রাষ্ট্র সংস্কারের সুপারিশ নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, সংবিধান, এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে।
আজ বুধবার সকালে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রতিবেদনগুলো হস্তান্তর করা হয়।
উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় সংশ্লিষ্ট কমিশনগুলোর প্রধান এবং সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদন জমা দেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ।
সংস্কার কমিশনগুলো জনমত সংগ্রহের জন্য ওয়েবসাইট চালু, অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, জরিপ এবং মতবিনিময় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। প্রাপ্ত মতামত পর্যালোচনা করেই সুপারিশমালা তৈরি করা হয়েছে।
২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর প্রথম ধাপে নির্বাচন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। ৬ অক্টোবর গঠিত হয় সংবিধান সংস্কার কমিশন। পরে ১৮ নভেম্বর গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী বিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও গঠিত হয়।
প্রথম ধাপের ছয়টি কমিশনের মেয়াদ ৯০ দিন থাকলেও তা বাড়ানো হয়েছিল। বুধবার পর্যন্ত চারটি কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
রাষ্ট্র সংস্কারের সুপারিশ নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, সংবিধান, এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন তাদের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে।
আজ বুধবার সকালে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রতিবেদনগুলো হস্তান্তর করা হয়।
উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর জানান, প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় সংশ্লিষ্ট কমিশনগুলোর প্রধান এবং সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবেদন জমা দেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ।
সংস্কার কমিশনগুলো জনমত সংগ্রহের জন্য ওয়েবসাইট চালু, অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, জরিপ এবং মতবিনিময় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। প্রাপ্ত মতামত পর্যালোচনা করেই সুপারিশমালা তৈরি করা হয়েছে।
২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর প্রথম ধাপে নির্বাচন, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। ৬ অক্টোবর গঠিত হয় সংবিধান সংস্কার কমিশন। পরে ১৮ নভেম্বর গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী বিষয়ক এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও গঠিত হয়।
প্রথম ধাপের ছয়টি কমিশনের মেয়াদ ৯০ দিন থাকলেও তা বাড়ানো হয়েছিল। বুধবার পর্যন্ত চারটি কমিশন তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।