প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধন করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ (সোমবার) সকালে তিনি অভিবাসীদের জন্য ডেডিকেটেড লাউঞ্জটি উদ্বোধন করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় তা জানানো হয়েছে।
উদ্বোধনকালে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের অভিবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ থাকব। আমরা বিশ্বাস করি এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এটি এই ধরনের প্রথম প্রবাসী লাউঞ্জ। এটি বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের বিশ্রামের জন্য কিছু জায়গা এবং রিফ্রেশমেন্টের জন্য ভর্তুকিযুক্ত খাবার সরবরাহ করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মধ্যপ্রাচ্যের কর্মীদের জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জের কথা গত ৫ অক্টোবর জানিয়েছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। সেদিন তিনি বলেছিলেন— লাউঞ্জ হলে প্রবাসী শ্রমিক ভাই-বোনদের যন্ত্রণা অনেক লাঘব হবে। এর পাশাপাশি অন্যান্য যে ভিআইপি সুবিধা সেগুলোও থাকবে। বিমানবন্দরে প্রবেশের মুহূর্ত থেকে প্লেনে ওঠার আগ পর্যন্ত যে লাউঞ্জ থাকে সেই পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে তাদের সঙ্গে একজন লোক থাকবে সহায়তার জন্য। আমরা মনে করি, এটি প্রবাসীদের প্রতি উদারতা নয়। এটি আমাদের দায়বদ্ধতা ওনাদের প্রতি। এটি বহু আগে করা উচিত ছিল।
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধন করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ (সোমবার) সকালে তিনি অভিবাসীদের জন্য ডেডিকেটেড লাউঞ্জটি উদ্বোধন করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় তা জানানো হয়েছে।
উদ্বোধনকালে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের অভিবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ থাকব। আমরা বিশ্বাস করি এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এটি এই ধরনের প্রথম প্রবাসী লাউঞ্জ। এটি বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের বিশ্রামের জন্য কিছু জায়গা এবং রিফ্রেশমেন্টের জন্য ভর্তুকিযুক্ত খাবার সরবরাহ করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মধ্যপ্রাচ্যের কর্মীদের জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ লাউঞ্জের কথা গত ৫ অক্টোবর জানিয়েছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। সেদিন তিনি বলেছিলেন— লাউঞ্জ হলে প্রবাসী শ্রমিক ভাই-বোনদের যন্ত্রণা অনেক লাঘব হবে। এর পাশাপাশি অন্যান্য যে ভিআইপি সুবিধা সেগুলোও থাকবে। বিমানবন্দরে প্রবেশের মুহূর্ত থেকে প্লেনে ওঠার আগ পর্যন্ত যে লাউঞ্জ থাকে সেই পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে তাদের সঙ্গে একজন লোক থাকবে সহায়তার জন্য। আমরা মনে করি, এটি প্রবাসীদের প্রতি উদারতা নয়। এটি আমাদের দায়বদ্ধতা ওনাদের প্রতি। এটি বহু আগে করা উচিত ছিল।