বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বে ২ পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ জন আহত হয়েছে। পরে আহতদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন- মিরপুর মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী নাহিয়ান (১৬), রনি (২১) ও সাফরান (২২)।
১০ জানুয়ারি শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকার বাংলামোটর রূপায়ণ সেন্টারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘রাতে আমাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কিছু লোক এসে কমিটিতে যুক্ত হতে নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে। তারা জোর করে কমিটিতে যুক্ত হতে চেয়েছে। তবে আমাদের মতাদর্শের সঙ্গে তাদের কমিটিতে নেয়া যাচ্ছে না। পরে আমাদের কেন্দ্রীয় কিছু নেতাকর্মীর সঙ্গে তাদের বাগবিত-ায় একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।’
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিরপুর কমিটি দেয়া হয়েছিল। এই কমিটি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে ঝামেলা হচ্ছিল। পদপ্রত্যাশীদের অনেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ছাত্রলীগ-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকায় পদ দেয়া হয়নি। পদ না পাওয়ায় আগেই ঝামেলা করবে বলে ঘোষণা দিয়েছিল তারা। সেই সূত্র ধরে পদবঞ্চিতরা ও প্রত্যাশিত পদ না পাওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি করে। বেশ কিছুক্ষণ তর্কবিতর্ক ও উত্তপ্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় ৮টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অফিস বন্ধ করে দেয়া হয়।
এ সময় মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটির পদপ্রত্যাশীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। পরে প্রায় ২০ মিনিট সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আহতদের বিএসএমএমইউ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গত ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মিরপুরের সাত থানা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে কমিটি নিয়ে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা।
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বে ২ পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৩ জন আহত হয়েছে। পরে আহতদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন- মিরপুর মনিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী নাহিয়ান (১৬), রনি (২১) ও সাফরান (২২)।
১০ জানুয়ারি শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকার বাংলামোটর রূপায়ণ সেন্টারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসান বলেন, ‘রাতে আমাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কিছু লোক এসে কমিটিতে যুক্ত হতে নেতাকর্মীদের চাপ সৃষ্টি করে। তারা জোর করে কমিটিতে যুক্ত হতে চেয়েছে। তবে আমাদের মতাদর্শের সঙ্গে তাদের কমিটিতে নেয়া যাচ্ছে না। পরে আমাদের কেন্দ্রীয় কিছু নেতাকর্মীর সঙ্গে তাদের বাগবিত-ায় একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।’
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিরপুর কমিটি দেয়া হয়েছিল। এই কমিটি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে ঝামেলা হচ্ছিল। পদপ্রত্যাশীদের অনেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ছাত্রলীগ-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকায় পদ দেয়া হয়নি। পদ না পাওয়ায় আগেই ঝামেলা করবে বলে ঘোষণা দিয়েছিল তারা। সেই সূত্র ধরে পদবঞ্চিতরা ও প্রত্যাশিত পদ না পাওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি করে। বেশ কিছুক্ষণ তর্কবিতর্ক ও উত্তপ্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় ৮টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অফিস বন্ধ করে দেয়া হয়।
এ সময় মিরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটির পদপ্রত্যাশীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থানরত নেতাকর্মীদের সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। পরে প্রায় ২০ মিনিট সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে আহতদের বিএসএমএমইউ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গত ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মিরপুরের সাত থানা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি কমিটি ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে কমিটি নিয়ে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা।