পুরনো মামলাগুলোর তদন্ত পুণরায় শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শহরের রামকৃষ্ণ মিশন পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, নারায়ণগঞ্জে বড় ধরণের একটি লোকহর্ষ হত্যার ঘটনা ত্বকী হত্যা। ত্বকী হত্যার তদন্ত কার্যক্রম দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা সে তদন্ত শুরু করেছি, চলছে। সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত কার্যক্রম পূণরায় শুরু হয়েছে। আমরা চাই ঘটনা প্রতিহত করতে কিন্তু তারপরও যদি ঘটে যায় সেক্ষেত্রে দ্রুত তদন্ত করে আসামীদের আইনের আওতায় আনবো।
মো. ময়নুল ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতা ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়ের প্রেক্ষিতে নতুন পরিবেশে আমরা পূজা উদযাপন করছি। অনেকের মনে শঙ্কা ছিল, আমরা যে সম্প্রীতির, সকল ধর্মালম্বী মিলে বাংলাদেশ তার প্রমাণ এই পূজা উদযাপন। সারাদেশে ৩২ হাজারেরও অধিক পূজা মন্ডপে উৎসাহ, উদ্দিপনার সাথে পূজা উদযাপন হচ্ছে। যার যার ধর্মীয় উৎসব পালন করা তাদের সাংবিধানিক অধিকার। বাংলাদেশ পুলিশসহ সকল ধর্মের মানুষ আমরা নিশ্চিত করছি সবাই যেন তাদের স্বস্ব ধর্ম পালন করতে পারে।
আইজিপি বলেন, পূজা নিয়ে কোনো ধরণের অপতৎপরতা সহ্য করবো না, করছি না। ইতিমধ্যে যে গুটি কয়েক ঘটনা ঘটেছে তাতে তাৎক্ষণিক আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা আশ্বস্থ করতে চাই, বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাব, কোস্ট গার্ড, সস্ত্রবাহিনীসহ সকল বাহিনী মোতায়েন ও তৎপর রয়েছে। যারা অপতৎপরতা, সমস্যা তৈরী করতে চায় তারা সব সময় আমাদের পালস্ পরীক্ষা করে। কোথাও কোনো গ্যাপ আছে কিনা। সেজন্য আমরা স্বজাগ আছি, আপনারাও থাকবেন। আশাকরি কোনো ঘটনা ঘটবে না। যদি ঘটে আমরা বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেব। যারা করুক, যে করুক।
তিনি বলেন, তথাকথিত গডফাদারসহ অনেকে অপতৎপরতা চালিয়েছে নারায়ণগঞ্জকে সন্ত্রাসের জনপথ করার জন্য। আমার সেই গডফাদারদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবে, সন্ত্রাসকে লালন-পালন করবে, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত হবে; তারা যেন এ পথে পা না বাড়ায়। ইতিমধ্যে দেখছেন, সে সন্ত্রাসী কিন্তু এখন আর নেই।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পূজার সময় সেসব অপরাধ সংঘঠিত হয় তা মুষ্ঠিমেয় অপরাধী ঘটায়। মুষ্ঠিমেয় লোক যারাই চেষ্টা করছে আমরা তাদের আইনের আওতায় আনছি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার, র্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারভীর মাহমুদ পাশা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. তরিকুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির আহবাক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
পুরনো মামলাগুলোর তদন্ত পুণরায় শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইজিপি মো. ময়নুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শহরের রামকৃষ্ণ মিশন পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, নারায়ণগঞ্জে বড় ধরণের একটি লোকহর্ষ হত্যার ঘটনা ত্বকী হত্যা। ত্বকী হত্যার তদন্ত কার্যক্রম দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা সে তদন্ত শুরু করেছি, চলছে। সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত কার্যক্রম পূণরায় শুরু হয়েছে। আমরা চাই ঘটনা প্রতিহত করতে কিন্তু তারপরও যদি ঘটে যায় সেক্ষেত্রে দ্রুত তদন্ত করে আসামীদের আইনের আওতায় আনবো।
মো. ময়নুল ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতা ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত বিজয়ের প্রেক্ষিতে নতুন পরিবেশে আমরা পূজা উদযাপন করছি। অনেকের মনে শঙ্কা ছিল, আমরা যে সম্প্রীতির, সকল ধর্মালম্বী মিলে বাংলাদেশ তার প্রমাণ এই পূজা উদযাপন। সারাদেশে ৩২ হাজারেরও অধিক পূজা মন্ডপে উৎসাহ, উদ্দিপনার সাথে পূজা উদযাপন হচ্ছে। যার যার ধর্মীয় উৎসব পালন করা তাদের সাংবিধানিক অধিকার। বাংলাদেশ পুলিশসহ সকল ধর্মের মানুষ আমরা নিশ্চিত করছি সবাই যেন তাদের স্বস্ব ধর্ম পালন করতে পারে।
আইজিপি বলেন, পূজা নিয়ে কোনো ধরণের অপতৎপরতা সহ্য করবো না, করছি না। ইতিমধ্যে যে গুটি কয়েক ঘটনা ঘটেছে তাতে তাৎক্ষণিক আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা আশ্বস্থ করতে চাই, বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাব, কোস্ট গার্ড, সস্ত্রবাহিনীসহ সকল বাহিনী মোতায়েন ও তৎপর রয়েছে। যারা অপতৎপরতা, সমস্যা তৈরী করতে চায় তারা সব সময় আমাদের পালস্ পরীক্ষা করে। কোথাও কোনো গ্যাপ আছে কিনা। সেজন্য আমরা স্বজাগ আছি, আপনারাও থাকবেন। আশাকরি কোনো ঘটনা ঘটবে না। যদি ঘটে আমরা বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেব। যারা করুক, যে করুক।
তিনি বলেন, তথাকথিত গডফাদারসহ অনেকে অপতৎপরতা চালিয়েছে নারায়ণগঞ্জকে সন্ত্রাসের জনপথ করার জন্য। আমার সেই গডফাদারদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবে, সন্ত্রাসকে লালন-পালন করবে, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত হবে; তারা যেন এ পথে পা না বাড়ায়। ইতিমধ্যে দেখছেন, সে সন্ত্রাসী কিন্তু এখন আর নেই।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পূজার সময় সেসব অপরাধ সংঘঠিত হয় তা মুষ্ঠিমেয় অপরাধী ঘটায়। মুষ্ঠিমেয় লোক যারাই চেষ্টা করছে আমরা তাদের আইনের আওতায় আনছি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার, র্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারভীর মাহমুদ পাশা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. তরিকুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির আহবাক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু প্রমুখ।