বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তার ছেলে তারেক রহমানসহ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে বলা হয়, মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হয়নি।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামিপক্ষের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন আদালত চত্বরে বলেন, “মামলাটা এতোটা বিদ্বেষপূর্ণ ছিল যে, যারা আপিল করেছে এবং যারা আপিল করতে পারেনি-সবাইকে খালাস দেওয়া হয়েছে।”
আসামিপক্ষের আরেক আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, “সাধারণত আপিল অ্যালাও করা হলে হাই কোর্টের রায় বাতিল করা হয়। এইখানে হাই কোর্ট এবং বিচারিক আদালত- দুই রায়ই বাতিল করা হয়েছে। আদালত এই রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ ঘোষণা করে বলেছে যে, ‘এই মামলায় আপিলকারীদের যে সম্মানহানি করা হয়েছিল তা তারা ফিরে পেলেন’।”
এর আগে ২০১৮ সালে বিচারিক আদালত খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং তারেক রহমানসহ অন্যদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। পরে হাইকোর্ট ওই সাজা বাড়িয়ে খালেদা জিয়ার সাজা ১০ বছর করেন। তবে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে আপিল বিভাগ বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আসামিদের খালাস দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা এই মামলায় ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছিল। তবে আদালত বলেন, মামলাটি ছিল ভিত্তিহীন ও বিদ্বেষপূর্ণ। রায়ের ফলে খালেদা জিয়ার নির্বাচন করার আর কোনো বাধা রইল না।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তার ছেলে তারেক রহমানসহ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। রায়ে বলা হয়, মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হয়নি।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামিপক্ষের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন আদালত চত্বরে বলেন, “মামলাটা এতোটা বিদ্বেষপূর্ণ ছিল যে, যারা আপিল করেছে এবং যারা আপিল করতে পারেনি-সবাইকে খালাস দেওয়া হয়েছে।”
আসামিপক্ষের আরেক আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, “সাধারণত আপিল অ্যালাও করা হলে হাই কোর্টের রায় বাতিল করা হয়। এইখানে হাই কোর্ট এবং বিচারিক আদালত- দুই রায়ই বাতিল করা হয়েছে। আদালত এই রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ ঘোষণা করে বলেছে যে, ‘এই মামলায় আপিলকারীদের যে সম্মানহানি করা হয়েছিল তা তারা ফিরে পেলেন’।”
এর আগে ২০১৮ সালে বিচারিক আদালত খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং তারেক রহমানসহ অন্যদের ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। পরে হাইকোর্ট ওই সাজা বাড়িয়ে খালেদা জিয়ার সাজা ১০ বছর করেন। তবে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে আপিল বিভাগ বিচারিক আদালত ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আসামিদের খালাস দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা এই মামলায় ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছিল। তবে আদালত বলেন, মামলাটি ছিল ভিত্তিহীন ও বিদ্বেষপূর্ণ। রায়ের ফলে খালেদা জিয়ার নির্বাচন করার আর কোনো বাধা রইল না।