দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণার জন্য অর্থায়নের বিনিয়োগ খুবই সীমিত। যে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো সবচেয়ে বেশী জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকলেও গবেষণা, প্রযুক্তি উদ্ভাবন নেই বললেই চলে। দক্ষিণ এশিয়ার যুব গবেষকদের গবেষণা কার্যক্রমে প্রণোদনা দেয়ার জন্য সেন্টার ফর পিপল এন্ড এনভায়রন(সিপিই) ‘সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট’ নামে গবেষণা প্রণোদনা তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে।
আজ রোববার বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)তে সিপিই আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক দ্বিতীয় সাউথ এশিয়ান সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট ও ঢাকা ডিক্লারেশন ঘোষণা করেন সিপিই- এর পরিচালক মুহম্মদ আব্দুর রহমান। দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনের শেষ দিনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর পরিবেশ এবং জলবায়ু নিয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
এই তহবিলের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপের শিক্ষার্থী ও যুব গবেষকদের প্রতিবছর ছোট ছোট ফান্ড দেওয়া দেবে সিপিই।
সম্মেলনে সিপিই’র বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ও কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মনিরুল কাদের মির্জা বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার শিক্ষার্থী ও যুব গবেষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও গবেষণা ফলাফলকে বিশ্বমানের করে তুলতে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাবের মত উদ্যোগ খুবই যুগোপযুগী। দেশে এবং বিদেশী যে সকল ফান্ডিং মেকানিজম আছে তাদের উচিত এই হাবকে সহযোগিতা করা।’
সভাপতির বক্তব্যে ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে মানুষ অনেক তবে গবেষক কম। তার উপরে গবেষণার জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও কম। সেক্ষেত্রে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট খানিকটা হলেও ভূমিকা রাখবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, সভাপতি, অধ্যাপক ড. ম. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (পিআইবি)মহাপরিচালক(ডিজি) ফারুক ওয়াসিফ, ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. স্বপ্তর্ষী মিত্র, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ভুটান-এর অধ্যাপক ড. ওম কাটেল, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এর ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রোগ্রামের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাপস রঞ্জন চক্রবর্তী, লিডারস-এর নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মন্ডল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম।
সম্মেলনের একটি সেশনে সিপিই’র পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রহমান রানা বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ান জলবায়ু সম্মেলনের উদ্দেশ্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর যুবদের জলবায়ু গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এখানকার জলবায়ুসহিষ্ণুতা অর্জনে ভূমিকা রাখা। তারই ধারাবাহিতায় আমরা এ বছর আন্তর্জাতিক মানের ক্লাইমেট সায়েন্স ও পলিসি নামে একটি জার্নাল প্রকাশ করেছি যেখানে স্থান পেয়েছে প্রথম সম্মলনে অংশগ্রহণকারীদের গবেষণা।’
রোববার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ এশিয়ার যুব জলবায়ু গবেষকদের গবেষণার জন্য অর্থায়নের বিনিয়োগ খুবই সীমিত। যে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো সবচেয়ে বেশী জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকলেও গবেষণা, প্রযুক্তি উদ্ভাবন নেই বললেই চলে। দক্ষিণ এশিয়ার যুব গবেষকদের গবেষণা কার্যক্রমে প্রণোদনা দেয়ার জন্য সেন্টার ফর পিপল এন্ড এনভায়রন(সিপিই) ‘সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট’ নামে গবেষণা প্রণোদনা তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে।
আজ রোববার বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি)তে সিপিই আয়োজিত জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক দ্বিতীয় সাউথ এশিয়ান সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট ও ঢাকা ডিক্লারেশন ঘোষণা করেন সিপিই- এর পরিচালক মুহম্মদ আব্দুর রহমান। দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনের শেষ দিনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর পরিবেশ এবং জলবায়ু নিয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
এই তহবিলের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপের শিক্ষার্থী ও যুব গবেষকদের প্রতিবছর ছোট ছোট ফান্ড দেওয়া দেবে সিপিই।
সম্মেলনে সিপিই’র বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ও কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মনিরুল কাদের মির্জা বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার শিক্ষার্থী ও যুব গবেষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও গবেষণা ফলাফলকে বিশ্বমানের করে তুলতে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাবের মত উদ্যোগ খুবই যুগোপযুগী। দেশে এবং বিদেশী যে সকল ফান্ডিং মেকানিজম আছে তাদের উচিত এই হাবকে সহযোগিতা করা।’
সভাপতির বক্তব্যে ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে মানুষ অনেক তবে গবেষক কম। তার উপরে গবেষণার জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও কম। সেক্ষেত্রে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ হাব স্মল গ্রান্ট খানিকটা হলেও ভূমিকা রাখবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, সভাপতি, অধ্যাপক ড. ম. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ (পিআইবি)মহাপরিচালক(ডিজি) ফারুক ওয়াসিফ, ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. স্বপ্তর্ষী মিত্র, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ভুটান-এর অধ্যাপক ড. ওম কাটেল, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এর ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রোগ্রামের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার তাপস রঞ্জন চক্রবর্তী, লিডারস-এর নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মন্ডল, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ সিরাজুল ইসলাম।
সম্মেলনের একটি সেশনে সিপিই’র পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রহমান রানা বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ান জলবায়ু সম্মেলনের উদ্দেশ্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর যুবদের জলবায়ু গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এখানকার জলবায়ুসহিষ্ণুতা অর্জনে ভূমিকা রাখা। তারই ধারাবাহিতায় আমরা এ বছর আন্তর্জাতিক মানের ক্লাইমেট সায়েন্স ও পলিসি নামে একটি জার্নাল প্রকাশ করেছি যেখানে স্থান পেয়েছে প্রথম সম্মলনে অংশগ্রহণকারীদের গবেষণা।’