নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানাধীন গ্রামীণ কল্যাণের কাছ থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দাবি করা ৬৬৬ কোটি টাকা দিতে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই রায় স্ব-প্রণোদিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন আদালত।
বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। একইসঙ্গে প্রধান বিচারপতির কাছে এ মামলার নথি পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৪ আগস্ট নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানাধীন গ্রামীণ কল্যাণের এনবিআরের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
এতে করে ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা সরকারকে পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছিলেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে জারি করা রুল খারিজ করে ৪ আগস্ট বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
এর আগে, ১১ মার্চ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ কল্যাণের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির মামলা তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানাধীন গ্রামীণ কল্যাণের কাছ থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দাবি করা ৬৬৬ কোটি টাকা দিতে রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই রায় স্ব-প্রণোদিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন আদালত।
বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। একইসঙ্গে প্রধান বিচারপতির কাছে এ মামলার নথি পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সংশ্লিষ্ট বেঞ্চ সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
গত ৪ আগস্ট নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালিকানাধীন গ্রামীণ কল্যাণের এনবিআরের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
এতে করে ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা সরকারকে পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছিলেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে জারি করা রুল খারিজ করে ৪ আগস্ট বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
এর আগে, ১১ মার্চ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ কল্যাণের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির মামলা তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।