সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাবান্ধা-বুড়িমারি-বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
বাংলাবান্ধা-বুড়িমারি স্থলবন্দর ৬ ও বেনাপোল স্থলবন্দর পাঁচ দিন করে বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাতে বাংলাবান্ধা আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের আহ্বায়ক রেজাউল করিম শাহিন জানান, বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। তবে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অমৃত অধিকারী বলেন, দুর্গাপূজার ছুটিতে বন্দরে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বন্দর ও ইমিগ্রেশন এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে আগামী সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। বাংলাদেশ-ভারতের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাবান্ধা আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপ। আগামী মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে বন্দরের কার্যক্রম পুনরায় চালু হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ছুটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সেখানকার শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) এএসএম আকরাম সম্রাট। তিনি জানান, ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন যৌথ সভা করে ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত এ বন্দরে পাসপোর্টধারী বৈধ যাত্রীদের পারাপার বাদে বাকি সব কাজ বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার থেকে সব কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে।
যশোরের বেনাপোল ও ভারতের পেট্রোপোল স্থলবন্দরের আমদানি রপ্তানি-বাণিজ্য বন্ধ থাকবে আগামী পাঁচদিন বন্ধ। একদিন পণ্য খালাস সচল থাকবে।
বেনাপোল সিএন্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে বুধবার থেকে আগামী রোববার (১৩ অক্টোবর) পর্যন্ত বেনাপোল-পেট্রোপোল বন্দরের মধ্যে আমদানি রপ্তানি-বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। ভারতীয় ব্যবসায়ী সংগঠনও এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার সকাল থেকে ফের কার্যক্রম শুরু হবে।
বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক সজিব নাজির এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) এ বন্দর দিয়ে ইলিশ মাছ রপ্তানি হবে। তা ছাড়া বেনাপোল বন্দরে যাতে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাবান্ধা-বুড়িমারি-বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
বাংলাবান্ধা-বুড়িমারি স্থলবন্দর ৬ ও বেনাপোল স্থলবন্দর পাঁচ দিন করে বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) রাতে বাংলাবান্ধা আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের আহ্বায়ক রেজাউল করিম শাহিন জানান, বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে। তবে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অমৃত অধিকারী বলেন, দুর্গাপূজার ছুটিতে বন্দরে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বন্দর ও ইমিগ্রেশন এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে আগামী সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। বাংলাদেশ-ভারতের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাবান্ধা আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপ। আগামী মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল থেকে বন্দরের কার্যক্রম পুনরায় চালু হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ছুটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সেখানকার শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) এএসএম আকরাম সম্রাট। তিনি জানান, ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন যৌথ সভা করে ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত এ বন্দরে পাসপোর্টধারী বৈধ যাত্রীদের পারাপার বাদে বাকি সব কাজ বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার থেকে সব কার্যক্রম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে।
যশোরের বেনাপোল ও ভারতের পেট্রোপোল স্থলবন্দরের আমদানি রপ্তানি-বাণিজ্য বন্ধ থাকবে আগামী পাঁচদিন বন্ধ। একদিন পণ্য খালাস সচল থাকবে।
বেনাপোল সিএন্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে বুধবার থেকে আগামী রোববার (১৩ অক্টোবর) পর্যন্ত বেনাপোল-পেট্রোপোল বন্দরের মধ্যে আমদানি রপ্তানি-বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। ভারতীয় ব্যবসায়ী সংগঠনও এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার সকাল থেকে ফের কার্যক্রম শুরু হবে।
বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক সজিব নাজির এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) এ বন্দর দিয়ে ইলিশ মাছ রপ্তানি হবে। তা ছাড়া বেনাপোল বন্দরে যাতে কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।