‘ষড়যন্ত্র’ মোকাবিলা করতে হলে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক শক্তির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করার কথা আবারও বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাষ্ট্রপতি অপসারণ ইস্যুতে সরকারকে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত না নেয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
রোববার (২৭ অক্টোবর) যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এইসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। সাংবিধানিক নিয়মে সবকিছু করার সিদ্ধান্ত নিতে চায় বিএনপি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের ফসল ঘরে তুলতে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। সেজন্য সংস্কার শেষে যত দ্রুত সম্ভব নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। মানুষের ভোটের অধিকারের মাধ্যমেই তাদেরকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে। এর বাইরে আর কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি আারও বলেন, ‘আজ শপথ নিয়েছি আমাদের যে স্বাধীনতা সেটা যেকোনো মূল্যে রক্ষা করবো। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম শেষে গত ৫ আগস্ট দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে দেশ। এই সংগ্রামে যুবদলের ভূমিকা নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য।’ বাংলাদেশের যারা ভালো চায় না তাদের প্রতিহত করার জন্য যুবদলকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করারও আহ্বান জানান তিনি।
নির্বাচন বিলম্বিত হলে ‘কোনো ষড়যন্ত্রের’ আশঙ্কা করছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন করা দরকার। একটি সাংবিধানিক রাজনৈতিক শক্তির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
রাষ্ট্রপতি অপসারণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির যে সর্বোচ্চ ফোরাম রয়েছে সেই ফোরামে আলোচনা হবে। আলোচনা শেষে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করবো।’
জিয়াউর রহমানে সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনে আরও ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসন উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নাসহ যুবদলের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা।
সোমবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৪
‘ষড়যন্ত্র’ মোকাবিলা করতে হলে প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে দ্রুত নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক শক্তির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করার কথা আবারও বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাষ্ট্রপতি অপসারণ ইস্যুতে সরকারকে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত না নেয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
রোববার (২৭ অক্টোবর) যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এইসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে হুট করে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। সাংবিধানিক নিয়মে সবকিছু করার সিদ্ধান্ত নিতে চায় বিএনপি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের ফসল ঘরে তুলতে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। সেজন্য সংস্কার শেষে যত দ্রুত সম্ভব নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। মানুষের ভোটের অধিকারের মাধ্যমেই তাদেরকে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে। এর বাইরে আর কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি আারও বলেন, ‘আজ শপথ নিয়েছি আমাদের যে স্বাধীনতা সেটা যেকোনো মূল্যে রক্ষা করবো। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম শেষে গত ৫ আগস্ট দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছে দেশ। এই সংগ্রামে যুবদলের ভূমিকা নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য।’ বাংলাদেশের যারা ভালো চায় না তাদের প্রতিহত করার জন্য যুবদলকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করারও আহ্বান জানান তিনি।
নির্বাচন বিলম্বিত হলে ‘কোনো ষড়যন্ত্রের’ আশঙ্কা করছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন করা দরকার। একটি সাংবিধানিক রাজনৈতিক শক্তির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
রাষ্ট্রপতি অপসারণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিএনপির যে সর্বোচ্চ ফোরাম রয়েছে সেই ফোরামে আলোচনা হবে। আলোচনা শেষে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার করবো।’
জিয়াউর রহমানে সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনে আরও ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, চেয়ারপারসন উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নাসহ যুবদলের কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা।