বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কারে ইতালি সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো। এছাড়া ইতালিতে বৈধ ও নিরাপদ অভিবাসনের বিষয়েও একসঙ্গে কাজ করবে দুই দেশ।
বুধবার (২ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইতালীয় রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো।
আলোচনায় ইতালিতে নিরাপদ, সংগঠিত ও নিয়মিত অভিবাসন, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতা এবং পুলিশ সংস্কার প্রাধান্য পেয়েছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রধান উপদেষ্টা ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার এক সপ্তাহ পরে এ সাক্ষাত হলো।
জাতিসংঘের বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে বড় আকারে আনুষ্ঠানিক অভিবাসনের আহ্বান জানান।
মেলোনি বলেন, উভয় দেশেরই অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে জোর প্রচেষ্টা চালানো উচিত। তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের অভিবাসীদের রক্ষা করতে চাই। আমাদের আরও উন্নত নিয়মিত অভিবাসনের জন্য কাজ করতে হবে।’
ইতালির রাষ্ট্রদূত অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রচেষ্টার প্রশংসা করে নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশিক্ষণসহ পুলিশ সংস্কারে ইতালির সহায়তার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পুলিশ বেশ কয়েকটি দেশে এ সহায়তা দিয়ে থাকে।’
রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ‘শীঘ্রই ঘুরে দাঁড়াবে’। তিনি বলেন, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তিনি জানান, ইতালি দূতাবাসও শীঘ্রই একটি চলচ্চিত্র উৎসব ও একটি ব্যালে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কারে ইতালি সহযোগিতা করবে বলে জানিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো। এছাড়া ইতালিতে বৈধ ও নিরাপদ অভিবাসনের বিষয়েও একসঙ্গে কাজ করবে দুই দেশ।
বুধবার (২ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইতালীয় রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো।
আলোচনায় ইতালিতে নিরাপদ, সংগঠিত ও নিয়মিত অভিবাসন, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতা এবং পুলিশ সংস্কার প্রাধান্য পেয়েছে। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রধান উপদেষ্টা ও ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার এক সপ্তাহ পরে এ সাক্ষাত হলো।
জাতিসংঘের বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে বড় আকারে আনুষ্ঠানিক অভিবাসনের আহ্বান জানান।
মেলোনি বলেন, উভয় দেশেরই অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে জোর প্রচেষ্টা চালানো উচিত। তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের অভিবাসীদের রক্ষা করতে চাই। আমাদের আরও উন্নত নিয়মিত অভিবাসনের জন্য কাজ করতে হবে।’
ইতালির রাষ্ট্রদূত অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রচেষ্টার প্রশংসা করে নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশিক্ষণসহ পুলিশ সংস্কারে ইতালির সহায়তার প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের পুলিশ বেশ কয়েকটি দেশে এ সহায়তা দিয়ে থাকে।’
রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ‘শীঘ্রই ঘুরে দাঁড়াবে’। তিনি বলেন, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রায় ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তিনি জানান, ইতালি দূতাবাসও শীঘ্রই একটি চলচ্চিত্র উৎসব ও একটি ব্যালে অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।