নারী ও শিশুদের সুরক্ষায় ৪৮ লাখ ইউরো অনুদান ইইউর
বাংলাদেশে পাবলিক স্পেস, কর্মক্ষেত্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন ও জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা ইউএন উইমেন অংশীদারত্বে একটি চুক্তি সই করেছে। মঙ্গলবার ঢাকায় ইইউর দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তির আওতায় ইইউ ৪৮ লাখ ইউরো অনুদান দেবে ইউএন উইমেনকে।
এই উদ্যোগটি বাংলাদেশের নারী ও শিশুদের সুরক্ষা এবং জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা (২০১৮-২০৩০) অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে একটি সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়ার প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রকল্পটি নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বাংলাদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটি ইউনিভার্সাল পিরিওডিক রিভিউ এর সুপারিশমালা, নারীর বিরুদ্ধে সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণের কনভেনশন (সিডও) এবং নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধের জাতীয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কার্যকর হবে।
এই অংশীদারত্ব পাবলিক স্পেস, কর্মক্ষেত্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি এবং যৌন সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ গুরুত্ব দেবে। পাশাপাশি এটি জেন্ডার সমতা উন্নয়ন এবং নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নিয়মকানুন মোকাবিলায় সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
ইইউর বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বলেন, “নারী ও মেয়েদের প্রতি সহিংসতা দূর করার ক্ষেত্রে এই উদ্যোগটি ইইউর প্রতিশ্রুতির উদাহরণ। এটি এমন একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে নারী ও মেয়েরা হয়রানি বা বৈষম্যের ভয় ছাড়াই নিজেদের বিকাশ ঘটাতে পারবে।”
ইইউর এই সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ইউএন উইমেনের প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং বলেন, “এ বছর বেইজিং ঘোষণা ও প্ল্যাটফর্ম গ্রহণের ৩০তম বার্ষিকী। এটি নারী অধিকার বাস্তবায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। ইইউর সহযোগিতায় বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন এবং জেন্ডার সমতা অর্জনের কার্যক্রম আরও জোরদার হবে।”
ইইউ এবং ইউএন উইমেনের যৌথ এই উদ্যোগ নারী ও মেয়েদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং একটি সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়ার পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জেন্ডার সমতা ও মানবাধিকারের লক্ষ্য আরও দৃঢ় হবে।
নারী ও শিশুদের সুরক্ষায় ৪৮ লাখ ইউরো অনুদান ইইউর
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশে পাবলিক স্পেস, কর্মক্ষেত্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন ও জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং জাতিসংঘের নারী বিষয়ক সংস্থা ইউএন উইমেন অংশীদারত্বে একটি চুক্তি সই করেছে। মঙ্গলবার ঢাকায় ইইউর দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তির আওতায় ইইউ ৪৮ লাখ ইউরো অনুদান দেবে ইউএন উইমেনকে।
এই উদ্যোগটি বাংলাদেশের নারী ও শিশুদের সুরক্ষা এবং জেন্ডার-ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা (২০১৮-২০৩০) অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে একটি সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়ার প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রকল্পটি নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে বাংলাদেশের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটি ইউনিভার্সাল পিরিওডিক রিভিউ এর সুপারিশমালা, নারীর বিরুদ্ধে সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণের কনভেনশন (সিডও) এবং নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধের জাতীয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কার্যকর হবে।
এই অংশীদারত্ব পাবলিক স্পেস, কর্মক্ষেত্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি এবং যৌন সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ গুরুত্ব দেবে। পাশাপাশি এটি জেন্ডার সমতা উন্নয়ন এবং নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নিয়মকানুন মোকাবিলায় সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
ইইউর বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বলেন, “নারী ও মেয়েদের প্রতি সহিংসতা দূর করার ক্ষেত্রে এই উদ্যোগটি ইইউর প্রতিশ্রুতির উদাহরণ। এটি এমন একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে নারী ও মেয়েরা হয়রানি বা বৈষম্যের ভয় ছাড়াই নিজেদের বিকাশ ঘটাতে পারবে।”
ইইউর এই সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ইউএন উইমেনের প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং বলেন, “এ বছর বেইজিং ঘোষণা ও প্ল্যাটফর্ম গ্রহণের ৩০তম বার্ষিকী। এটি নারী অধিকার বাস্তবায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। ইইউর সহযোগিতায় বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন এবং জেন্ডার সমতা অর্জনের কার্যক্রম আরও জোরদার হবে।”
ইইউ এবং ইউএন উইমেনের যৌথ এই উদ্যোগ নারী ও মেয়েদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ এবং একটি সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়ার পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জেন্ডার সমতা ও মানবাধিকারের লক্ষ্য আরও দৃঢ় হবে।