পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’
ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে।”
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।
দ্রুতই রোডম্যাপ, বিনিয়োগকারীদেরও ‘আস্থা বাড়বে’, আশা পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’
ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে।”
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’। ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’
ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে।”
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।
দ্রুতই রোডম্যাপ, বিনিয়োগকারীদেরও ‘আস্থা বাড়বে’, আশা পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’
ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে।”
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘‘আমাদের লক্ষ্য একটা নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। যত শিগগিরই সম্ভব সেটা আমরা জানি। কাজেই এ লক্ষ্যেই সরকার কাজ করছে।”
আজ শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা যখন দেখেন কেউ তখন সেখানে কিন্তু ইনভেস্ট করতে আসতে চান না সহজে ’। ক্ষমতার পালাবদলে তৈরি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় বিদেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আস্থা হারাচ্ছেন; এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুতই ‘রোডম্যাপ’ দিয়ে তাদের আস্থা ফেরাতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি বলেন, “কাজেই এটা আমাদের জন্য কঠিন কাজ সামনে এবং আমরা আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি একটি রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন সহজে আস্থা ফিরে আসবে তাদের মাঝে।”
তবে রোডম্যাপ কবে নাগাদ আসবে তা বলেননি উপদেষ্টা।
অর্থের নিশ্চয়তা না মিললে বিনিয়োগ আসবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “বিদেশি বিনিয়োগকারী আছেন ইনক্লুডিং এনআরবিরাও, যাদের ব্যক্তিগত টাকা ইনভেস্ট করবেন তারা এনআরবি হলেও ঝটপট আসবেন না নিশ্চয়তা না মিললে। এটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ আপনার অর্থের যে নিরাপ্ত্তা সেটা আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে। এটা অনস্বীকার্য।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “একটা রোডম্যাপ এসে গেলে অনেকেই নিরাপদ বোধ করবেন এবং ইনভেস্ট আসবে। ইনভেস্টমেন্ট না আসলে আমাদের তো চলবে না। কারণ আমাদের তো বিপুল মানুষ শ্রমবাজারে ঢুকছে। তাদের জন্য এমপ্লয়মেন্ট সৃষ্টি করতে তো শুধু বিদেশে পাঠিয়েই হবে না, দেশেও বাড়াতে হবে। সেটার জন্য ইনভেস্টমেন্ট লাগবে।
তিনি বলেন, “অবশ্যই আপনারও তাকাবেন যে রাজনৈতিক নিশ্চয়তাটা আসছে কি না। এই অনিশ্চয়তা থেকে আমরা খুব শিগগিরই বেরোতে পারব বলে আমরা আশা করছি। তখন বিনিয়োগের পরিবেশ আরও উন্নতর হবে এবং বিনিয়োগ আসবে, দেশেও কর্মসংস্থান বাড়বে।”
বুধবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নরওয়ের চারজন এবং বাংলাদেশের এক নাগরিক হয়রানির শিকার হন। এর মধ্যে নরওয়ের একজনকে মারধর করে রক্তাক্ত করার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিষয়টি সামনে এনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, “হয়রানি মিশনে, এয়ারপোর্টে, বিশেষ করে এয়ারপোর্টে… এটা আপনাদেরকে আমি এতটুকু বলতে পারি যে, এমনকি যে ঘটনা সম্প্রতি ঘটেছে, এটার বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমি নিশ্চিত, যে কালপ্রিট সে শাস্তি পাবে। কারণ এ ব্যাপারে আমি এতটুকু বলতে পারি, কাউন্সিল অব অ্যাডভাইজারস, প্রত্যেকে এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন এবং তারা চান এ বিষয়টা যেন যথেষ্ট ইম্প্রুভ করা যায়।”
তিনি বলেন, “আমি জানি, আমার পরিচিতজনেরাও বিভিন্ন সময়ে হয়রানির সম্মুখীন হয়েছেন, এটা যেন বন্ধ হয়। আমাদের এনআরবিদের জন্য একটা লাউঞ্জও খোলা হয়েছে। এতটুকুই যথেষ্ট নয় আমি জানি। আমাদের আরও অনেককিছুই করার আছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, “আমি স্বীকার করছি, যে হয়রানি বন্ধ হয় তার যথেষ্ট ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি যতটুকু পারা যায় এই ধরণের হয়রানি থেকে মানুষ মুক্তি পাক এবং হয়রানির জন্য যারা দায়ী তাদের যেন শাস্তির সম্মুখীন করতে পারি। এই চেষ্টাও আমাদের থাকবে।”
সেন্টার ফর এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) সভাপতি ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার, সাবেক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী ফোর্স কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবর, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান।