জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক স্বাধীন তদন্ত প্রক্রিয়ার প্রধান নিকোলাস কৌমজিয়ান জানিয়েছেন, মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দ্বারা নির্যাতনের শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের বিষয়েও তদন্ত করা হবে। এ লক্ষ্য আমরা তথ্য প্রমাণাদি সংগ্রহ করছি।
আজ রোববার (১৯ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নিকোলাস কৌমজিয়ান।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী, যে কোনো গোষ্ঠী বা বাহিনীর দ্বারা রোহিঙ্গা বা যে কেউ নির্যাতনের শিকার হলে সে বিষয়ে আমাদের তদন্তের এখতিয়ার রয়েছে। আমরা সে বিষয়ে তদন্ত করবো।
মিয়ানমারে আপনারা প্রবেশাধিকার পাচ্ছেন না, তাহলে কীভাবে তদন্ত করবেন জানতে চাইলে নিকোলাস কৌমজিয়ান বলেন, মিয়ানমারে আমরা ঢুকতে না পারলেও তদন্তের জন্য তথ্যপ্রমাণাদি সংগ্রহ করছি। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, সোশ্যাল মিডিয়া, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে আমরা নির্যাতনের প্রমাণাদি সংগ্রহ করছি।
তিনি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর আন্তর্জাতিক অপরাধের জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে আমরা কাজ করছি। বাংলাদেশ সরকার আমাদের এ বিষয়ে সহায়তা করছে বলে, বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। তবে মিয়ানমারের পরিস্থিতি আগের চেয়েও আরও খারাপ হয়েছে। সে কারণে সেখানের নির্যাতনের তথ্য প্রমাণাদি আমরা সংগ্রহের চেষ্টা করছি।
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
জাতিসংঘের মিয়ানমার বিষয়ক স্বাধীন তদন্ত প্রক্রিয়ার প্রধান নিকোলাস কৌমজিয়ান জানিয়েছেন, মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দ্বারা নির্যাতনের শিকার হওয়া রোহিঙ্গাদের বিষয়েও তদন্ত করা হবে। এ লক্ষ্য আমরা তথ্য প্রমাণাদি সংগ্রহ করছি।
আজ রোববার (১৯ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নিকোলাস কৌমজিয়ান।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী, যে কোনো গোষ্ঠী বা বাহিনীর দ্বারা রোহিঙ্গা বা যে কেউ নির্যাতনের শিকার হলে সে বিষয়ে আমাদের তদন্তের এখতিয়ার রয়েছে। আমরা সে বিষয়ে তদন্ত করবো।
মিয়ানমারে আপনারা প্রবেশাধিকার পাচ্ছেন না, তাহলে কীভাবে তদন্ত করবেন জানতে চাইলে নিকোলাস কৌমজিয়ান বলেন, মিয়ানমারে আমরা ঢুকতে না পারলেও তদন্তের জন্য তথ্যপ্রমাণাদি সংগ্রহ করছি। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, সোশ্যাল মিডিয়া, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে আমরা নির্যাতনের প্রমাণাদি সংগ্রহ করছি।
তিনি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর আন্তর্জাতিক অপরাধের জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে আমরা কাজ করছি। বাংলাদেশ সরকার আমাদের এ বিষয়ে সহায়তা করছে বলে, বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। তবে মিয়ানমারের পরিস্থিতি আগের চেয়েও আরও খারাপ হয়েছে। সে কারণে সেখানের নির্যাতনের তথ্য প্রমাণাদি আমরা সংগ্রহের চেষ্টা করছি।