নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, আমাদের মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের আগে একটা রি-অ্যাকশন টাইম দিতে হবে। এমন ইভেন্ট আসা ঠিক হবে না, যা জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করে।
রোববার (১২ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সভা শেষে জাতীয় নির্বাচনের আগে টেস্ট কেস হিসেবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা উচিত কি না- এমন প্রশ্নে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
ইসি আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমাদের সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন। কমিশন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এগোচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে সব নির্বাচন প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যায়। বর্তমানে পরিবর্তন পরিস্থিতিতে একটা সংস্কার কমিশন কাজ করছে, এটা ধারণ করে যদি কোনো আইন ও বিধিমালা সংশোধন করতে হয় তার একটা টাইম আছে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় ওয়েদার একটা ফ্যাক্টর।
তিনি বলেন, তারপরও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সংস্কার কমিশন যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই আলোকে কাজ করবো। তবে সরকার যদি চায় আমাদের দিয়ে সব নির্বাচন একসঙ্গে করাবে সেই ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান হলো সব নির্বাচন একসঙ্গে করা ঠিক হবে না।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভবও নয়। এখন পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠিও দেওয়া হয়নি। স্বপ্রণোদিতভাবে এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, আমাদের মূল ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের আগে একটা রি-অ্যাকশন টাইম দিতে হবে। এমন ইভেন্ট আসা ঠিক হবে না, যা জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করে।
রোববার (১২ জানুয়ারি) নির্বাচন ভবনে সভা শেষে জাতীয় নির্বাচনের আগে টেস্ট কেস হিসেবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা উচিত কি না- এমন প্রশ্নে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
ইসি আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমাদের সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন। কমিশন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এগোচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে সব নির্বাচন প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যায়। বর্তমানে পরিবর্তন পরিস্থিতিতে একটা সংস্কার কমিশন কাজ করছে, এটা ধারণ করে যদি কোনো আইন ও বিধিমালা সংশোধন করতে হয় তার একটা টাইম আছে। বাংলাদেশের বাস্তবতায় ওয়েদার একটা ফ্যাক্টর।
তিনি বলেন, তারপরও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সংস্কার কমিশন যে সিদ্ধান্ত নেবে সেই আলোকে কাজ করবো। তবে সরকার যদি চায় আমাদের দিয়ে সব নির্বাচন একসঙ্গে করাবে সেই ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান হলো সব নির্বাচন একসঙ্গে করা ঠিক হবে না।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভবও নয়। এখন পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠিও দেওয়া হয়নি। স্বপ্রণোদিতভাবে এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।