ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে একদল বিক্ষোভকারী হামলা চালিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামের একটি সংগঠনের সমর্থকেরা এ হামলার সঙ্গে জড়িত। এ ঘটনায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুঃখপ্রকাশ করেছে।
আজ সোমবার দুপুরে সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সংগঠনটির সমর্থকেরা হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে তাতে অগ্নিসংযোগ করেন এবং কিছু ভাঙচুর চালান।
সাংবাদিক সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি আগরতলা ও আশপাশের এলাকায় বিক্ষোভ-মিছিল চালিয়ে আসছিল। আজ দুপুরে হঠাৎ করেই তারা সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে হামলা চালায়।
একই সময় সীমান্তসংলগ্ন ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট এলাকায় যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। তবে সন্ধ্যা নাগাদ উভয় স্থানেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এ ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তিকে কোনো অবস্থাতেই হামলার লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়।’ বাংলাদেশি কূটনৈতিক স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে একদল বিক্ষোভকারী হামলা চালিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামের একটি সংগঠনের সমর্থকেরা এ হামলার সঙ্গে জড়িত। এ ঘটনায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুঃখপ্রকাশ করেছে।
আজ সোমবার দুপুরে সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সংগঠনটির সমর্থকেরা হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নামিয়ে তাতে অগ্নিসংযোগ করেন এবং কিছু ভাঙচুর চালান।
সাংবাদিক সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি আগরতলা ও আশপাশের এলাকায় বিক্ষোভ-মিছিল চালিয়ে আসছিল। আজ দুপুরে হঠাৎ করেই তারা সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে প্রবেশ করে হামলা চালায়।
একই সময় সীমান্তসংলগ্ন ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্ট এলাকায় যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। তবে সন্ধ্যা নাগাদ উভয় স্থানেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এ ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তিকে কোনো অবস্থাতেই হামলার লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়।’ বাংলাদেশি কূটনৈতিক স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়।