বকেয়া নিষ্পত্তির সুরাহা না হলে ৭ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দিলেও শেষ পর্যন্ত সরবরাহ বন্ধ করেনি আদানি পাওয়ার। ন্যাশনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ৭ নভেম্বর প্রথম প্রহর থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আদানি পাওয়ার থেকে ৭১৬ থেকে ৭২৩ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পেয়েছে বাংলাদেশ।
এ বিষয়ে জানতে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হয় সংবাদের। তিনি বলেন, ‘একটা ইউনিটতো চলছে তাদের (আদানি পাওয়ার)। বিদ্যুৎ বন্ধ করেনি বা এ বিষয়ে নতুন করে কিছু বলেননি তারা।’ তিনি জানান, আদানির বিল পরিশোধ নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, আলোচনার মাধ্যমে সে বিষয়ে তাদের ‘আশ্বস্ত করা হয়েছে’।
গত সোমবার আদানি পাওয়ারকে কিছু পেমেন্ট দেয়া হয়েছে জানিয়ে পিডিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘গতকালও (বুধবার) একটা এলসি খুলে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। উভয়ের সম্মতি ক্রমেই এটা হয়েছে।’
এদিকে দিল্লীভিত্তিক অর্থনৈতিক সংবাদপত্র ‘মিন্ট’ বৃহস্পতিবার ‘আদানি গ্রুপ নতুন শর্তে বাংলাদেশে পুনরায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করবে’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, আদানি পাওয়ারের বিদ্যুৎ পেতে বাংলাদেশ নিয়মিত অর্থ পরিশোধ করতে রাজি হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন
‘মিন্ট’ এর বরাত দিয়ে ভারতীয় আরেক বাণিজ্য ম্যাগাজিন ‘আউট লুক’ বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদন করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন আদানি পাওয়ার ৭৫০০ কোটি টাকার বকেয়া পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ সরকারের ওপর আরোপিত সময়সীমা প্রত্যাহার করেছে। এই পদক্ষেপটি প্রায় পাঁচ দিনের আলোচনার পরে এসেছে এবং কোম্পানিটি বর্তমানে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আরেকটি পন্থা নিয়ে চিন্তা করছে।’
‘আউট লুক’ ওই প্রতিবেদনে আরও বলেছে, ‘আদানি পাওয়ার কোম্পানিকে আশ্বস্ত করতে বাংলাদেশ ১৭০-১৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ক্রেডিট লেটার জারি করেছে। এই নতুন ক্রেডিট চিঠি বৃহস্পতিবারই আসবে; সরকার (বাংলাদেশ) নিশ্চিত করেছে। এই ক্রেডিট লেটারের বর্তমান বৈধতা থাকবে এবং এটি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির (পিপিএ) সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হবে।’
‘বাংলাদেশ একটি আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, দেশটি দায় পরিশোধের শর্তে পরিবর্তনের অনুরোধ করেছে’ উল্লেখ করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের ঝাড়খন্ডে অবস্থিত গোড্ডা প্ল্যান্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য আদানি পাওয়ারের কাছে মাসিকভিত্তিতে প্রায় ৯০-৯৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওনা রয়েছে। চলমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে, দেশটি মাসিক মাত্র ২০-৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিতে পেরেছে।’
এপিজেএল
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য চুক্তি করে ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আদানি ভারতের ঝাড়খ- রাজ্যের গোড্ডায় কয়লাভিত্তিক একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে। আদানি পাওয়ার ঝাড়খ- লিমিটেড (এপিজেএল) নামের ওই কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে প্রতিদিন মোট ১৪০০ থেকে ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসছিল। প্রায় ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার বকেয়া জমে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর একটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় আদানি; যা তাদের মোট সরবরাহের অর্ধেক।
এরপর, আদানির পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেয়া হয় যে, বকেয়া নিষ্পত্তির সুরাহা না হলে ৭ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এমন খবর প্রকাশ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
**উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান**
আদানির বকেয়া এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে, অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সংবাদকে বলেন, ‘অক্টোবর মাসে আদানি পাওয়ারকে প্রায় ৯৬ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে যা সেপ্টেম্বরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।’ এছাড়া, আদানির বিল পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৭ কোটি ডলারের এলসি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারপরও আদানি পাওয়ারের এমন আচরণ খুব আশ্চর্যজনক, বিস্ময়কর এবং দুঃখজনক।’
*টাইমস অব ইন্ডিয়া**
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ২ নভেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য ৩১ অক্টোবর সময়সীমা বেঁধে দিয়ে ১৭ কোটি ডলারের ঋণপত্র (এলসি) পরিশোধ করতে বলেছিল আদানি পাওয়ার। চুক্তি অনুযায়ী আদানিকে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করার কথা পিডিবির। তবে ডলার সংকটের কারণে ব্যাংকটি অপারগতা প্রকাশ করায় সেই অর্থ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পিডিবির কর্মকর্তারা পাঠাতে চেয়েছিলেন। তা চুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় আদানি তাতে সম্মতি দেয়নি।’
**পিডিবি চেয়ারম্যান**
সংবাদের এক প্রশ্নের জবাবে পিডিবি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজাউল করিম বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘পেমেন্টস এর টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন (শর্ত) চেঞ্জ হয়নি। আগের কন্ডিশনেই দেয়া হয়েছে। সোনালী ব্যাংকে ডলার ইস্যু কম হচ্ছে। এজন্য আমরা পরিবর্তন করে কৃষি ব্যাংকে করেছি।’
কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট নিয়ে আদানির আপত্তি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পিডিবির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তারা (আদানি) এটা মেনে নিয়েছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেই এটা করা হয়েছে।’
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪
বকেয়া নিষ্পত্তির সুরাহা না হলে ৭ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দিলেও শেষ পর্যন্ত সরবরাহ বন্ধ করেনি আদানি পাওয়ার। ন্যাশনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ৭ নভেম্বর প্রথম প্রহর থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত আদানি পাওয়ার থেকে ৭১৬ থেকে ৭২৩ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পেয়েছে বাংলাদেশ।
এ বিষয়ে জানতে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হয় সংবাদের। তিনি বলেন, ‘একটা ইউনিটতো চলছে তাদের (আদানি পাওয়ার)। বিদ্যুৎ বন্ধ করেনি বা এ বিষয়ে নতুন করে কিছু বলেননি তারা।’ তিনি জানান, আদানির বিল পরিশোধ নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, আলোচনার মাধ্যমে সে বিষয়ে তাদের ‘আশ্বস্ত করা হয়েছে’।
গত সোমবার আদানি পাওয়ারকে কিছু পেমেন্ট দেয়া হয়েছে জানিয়ে পিডিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘গতকালও (বুধবার) একটা এলসি খুলে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। উভয়ের সম্মতি ক্রমেই এটা হয়েছে।’
এদিকে দিল্লীভিত্তিক অর্থনৈতিক সংবাদপত্র ‘মিন্ট’ বৃহস্পতিবার ‘আদানি গ্রুপ নতুন শর্তে বাংলাদেশে পুনরায় বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করবে’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, আদানি পাওয়ারের বিদ্যুৎ পেতে বাংলাদেশ নিয়মিত অর্থ পরিশোধ করতে রাজি হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন
‘মিন্ট’ এর বরাত দিয়ে ভারতীয় আরেক বাণিজ্য ম্যাগাজিন ‘আউট লুক’ বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদন করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির নেতৃত্বাধীন আদানি পাওয়ার ৭৫০০ কোটি টাকার বকেয়া পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ সরকারের ওপর আরোপিত সময়সীমা প্রত্যাহার করেছে। এই পদক্ষেপটি প্রায় পাঁচ দিনের আলোচনার পরে এসেছে এবং কোম্পানিটি বর্তমানে পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আরেকটি পন্থা নিয়ে চিন্তা করছে।’
‘আউট লুক’ ওই প্রতিবেদনে আরও বলেছে, ‘আদানি পাওয়ার কোম্পানিকে আশ্বস্ত করতে বাংলাদেশ ১৭০-১৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ক্রেডিট লেটার জারি করেছে। এই নতুন ক্রেডিট চিঠি বৃহস্পতিবারই আসবে; সরকার (বাংলাদেশ) নিশ্চিত করেছে। এই ক্রেডিট লেটারের বর্তমান বৈধতা থাকবে এবং এটি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির (পিপিএ) সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হবে।’
‘বাংলাদেশ একটি আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, দেশটি দায় পরিশোধের শর্তে পরিবর্তনের অনুরোধ করেছে’ উল্লেখ করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের ঝাড়খন্ডে অবস্থিত গোড্ডা প্ল্যান্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য আদানি পাওয়ারের কাছে মাসিকভিত্তিতে প্রায় ৯০-৯৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওনা রয়েছে। চলমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে, দেশটি মাসিক মাত্র ২০-৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিতে পেরেছে।’
এপিজেএল
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য চুক্তি করে ভারতীয় শিল্পগোষ্ঠী আদানি ভারতের ঝাড়খ- রাজ্যের গোড্ডায় কয়লাভিত্তিক একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করে। আদানি পাওয়ার ঝাড়খ- লিমিটেড (এপিজেএল) নামের ওই কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে প্রতিদিন মোট ১৪০০ থেকে ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসছিল। প্রায় ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার বকেয়া জমে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর একটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ করে দেয় আদানি; যা তাদের মোট সরবরাহের অর্ধেক।
এরপর, আদানির পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি দেয়া হয় যে, বকেয়া নিষ্পত্তির সুরাহা না হলে ৭ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এমন খবর প্রকাশ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
**উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান**
আদানির বকেয়া এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে, অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সংবাদকে বলেন, ‘অক্টোবর মাসে আদানি পাওয়ারকে প্রায় ৯৬ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হয়েছে যা সেপ্টেম্বরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।’ এছাড়া, আদানির বিল পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৭ কোটি ডলারের এলসি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারপরও আদানি পাওয়ারের এমন আচরণ খুব আশ্চর্যজনক, বিস্ময়কর এবং দুঃখজনক।’
*টাইমস অব ইন্ডিয়া**
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় ২ নভেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বকেয়া অর্থ পরিশোধের জন্য ৩১ অক্টোবর সময়সীমা বেঁধে দিয়ে ১৭ কোটি ডলারের ঋণপত্র (এলসি) পরিশোধ করতে বলেছিল আদানি পাওয়ার। চুক্তি অনুযায়ী আদানিকে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করার কথা পিডিবির। তবে ডলার সংকটের কারণে ব্যাংকটি অপারগতা প্রকাশ করায় সেই অর্থ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পিডিবির কর্মকর্তারা পাঠাতে চেয়েছিলেন। তা চুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ায় আদানি তাতে সম্মতি দেয়নি।’
**পিডিবি চেয়ারম্যান**
সংবাদের এক প্রশ্নের জবাবে পিডিবি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রেজাউল করিম বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বলেন, ‘পেমেন্টস এর টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন (শর্ত) চেঞ্জ হয়নি। আগের কন্ডিশনেই দেয়া হয়েছে। সোনালী ব্যাংকে ডলার ইস্যু কম হচ্ছে। এজন্য আমরা পরিবর্তন করে কৃষি ব্যাংকে করেছি।’
কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট নিয়ে আদানির আপত্তি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পিডিবির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তারা (আদানি) এটা মেনে নিয়েছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেই এটা করা হয়েছে।’