অস্ত্র আইনে করা এক মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেয়েছেন ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। সোমবার হাইকোর্ট তার আপিল মঞ্জুর করে এই রায় ঘোষণা করেন।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার মামুনের আপিল মঞ্জুর করেন। তার আইনজীবী জানিয়েছেন, পৃথক পাঁচটি মামলায় দণ্ডিত হওয়া মামুনের চারটি থেকে ইতোমধ্যে খালাস মিলেছে।
২০০৭ সালের ৩ জুলাই ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এই মামলায় তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে একই বছর হাইকোর্টে আপিল করেন তিনি। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আপিল গ্রহণ করে তাকে খালাস দেন।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ ও আইনজীবী সাব্বির হামজা চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী।
২০০৭ সালের ২৬ মার্চ ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে পুলিশ। মামলার নথি অনুযায়ী, বনানীর ডিওএইচএস এলাকায় মামুনের বাসায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে তার শয়নকক্ষে সোফার নিচ থেকে একটি পিস্তল ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। সেদিনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আইনজীবী সাব্বির হামজা চৌধুরী জানিয়েছেন, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ২২টি মামলা ছিল, যার মধ্যে পাঁচটিতে দণ্ড হয়েছিল। এখন চারটিতে খালাস পাওয়ায় শুধু একটি মামলায় দণ্ড বহাল রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পাওয়ার পর গত বছরের ৬ আগস্ট তিনি কারাগার থেকে মুক্ত হন।
সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
অস্ত্র আইনে করা এক মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস পেয়েছেন ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। সোমবার হাইকোর্ট তার আপিল মঞ্জুর করে এই রায় ঘোষণা করেন।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার মামুনের আপিল মঞ্জুর করেন। তার আইনজীবী জানিয়েছেন, পৃথক পাঁচটি মামলায় দণ্ডিত হওয়া মামুনের চারটি থেকে ইতোমধ্যে খালাস মিলেছে।
২০০৭ সালের ৩ জুলাই ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এই মামলায় তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিল। সেই রায়ের বিরুদ্ধে একই বছর হাইকোর্টে আপিল করেন তিনি। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আপিল গ্রহণ করে তাকে খালাস দেন।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ ও আইনজীবী সাব্বির হামজা চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী।
২০০৭ সালের ২৬ মার্চ ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে পুলিশ। মামলার নথি অনুযায়ী, বনানীর ডিওএইচএস এলাকায় মামুনের বাসায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে তার শয়নকক্ষে সোফার নিচ থেকে একটি পিস্তল ও ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। সেদিনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আইনজীবী সাব্বির হামজা চৌধুরী জানিয়েছেন, গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ২২টি মামলা ছিল, যার মধ্যে পাঁচটিতে দণ্ড হয়েছিল। এখন চারটিতে খালাস পাওয়ায় শুধু একটি মামলায় দণ্ড বহাল রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পাওয়ার পর গত বছরের ৬ আগস্ট তিনি কারাগার থেকে মুক্ত হন।