গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টিকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছেন রাষ্ট্রপতি। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এর আগে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে মাসুদা ভাট্টির বিরুদ্ধে গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তদন্ত প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর দশ দিনের মাথায় তাকে অপসারণ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, "সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে গুরুতর অসদাচরণ প্রমাণিত হওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ১৬ (৬) এবং তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯-এর ১৬ (১) ধারার বিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মাসুদা ভাট্টিকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছেন।"
২০২৩ সালের আগস্টে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ মেয়াদে অবসরপ্রাপ্ত বিচারক শহীদুল আলম ঝিনুকের সঙ্গে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে তথ্য কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি।
মাসুদা ভাট্টি দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টিকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছেন রাষ্ট্রপতি। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এর আগে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে মাসুদা ভাট্টির বিরুদ্ধে গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তদন্ত প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর দশ দিনের মাথায় তাকে অপসারণ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, "সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের তদন্তে গুরুতর অসদাচরণ প্রমাণিত হওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের পুনর্বহাল করা অনুচ্ছেদ ১৬ (৬) এবং তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯-এর ১৬ (১) ধারার বিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মাসুদা ভাট্টিকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছেন।"
২০২৩ সালের আগস্টে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ মেয়াদে অবসরপ্রাপ্ত বিচারক শহীদুল আলম ঝিনুকের সঙ্গে সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে তথ্য কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি।
মাসুদা ভাট্টি দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।