বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে বহন করা গাড়িতে আবারও অন্য গাড়ি ধাক্কা দিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান উড়ালসড়ক থেকে নামার সময় গুলিস্তানের টোল প্লাজা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম।
আজ দুপুরে পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার ছালেহ উদ্দিন বলেন, হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি উড়ালসড়ক থেকে নামার সময় গুলিস্তানের টোল প্লাজা (কাপ্তান বাজার) এলাকায় অন্য একটি গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা খায়। দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়েছে।
সারজিস আলম ফেইসবুক পোস্টে লেখেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে গতকাল রাতেই অন্য গাড়িতে ঢাকা ব্যাক করলাম। পথে হাসনাতকে কুমিল্লার বাসায় নামিয়ে দিয়ে আসলাম। এখন শুনছি সকালে কুমিল্লা থেকে ঢাকা আসার পথে হাসনাতের গাড়িতে পেছন থেকে আবার অন্য গাড়ি দিয়ে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে! এসব ষড়যন্ত্র করে আর কত? কয়জন হাসনাত মারবেন? মনে নাই সেই অভ্যুত্থানের দিনগুলোর কথা? একজনকে যখন বুলেটের আঘাতে লাশ বানিয়েছেন, তখন সেই জায়গায় অন্যজন দাঁড়িয়ে গিয়েছেন! কিন্তু পিছু হটেনি।’
সারজিস ওই পোস্টে আরও লেখেন, ‘ঠিক একইভাবে এক হাসনাতকে মারলে হাজারো হাসনাত এখন দাঁড়িয়ে যেতে প্রস্তুত ৷ এই নতুন বাংলাদেশের চলার পথকে অবরুদ্ধ করার দুঃসাহস দেখাবেন না ৷ এই তরুণ প্রজন্ম মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মরতে শিখে গিয়েছি। We are open to be killed.’
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে বহন করা গাড়িতে আবারও অন্য গাড়ি ধাক্কা দিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী-গুলিস্তান উড়ালসড়ক থেকে নামার সময় গুলিস্তানের টোল প্লাজা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম।
আজ দুপুরে পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার ছালেহ উদ্দিন বলেন, হাসনাত আবদুল্লাহকে বহনকারী গাড়িটি উড়ালসড়ক থেকে নামার সময় গুলিস্তানের টোল প্লাজা (কাপ্তান বাজার) এলাকায় অন্য একটি গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা খায়। দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়েছে।
সারজিস আলম ফেইসবুক পোস্টে লেখেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে গতকাল রাতেই অন্য গাড়িতে ঢাকা ব্যাক করলাম। পথে হাসনাতকে কুমিল্লার বাসায় নামিয়ে দিয়ে আসলাম। এখন শুনছি সকালে কুমিল্লা থেকে ঢাকা আসার পথে হাসনাতের গাড়িতে পেছন থেকে আবার অন্য গাড়ি দিয়ে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে! এসব ষড়যন্ত্র করে আর কত? কয়জন হাসনাত মারবেন? মনে নাই সেই অভ্যুত্থানের দিনগুলোর কথা? একজনকে যখন বুলেটের আঘাতে লাশ বানিয়েছেন, তখন সেই জায়গায় অন্যজন দাঁড়িয়ে গিয়েছেন! কিন্তু পিছু হটেনি।’
সারজিস ওই পোস্টে আরও লেখেন, ‘ঠিক একইভাবে এক হাসনাতকে মারলে হাজারো হাসনাত এখন দাঁড়িয়ে যেতে প্রস্তুত ৷ এই নতুন বাংলাদেশের চলার পথকে অবরুদ্ধ করার দুঃসাহস দেখাবেন না ৷ এই তরুণ প্রজন্ম মাথা নোয়াবার নয়। আমরা মরতে শিখে গিয়েছি। We are open to be killed.’