নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে করা পাঁচটি মামলার কার্যক্রম বাতিলের হাই কোর্টের রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। রোববার আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বেঞ্চের নেতৃত্বে ছিলেন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম।
এর আগে গত ২৪ অক্টোবর হাই কোর্ট, মামলাগুলোর কার্যক্রম বাতিল করে রায় ঘোষণা করেন। ২০১১ ও ২০১৯ সালে এসব মামলার কার্যক্রম বাতিলের আবেদন করেছিলেন মুহাম্মদ ইউনূস। ওই আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে হাই কোর্ট এই রায় দেন।
পরে হাই কোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। রোববার আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষের এই আবেদন খারিজ করে দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক শুনানি করেন, আর মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মুস্তাফিজুর রহমান খান।
উল্লেখ্য, গ্রামীণ টেলিকমিউনিকেশন্সের চেয়ারম্যান থাকাকালে কর্মচারী ছাঁটাইয়ের অভিযোগে ২০১৯ সালে শ্রম আদালতে মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়।
রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইনে করা পাঁচটি মামলার কার্যক্রম বাতিলের হাই কোর্টের রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। রোববার আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বেঞ্চের নেতৃত্বে ছিলেন জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম।
এর আগে গত ২৪ অক্টোবর হাই কোর্ট, মামলাগুলোর কার্যক্রম বাতিল করে রায় ঘোষণা করেন। ২০১১ ও ২০১৯ সালে এসব মামলার কার্যক্রম বাতিলের আবেদন করেছিলেন মুহাম্মদ ইউনূস। ওই আবেদনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে হাই কোর্ট এই রায় দেন।
পরে হাই কোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। রোববার আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষের এই আবেদন খারিজ করে দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক শুনানি করেন, আর মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মুস্তাফিজুর রহমান খান।
উল্লেখ্য, গ্রামীণ টেলিকমিউনিকেশন্সের চেয়ারম্যান থাকাকালে কর্মচারী ছাঁটাইয়ের অভিযোগে ২০১৯ সালে শ্রম আদালতে মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পৃথক পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়।