আমন মৌসুমে ১০ লাখ মেট্রিক টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে সরকার। গতবারের চেয়ে কেজিতে তিন টাকা বাড়িয়ে ৩৩ টাকা কেজি দরে ধান, ৪৭ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল এবং ৪৬ টাকা কেজি দরে আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠকে কেনাকাটার এই সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান।
তিনি জানান, আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমন মৌসুমের ধান চাল সংগ্রহ চলবে। আর আতপ চাল সংগ্রহের সময় ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত।
তিনি বলেন, এবছর প্রতি কেজি সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, আতপ চাল ৪৬ টাকা এবং ধান ৩৩ টাকায় সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে সাড়ে তিন লাখ টন ধান ও সাড়ে ৫ লাখ টন চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্য ধরা হয়েছে।
উৎপাদন খরচ গত বছরের চেয়ে দুই থেকে আড়াই টাকা বেড়েছে বিবেচনায় ফসলের দাম কেজিতে তিন টাকা করে বাড়ানো হয়েছে বলে জানান সচিব।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এবার আমরা প্রয়োজনের চেয়ে লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়ে ধরেছি, যাতে করে সংগ্রহ করতে গিয়ে কোনো ঘাটতি সৃষ্টি না হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪
আমন মৌসুমে ১০ লাখ মেট্রিক টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে সরকার। গতবারের চেয়ে কেজিতে তিন টাকা বাড়িয়ে ৩৩ টাকা কেজি দরে ধান, ৪৭ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল এবং ৪৬ টাকা কেজি দরে আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে।
আজ বুধবার সচিবালয়ে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠকে কেনাকাটার এই সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান।
তিনি জানান, আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমন মৌসুমের ধান চাল সংগ্রহ চলবে। আর আতপ চাল সংগ্রহের সময় ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত।
তিনি বলেন, এবছর প্রতি কেজি সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, আতপ চাল ৪৬ টাকা এবং ধান ৩৩ টাকায় সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে সাড়ে তিন লাখ টন ধান ও সাড়ে ৫ লাখ টন চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্য ধরা হয়েছে।
উৎপাদন খরচ গত বছরের চেয়ে দুই থেকে আড়াই টাকা বেড়েছে বিবেচনায় ফসলের দাম কেজিতে তিন টাকা করে বাড়ানো হয়েছে বলে জানান সচিব।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এবার আমরা প্রয়োজনের চেয়ে লক্ষ্যমাত্রা একটু বাড়িয়ে ধরেছি, যাতে করে সংগ্রহ করতে গিয়ে কোনো ঘাটতি সৃষ্টি না হয়।