ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশের দুই ট্রলারসহ ৭৯ নাবিককে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শিগিগিরই ফেরানো সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান পররাষ্ট্র সচিব।
ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশের দুই ট্রলারসহ ৭৯ নাবিককে ফেরানোর অগ্রগতি জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ বিষয়ে আমরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং আমাদের যারা ভারতীয় কর্তৃপক্ষের হাতে আছে তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য আলাপ-আলোচনা চলছে। আমাদের প্রত্যাশা, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা তাদের শিগগিরই ফিরিয়ে আনতে পারব।
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার শেষ প্রান্তে মাছ আহরণের সময় ৭৯ নাবিকসহ দুটি ট্রলার জব্দ করে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড। খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকার অদূরে সোমবার ভারতীয় কোস্টগার্ড তাদের নিয়ে যায়।
জব্দ দুটি নৌযান হলো এফভি লায়লা–২ ও এফবি মেঘনা–৫। এফভি লায়লা–২–এর মালিক প্রতিষ্ঠান এস আর ফিশিং। এফভি মেঘনা–৫ এর মালিক প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশের দুই ট্রলারসহ ৭৯ নাবিককে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শিগিগিরই ফেরানো সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান পররাষ্ট্র সচিব।
ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশের দুই ট্রলারসহ ৭৯ নাবিককে ফেরানোর অগ্রগতি জানতে চাইলে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ বিষয়ে আমরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং আমাদের যারা ভারতীয় কর্তৃপক্ষের হাতে আছে তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য আলাপ-আলোচনা চলছে। আমাদের প্রত্যাশা, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা তাদের শিগগিরই ফিরিয়ে আনতে পারব।
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার শেষ প্রান্তে মাছ আহরণের সময় ৭৯ নাবিকসহ দুটি ট্রলার জব্দ করে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড। খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকার অদূরে সোমবার ভারতীয় কোস্টগার্ড তাদের নিয়ে যায়।
জব্দ দুটি নৌযান হলো এফভি লায়লা–২ ও এফবি মেঘনা–৫। এফভি লায়লা–২–এর মালিক প্রতিষ্ঠান এস আর ফিশিং। এফভি মেঘনা–৫ এর মালিক প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড।