে যতদিন সময় লাগবে সেই সময়টুকু এই সরকারকে দিতে হবে। সেই সাথে ফ্যাসিষ্ট হাসিনা সরকার দেশকে ভারতের কাছে জিম্মি করে রেখেছিলো সেখান থেকে আমাদের দেশকে উদ্ধার করতে হবে। তিনি বলেন খুনি হাসিনা সরকারের দেশে যে হত্যাকান্ড সংঘটিত করেছে তার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে কোন রাজনীতি করতে দেয়া হবেনা বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন তিনি।
রংপুর বিভাগীয় সমন্ময়ক আবু সাইদ লিয়নের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় রংপুরের সমন্ময়ক ইমরান আহাম্মেদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন।।
সমাবেশ শুরু হবার পরে পরেই রংপুর বিভাগের অন্যতম সমন্ময়ক তরিকুল ইসলাম রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমানের সহযোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নিতী ও অনিয়মের অভিযোগ করলে সমাবেশে চরম বিশৃংখলা সৃষ্টি হয়। এ সময় অনেককে ওই বক্তার দিকে তেড়ে আসতে দেখা য্য়া। পরে ওই বক্তা দুঃখ প্রকাশ করেন। আবারো মাইক নিয়ে বলেন মেয়র মোস্তফা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সর্বাত্মক সহযোগীতা করেছেন আন্দোলনকারীদের পানি খাইয়েছেন এ্যাম্বুলেন্স দিয়ে আহতদের উদ্ধার করার ব্যবস্থা করেছেন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এরপর আবারো
ওই বক্তা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিষাদগার করে বক্তব্য দিলে খবর সংগ্রহ করতে আসা কর্মীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে এ সময় সভাস্থলে তুমুল হৈচৈ শুরু হলে ঢাকা থেকে আসা নেতৃবৃন্দ সভা মঞ্চ থেকে তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। এর পর সভামঞ্চে তাকে আর দেখা যায়নি।
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় অন্যতম সমন্ময়ক সারজিস আলম বলেছেন, এদেশের সিষ্টেম গুলোর ভেতরে যে ক্যানসার তৈরী হয়েছে সেই ক্যানসার যত দ্রæত সম্ভব নির্মুল করার জন্য জনগনের ভোটের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারে যেতে হবে। তিনি অন্তবর্তী সরকারকে ধৈর্য ধরে সহযোগীতা করার জন্য সকল রাজনৈতিক দল ও দেশবাসির প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
আজ সোমবার বিকেলে রংপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি ।
সারজিস আলম এই সরকারকে সহযোগীতা করতে হবে জানিয়ে বলেন, আদর্শ দলাদলি মুখোমুখি হবার যে ট্রাডিশন যে কালচার আছে সেটা থেকে কিছু সময়ের জন্য বিরত থেকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান।
তিনি বলেন আমরা যেন আবারো ক্ষমতার অপব্যাবহার করে কোন কিছু হতে বাধ্য না করি। আমরা যেন আমাদের আইনগত প্রক্রিয়া বেছে নেই। তাহলেই দেশে স্থিতিশীলতার দিকে যাবে।
সারজিস আলম বলেন ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা তার কিছু অনুসারী পেছন থেকে ছোবল দেবার চেষ্টা করছে তাদের প্রতিহত করার জন্য সকল রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান। যতদিননা জনগনের দ্বারা সরকার নির্বাচিত না হয় ততদিন আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
রংপুর বিভাগীয় সমন্ময়ক আবু সাইদ লিয়ন বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পুনঃগঠন সামাজিক সাম্য প্রতীষ্ঠা করাই আমাদের লক্ষ্য এই সংস্কার করতে যতদিন সময় লাগবে সেই সময়টুকু এই সরকারকে দিতে হবে। সেই সাথে ফ্যাসিষ্ট হাসিনা সরকার দেশকে ভারতের কাছে জিম্মি করে রেখেছিলো সেখান থেকে আমাদের দেশকে উদ্ধার করতে হবে। তিনি বলেন খুনি হাসিনা সরকারের দেশে যে হত্যাকান্ড সংঘটিত করেছে তার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে কোন রাজনীতি করতে দেয়া হবেনা বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন তিনি।
রংপুর বিভাগীয় সমন্ময়ক আবু সাইদ লিয়নের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় রংপুরের সমন্ময়ক ইমরান আহাম্মেদ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন।।
সমাবেশ শুরু হবার পরে পরেই রংপুর বিভাগের অন্যতম সমন্ময়ক তরিকুল ইসলাম রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমানের সহযোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নিতী ও অনিয়মের অভিযোগ করলে সমাবেশে চরম বিশৃংখলা সৃষ্টি হয়। এ সময় অনেককে ওই বক্তার দিকে তেড়ে আসতে দেখা য্য়া। পরে ওই বক্তা দুঃখ প্রকাশ করেন। আবারো মাইক নিয়ে বলেন মেয়র মোস্তফা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সর্বাত্মক সহযোগীতা করেছেন আন্দোলনকারীদের পানি খাইয়েছেন এ্যাম্বুলেন্স দিয়ে আহতদের উদ্ধার করার ব্যবস্থা করেছেন তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এরপর আবারো
ওই বক্তা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিষাদগার করে বক্তব্য দিলে খবর সংগ্রহ করতে আসা কর্মীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে এ সময় সভাস্থলে তুমুল হৈচৈ শুরু হলে ঢাকা থেকে আসা নেতৃবৃন্দ সভা মঞ্চ থেকে তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। এর পর সভামঞ্চে তাকে আর দেখা যায়নি।