ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের করা ‘গোপন চুক্তি’ প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই দাবি জানান।
হাসনাত লেখেন, “ভারতের স্বার্থে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম স্থগিত করতে হবে। সেইসঙ্গে আন্তঃনদীর পানির সুষম বণ্টনে কার্যকর উদ্যোগ নিতে, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে এবং ফেলানীসহ সীমান্তে নিহতদের হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জনকল্যাণমূলক নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন।
সোমবার ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হিন্দু সংঘার্ষ সমিতির স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির সময় কিছু বিক্ষোভকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালায় এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় ভারত সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাতে হাসনাত আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ মিছিল হয়। একইসঙ্গে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হাসনাত মন্তব্য করেন, “এ ধরনের হামলা শুধু বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত নয়, এটি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্যও হুমকি। ভারতের সঙ্গে স্বচ্ছ ও ন্যায্য সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমাদের সম্মান বজায় রাখা সম্ভব নয়।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের করা ‘গোপন চুক্তি’ প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই দাবি জানান।
হাসনাত লেখেন, “ভারতের স্বার্থে পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম স্থগিত করতে হবে। সেইসঙ্গে আন্তঃনদীর পানির সুষম বণ্টনে কার্যকর উদ্যোগ নিতে, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে এবং ফেলানীসহ সীমান্তে নিহতদের হত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, ভারতের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জনকল্যাণমূলক নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন।
সোমবার ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হিন্দু সংঘার্ষ সমিতির স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির সময় কিছু বিক্ষোভকারী হাইকমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালায় এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় ভারত সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাতে হাসনাত আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ মিছিল হয়। একইসঙ্গে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হাসনাত মন্তব্য করেন, “এ ধরনের হামলা শুধু বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত নয়, এটি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্যও হুমকি। ভারতের সঙ্গে স্বচ্ছ ও ন্যায্য সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমাদের সম্মান বজায় রাখা সম্ভব নয়।”