ডেঙ্গু পরিস্থিতি
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৩৩৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, ফলে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৭২ হাজার ৩৯৩ জনে পৌঁছেছে। এইডিস মশাবাহিত এ রোগে গত একদিনে মারা গেছেন আরও ৫ জন, যার ফলে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫৫ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যমতে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ৪৪৩ জন, ঢাকা বিভাগের অন্যান্য জেলায় ৩৩৭ জন, ময়মনসিংহে ৪৮ জন, চট্টগ্রামে ১৬২ জন, খুলনায় ১৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৯ জন, রংপুর বিভাগে ৩৩ জন, বরিশালে ১০১ জন এবং সিলেটে ৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মারা যাওয়া ৫ জনের মধ্যে চারজন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার এবং একজন ঢাকার বাইরের।
এ বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৬৭ হাজার ৬৪২ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ৪৩৯৬ জন রোগী, যার মধ্যে ঢাকায় ভর্তি আছেন ১৯২২ জন এবং ঢাকার বাইরে ২৪৭৪ জন।
এ বছর সবচেয়ে বেশি ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী অক্টোবর মাসে ভর্তি হন, মৃত্যুও হয় সর্বাধিক ১৩৪ জনের। নভেম্বরের প্রথম ১০ দিনে ১০ হাজার ৫৭৬ জন ভর্তি হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের।
উল্লেখ্য, ২০০০ সাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর হিসাব রাখা শুরু করে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সর্বাধিক ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী এবং ১৭০৫ জন মৃত্যুর রেকর্ড হয়।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি
রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৩৩৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, ফলে এ বছর হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৭২ হাজার ৩৯৩ জনে পৌঁছেছে। এইডিস মশাবাহিত এ রোগে গত একদিনে মারা গেছেন আরও ৫ জন, যার ফলে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫৫ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যমতে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ৪৪৩ জন, ঢাকা বিভাগের অন্যান্য জেলায় ৩৩৭ জন, ময়মনসিংহে ৪৮ জন, চট্টগ্রামে ১৬২ জন, খুলনায় ১৩৯ জন, রাজশাহী বিভাগে ৬৯ জন, রংপুর বিভাগে ৩৩ জন, বরিশালে ১০১ জন এবং সিলেটে ৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মারা যাওয়া ৫ জনের মধ্যে চারজন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার এবং একজন ঢাকার বাইরের।
এ বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৬৭ হাজার ৬৪২ জন রোগী সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন। বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ৪৩৯৬ জন রোগী, যার মধ্যে ঢাকায় ভর্তি আছেন ১৯২২ জন এবং ঢাকার বাইরে ২৪৭৪ জন।
এ বছর সবচেয়ে বেশি ৩০ হাজার ৮৭৯ জন রোগী অক্টোবর মাসে ভর্তি হন, মৃত্যুও হয় সর্বাধিক ১৩৪ জনের। নভেম্বরের প্রথম ১০ দিনে ১০ হাজার ৫৭৬ জন ভর্তি হয়েছেন, মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের।
উল্লেখ্য, ২০০০ সাল থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর হিসাব রাখা শুরু করে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সর্বাধিক ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী এবং ১৭০৫ জন মৃত্যুর রেকর্ড হয়।