প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) ২৮ জন রাষ্ট্রদূত। আগামী ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় এ বৈঠক হবে। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ২০ জন অনাবাসীসহ ইইউভুক্ত ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত এবং ইইউর রাষ্ট্রদূত।
আজ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
মুখপাত্র জানান, আগামী ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত (২০ জন অনাবাসী রাষ্ট্রদূতসহ) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ মোট ২৮ জন সমবেতভাবে বৈঠক করবেন বলে আশা প্রকাশ করা যাচ্ছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সব সদস্য রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত একত্রিত হয়ে সরকার প্রধানের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগটি এবারই প্রথম।
রফিকুল আলম বলেন, এ বৈঠক বাংলাদেশ ও ইইউ এর সম্পর্কে আরও সুসংহত করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আসন্ন যৌথ বৈঠকে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত সদস্য রাষ্ট্রসমূহ এবং ইইউর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সার্বিক পর্যালোচনা, সহযোগিতা নতুন ও সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রসমূহ, এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী জিএসপি প্লাস, বাণিজ্য সুবিধাদি, জলবায়ু পরিবর্তন সৃষ্ট অস্তিত্ব সংকট মোকাবিলা, দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাস্তবায়ন এবং সর্বোপরি একটি টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে উভয়ের অঙ্গীকার ও করণীয় সম্পর্কে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) ২৮ জন রাষ্ট্রদূত। আগামী ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় এ বৈঠক হবে। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ২০ জন অনাবাসীসহ ইইউভুক্ত ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত এবং ইইউর রাষ্ট্রদূত।
আজ বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
মুখপাত্র জানান, আগামী ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৭টি দেশের রাষ্ট্রদূত (২০ জন অনাবাসী রাষ্ট্রদূতসহ) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ মোট ২৮ জন সমবেতভাবে বৈঠক করবেন বলে আশা প্রকাশ করা যাচ্ছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সব সদস্য রাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত একত্রিত হয়ে সরকার প্রধানের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগটি এবারই প্রথম।
রফিকুল আলম বলেন, এ বৈঠক বাংলাদেশ ও ইইউ এর সম্পর্কে আরও সুসংহত করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আসন্ন যৌথ বৈঠকে তারা বাংলাদেশের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত সদস্য রাষ্ট্রসমূহ এবং ইইউর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সার্বিক পর্যালোচনা, সহযোগিতা নতুন ও সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রসমূহ, এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী জিএসপি প্লাস, বাণিজ্য সুবিধাদি, জলবায়ু পরিবর্তন সৃষ্ট অস্তিত্ব সংকট মোকাবিলা, দ্রুত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বাস্তবায়ন এবং সর্বোপরি একটি টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে উভয়ের অঙ্গীকার ও করণীয় সম্পর্কে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।