alt

ভারত-পাকিস্তানের ‘সমস্যা’ অন্যদের প্রভাবিত করা উচিত না: সার্ক নিয়ে ইউনূস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা সার্ককে সক্রিয় না করার পেছনে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ‘সমস্যা’ দায়ী বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস, বলেছেন, দেশ দুটির সমস্যা অন্য দেশকে প্রভাবিত করা উচিত না।

আজ বৃহস্পতিবার দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের সংগঠন সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কোঅপারেশন অনকোলজির (এসএফও) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন বলে সরকার প্রধানের কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

সরকারি বাসভবন যমুনা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওই বৈঠকে যুক্ত হন ইউনূস।

সার্ককে সক্রিয় করে তোলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণ-এশিয়ার দেশগুলো লাভবান হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সার্ক আমার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আমি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই সার্ককে সক্রিয় করার বিষয়ে বলেছি। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ‘কিছু ইস্যুর জন্য’ সার্ক সক্রিয় হচ্ছে না। আমি মনে করি, দুটি দেশের মধ্যকার সমস্যা অন্য দেশগুলোকে প্রভাবিত করা উচিত না।”

ইউনূস বলেন, “প্রতি বছর দক্ষিণ এশিয়ার নেতারা যদি সাক্ষাৎ করেন, একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন তাহলে গোটা বিশ্বের কাছে বার্তা যায় যে ‘আমরা একসঙ্গে আছি’।

“এটা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে বিশ্বের কাছে ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন করবে এবং এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

বৈঠকে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের সংগঠন এসএফওর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক এ বি এম এফ করিমের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

নিজের ছোটভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরের শনাক্ত ও চিকিৎসার সময় পরিবারকে কী ভোগান্তির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল সেসব অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন তিনি। চিকিৎসক করিম কীভাবে তার চিকিৎসায় সাহায্য করেছিলেন সে কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

ইউনূস বলেন, “ক্যানসার চিকিৎসায় যে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন, তা এখনও আমরা পাচ্ছি না।”

ছবি

তাজরীন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর: ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন ও বিচারের দাবি স্বজনদের

ছবি

৪১ শতাংশ আইসিইউ রোগীর শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না

ছবি

সাংবাদিকবান্ধব নয় দেশের আইন, যারাই ক্ষমতায় যান ‘নিবর্তনের মানসিকতা পোষণ করেন’

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৭০৫ জন হাসপাতালে, মৃত্যু ২

ছবি

অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো দুর্বল করা যাবে না: আসিফ নজরুল

ছবি

খালেদা জিয়ার হার্ট ও ফুসফুসে ইনফেকশন হয়েছে: মেডিকেল বোর্ড

ছবি

সিনহা হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ওসি প্রদীপ

ছবি

ভূমিকম্প: ঝুঁকি মোকাবিলায় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত: নাবিকরা চেলেঞ্জ মোকাবিলা ও সমুদ্রসীমা রক্ষা করবে

ছবি

সংবাদমাধ্যম থেকে বিচারকদের ‘অবমাননাকর’ ছবি সরানোর আদেশ

ছবি

জনগণের আস্থা ফেরাতে নির্বাচনী প্রচারণার দিকে গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান কমনওয়েলথ মহাসচিবের

ছবি

৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা

ছবি

ভূমিকম্পের সময় করণীয়, জানালো দমকল বিভাগ

ছবি

পোস্টাল ভোটিং: প্রথম পর্বে নিবন্ধনের সময় বাড়লো

প্লট দুর্নীতি মামলায় হাসিনা পরিবারের রায় আগামী বৃহস্পতিবার

ছবি

হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে আবার চিঠি দেয়া হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির সম্ভাবনা নেই: উপদেষ্টা

বৈচিত্র্য বাধাগ্রস্ত হলে ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হবে: তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম

ছবি

সব নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান: সেনাদের ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদনে ট্রাইব্যুনাল

ছবি

ঘুমধুম সীমান্তে মায়ানমার সেনা ও বিজিপির ৫ সদস্য আটক

ছবি

ডেঙ্গু: একদিনে আরও ৮ জনের মৃত্যু

ছবি

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণে আবারও ভারতকে চিঠি পাঠিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার

ছবি

টিএফআই ও জেআইসি নির্যাতন মামলায় শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী জেড আই খান পান্না নিয়োগ

ছবি

প্লট দুর্নীতি মামলায় হাসিনা পরিবারসহ আসামিদের রায় বৃহস্পতিবার

বিমানবাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় উদাসীনতা: দেড় কোটি টাকায় কেনা তিস্তার দুই রেসকিউ বোট অচল হয়ে পড়েছে

ছবি

‘পুলিশের ক্ষমতা নয়, দায়িত্ব পালন দেখতে চায় মানুষ’

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নামে ‘ঘৃণা, বিভ্রান্তি ও মিথ্যাকে’ অর্থায়ন করা হয়: মাহফুজ আনাম

ক্ষমতা, ধন-দৌলত কোনো কিছুই স্থায়ী নয়: ধর্ম উপদেষ্টা

ছবি

সংসদ নির্বাচনে ‘রেকর্ডসংখ্যক’ আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক থাকবে

ছবি

অনিশ্চয়তার সেই মাসগুলোতে বিচার বিভাগ ছিল একমাত্র পূর্ণ কার্যকর সাংবিধানিক অঙ্গ: প্রধান বিচারপতি

ছবি

সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একইদিনে, ইসিকে অন্তর্বর্তী সরকারের চিঠি

ছবি

আরও তিন ভূমিকম্প, বিশেষজ্ঞদের সতর্কতার বার্তা

ছবি

নরসিংদীর ঘোড়াশালে ভূমিক্ষয় তদন্তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের নমুনা সংগ্রহ

ছবি

সাড়ে ৭ ঘণ্টা পর আবার ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশ

tab

ভারত-পাকিস্তানের ‘সমস্যা’ অন্যদের প্রভাবিত করা উচিত না: সার্ক নিয়ে ইউনূস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা সার্ককে সক্রিয় না করার পেছনে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ‘সমস্যা’ দায়ী বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস, বলেছেন, দেশ দুটির সমস্যা অন্য দেশকে প্রভাবিত করা উচিত না।

আজ বৃহস্পতিবার দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের সংগঠন সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কোঅপারেশন অনকোলজির (এসএফও) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন বলে সরকার প্রধানের কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

সরকারি বাসভবন যমুনা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওই বৈঠকে যুক্ত হন ইউনূস।

সার্ককে সক্রিয় করে তোলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণ-এশিয়ার দেশগুলো লাভবান হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সার্ক আমার কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আমি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণের পরপরই সার্ককে সক্রিয় করার বিষয়ে বলেছি। ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ‘কিছু ইস্যুর জন্য’ সার্ক সক্রিয় হচ্ছে না। আমি মনে করি, দুটি দেশের মধ্যকার সমস্যা অন্য দেশগুলোকে প্রভাবিত করা উচিত না।”

ইউনূস বলেন, “প্রতি বছর দক্ষিণ এশিয়ার নেতারা যদি সাক্ষাৎ করেন, একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন তাহলে গোটা বিশ্বের কাছে বার্তা যায় যে ‘আমরা একসঙ্গে আছি’।

“এটা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে বিশ্বের কাছে ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন করবে এবং এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।”

বৈঠকে দক্ষিণ এশিয়ায় ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের সংগঠন এসএফওর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক এ বি এম এফ করিমের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

নিজের ছোটভাই মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরের শনাক্ত ও চিকিৎসার সময় পরিবারকে কী ভোগান্তির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল সেসব অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন তিনি। চিকিৎসক করিম কীভাবে তার চিকিৎসায় সাহায্য করেছিলেন সে কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

ইউনূস বলেন, “ক্যানসার চিকিৎসায় যে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন, তা এখনও আমরা পাচ্ছি না।”

back to top