বিগত সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া জনগণের অর্থ ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দেশের জনগণের চুরি যাওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করছে সরকার।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস থেকে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা জবাবদিহি ও ন্যায়বিচারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং বিশ্বের বিভিন্ন অংশীদারের সাথে একত্রে কাজ করে জনগণের কাছ থেকে চুরি হওয়া অর্থ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছি।”
বিবৃতিতে বলা হয়, “প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে এ বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, যা বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক নাগরিকের মতামতের প্রতিফলন। তিনি বলেছেন, চুরি হওয়া অর্থের সাথে যুক্ত সম্পদ এবং সম্পত্তি, যার মধ্যে পূর্ববর্তী সরকারের সাথে সংযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পত্তিও অন্তর্ভুক্ত, সেগুলোর ব্যাপারে সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া উচিত। যদি প্রমাণিত হয় যে তারা দুর্নীতির মাধ্যমে সুবিধাভোগী হয়েছে, তাহলে সেই সম্পদ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা উচিত, যা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের জনগণের প্রাপ্য।”
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগ এবং যুক্তরাজ্যের প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকীর পদত্যাগ নিয়েও বিবৃতিতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিক যে সম্পদ ব্যবহার করেছেন, তার উৎস নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। জনগণের অর্থ ফেরানোর প্রক্রিয়ায় যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য বন্ধুরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছে সরকার।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৫ বিলিয়ন ডলার তছরুপের চলমান তদন্ত আগের সরকারের অধীনে দুর্নীতির ব্যাপকতাকে প্রমাণ করে। এ মধ্য দিয়ে কেবল বাংলাদেশের জনগণের কাছ থেকে সম্পদ চুরি করা হয়নি, বরং দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পথেও বিঘ্ন ঘটানো হয়েছে। চুরি হওয়া এই বিপুল পরিমাণ অর্থ দেশের জনগণের প্রাপ্য। আমরা আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে একত্রে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা যায়।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
বিগত সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া জনগণের অর্থ ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দেশের জনগণের চুরি যাওয়া অর্থ পুনরুদ্ধারে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করছে সরকার।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস থেকে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলেছে, “আমরা জবাবদিহি ও ন্যায়বিচারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং বিশ্বের বিভিন্ন অংশীদারের সাথে একত্রে কাজ করে জনগণের কাছ থেকে চুরি হওয়া অর্থ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছি।”
বিবৃতিতে বলা হয়, “প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে এ বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, যা বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক নাগরিকের মতামতের প্রতিফলন। তিনি বলেছেন, চুরি হওয়া অর্থের সাথে যুক্ত সম্পদ এবং সম্পত্তি, যার মধ্যে পূর্ববর্তী সরকারের সাথে সংযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পত্তিও অন্তর্ভুক্ত, সেগুলোর ব্যাপারে সম্পূর্ণ তদন্ত হওয়া উচিত। যদি প্রমাণিত হয় যে তারা দুর্নীতির মাধ্যমে সুবিধাভোগী হয়েছে, তাহলে সেই সম্পদ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা উচিত, যা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের জনগণের প্রাপ্য।”
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগ এবং যুক্তরাজ্যের প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকীর পদত্যাগ নিয়েও বিবৃতিতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিক যে সম্পদ ব্যবহার করেছেন, তার উৎস নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। জনগণের অর্থ ফেরানোর প্রক্রিয়ায় যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য বন্ধুরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছে সরকার।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৫ বিলিয়ন ডলার তছরুপের চলমান তদন্ত আগের সরকারের অধীনে দুর্নীতির ব্যাপকতাকে প্রমাণ করে। এ মধ্য দিয়ে কেবল বাংলাদেশের জনগণের কাছ থেকে সম্পদ চুরি করা হয়নি, বরং দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পথেও বিঘ্ন ঘটানো হয়েছে। চুরি হওয়া এই বিপুল পরিমাণ অর্থ দেশের জনগণের প্রাপ্য। আমরা আমাদের আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে একত্রে কাজ চালিয়ে যাব, যাতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা যায়।