alt

প্রশাসন ও বিচারবিভাগের রূপরেখা বিশ্বের প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজন : প্রধান উপদেষ্টা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

প্রশাসন সংস্কার কমিশন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো প্রস্তাবগুলো কেবল বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্যই নয়, বিশ্বের প্রতিটি দেশের নাগরিকের প্রয়োজন মেটাবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে প্রতিবেদন তুলে দেন বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। এরপর সংস্কার কমিশনের সদস্যদের সামনে কয়েক মিনিট বক্তব্য দেন তিনি।

এই দুটি খাতের সংস্কার প্রস্তাবকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, “শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বিশ্বের প্রতিটি দেশের জন্য এই উদ্যোগ প্রাসঙ্গিক। তাই রূপরেখাগুলোর ইংরেজি অনুবাদ করতে হবে।”

তিনি বলেন, “এটা জাতির জন্য একটা বিরাট সংবাদ। জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। নেহায়েত সৌজন্যমূলকভাবে বলছি না।”

প্রস্তাবগুলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বার্থকে ‘ছুঁয়ে যাবে’ মন্তব্য করে সরকারপ্রধান বলেন, “কতজনের মাথা নাড়া দেখলাম। তাতে বোঝা গেল কোন জায়গাতে আপনারা হাত দিয়েছেন। এই দুটো সংস্কার কমিশন হল এমন জিনিস, বাংলাদেশের হেন নাগরিক নাই যে এটাতে টাচড হয়নি। অন্য কমিশনে অনেক বড় বড় জিনিস থাকে, কিন্তু সরাসরি টাচড হয় না। এটা হলো একদম সরাসরি। আপনি দরিদ্রতম ব্যক্তি হতে পারেন, ধনী হতে পারেন, মাঝের লোক হতে পারেন। এই দুইটার সঙ্গে আপনাকে সম্পৃক্ত হতেই হবে।”

ইউনূস বলেন, “আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা। এখানে যে আশার কথা শুনিয়েছেন, যে সংক্ষিপ্ত সার দিলেন, সেটাতে আশা জাগায় যে, হয়ত আমরা এটা থেকে মুক্ত হব। আমরা সত্যিকারভাবে নাগরিক হিসাবে অধিকার ফিরে পাব। এটা আমাদের প্রত্যাশা, আপনাদের মাধ্যমে সেই প্রত্যাশা পূরণ হোক।”

রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ সায় পেলে কিছু সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমরা এখন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সিভিল সোসাইটির হাতে দিয়ে দেব, যাতে তারা একমত হতে পারে যে, এগুলো করে ফেলা ভালো। আমরা মাথা নাড়ছি, ভালো লাগছে। সবাই যেন মাথা নাড়ে যে, আমাদের প্রাণের কথাটি বলেছেন। কারণ, আমি তো ভুক্তভোগী। এটা বোঝার জন্য আমাকে পণ্ডিত হতে হবে না। আজকে আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা, রাজনৈতিক জ্ঞান সবকিছু, সবকিছুর সংক্ষিপ্তসার করে এবং বহুজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। সবকিছু একত্রিত হয়ে এখানে এসেছে। এটা হচ্ছে ইতিহাসের একটা স্মরণীয় পুস্তক; এটা থেকে যাবে।”

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে ইউনূস বলেন, “ভবিষ্যত প্রজন্ম এটা দেখে আমাদেরকে বিচার করবে যে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, করেন নাই কেন। এমন না যে আপনারা জানতেন না বলে করেন নাই। এখন তো আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপনারা করেন নাই কেন?” আপনাদের মতামত চাওয়া হয়েছিল, আপনারা মতামত দেওয়ার জন্য গা করেন নাই। অবহেলা করেছেন। একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে গুরুত্ব দেন নাই। এই ফসল জাতির জন্য একটা স্মরণীয় বিষয়। জাতি যেদিকেই যাক না কেন, এই রেফারেন্স পয়েন্টটা থেকে যাবে।”

কমিশনের সদস্য ও চেয়ারম্যানরা যে অবদান রেখেছেন, তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, ‘বিশ্বের জন্য অবদান’ বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “সব জাতিকে এটা ফেইস করতে হয়। সুতরাং আমার অনুরোধ থাকবে, এটার ইংরেজি অনুবাদ হয়ে যাওয়া। বিশ্বের দরবারে যেতে হলে বিশ্বের ভাষায় আমাদের যেতে হবে। কষ্টের ফসলটা সারা পৃথিবীর প্রাপ্য। তারা তাদের কনটেক্সটে বিচার করবে। কিন্তু জিনিস একই। তারা যখন তাদের দেশের জন্য একটা প্রস্তাব আনবে, এগুলো ঘাঁটাঘাঁটি করবে যে, তারা কী করেছিল। সেজন্যই আজকের যে দুটি রিপোর্ট আমরা গ্রহণ করছি সেটা জাতির সম্পদ হিসাবে, পৃথিবীর সম্পদ হিসাবে আমরা গ্রহণ করলাম।আপনাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ, এই কাজটা করে দেওয়ার জন্য। আপনার এই কাজের মাধ্যমে ইতিহাসে স্থান করে নেবেন।”

ছবি

১৪ মাসে ৪০ বিচারবহির্ভূত হত্যা, আইনের মাধ্যমে ফয়সালা করা হবে: স্বরাষ্ট্র্র উপদেষ্টা

ছবি

আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি: বিএনপির আপত্তি আমলে নেয়নি অন্তর্বর্তী সরকার

কোটা আন্দোলনে হামলায় ঢাবির আরও ২৭৫ শিক্ষার্থী অভিযুক্ত

ছবি

নির্বাচন: দেড় লাখের মধ্যে ৪৮ হাজার পুলিশের প্রশিক্ষণ শেষ

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় তিনবারেও সাক্ষী হাজিরে ব্যর্থ প্রসিকিউশন

ছবি

নভেম্বর মাসেও কমছে না ডেঙ্গু, পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

ছবি

সনদ, গণভোট: দলগুলোকে দ্রুত ‘সিদ্ধান্ত’ নেয়ার আহ্বান, নইলে পদক্ষেপ নেবে অন্তর্বর্তী সরকার

ছবি

ডেঙ্গু ও নিউমোনিয়ায় মাধবদীতে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি

ছবি

বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা খাতে তুরস্কের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ

বিটিআরসির প্রস্তাবিত নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে ইন্টারনেটের দাম বাড়বে: আইএসপিএবি

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪৭ জন

ছবি

পঞ্চদশ সংশোধনী পুরো বাতিল চেয়ে আপিল

ছবি

দেশ কোন পথে যাবে, তা নির্ভর করছে আগামী নির্বাচনের ওপর: সিইসি

ছবি

গুলিবিদ্ধ নাদিমের পেট থেকে রক্ত ঝরছিল: তাবাসুম

ছবি

‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসার পরিবেশের উন্নতি হবে না’

ছবি

গণভোট নিয়ে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ জানাতে এক সপ্তাহ সময় দিল সরকার

ছবি

বাপা-বেনের মতবিনিময়: তিস্তা প্রকল্পে স্বচ্ছতা, আঞ্চলিক সহযোগিতা ও পরিবেশ রক্ষার দাবি

ছবি

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

ছবি

সুপ্রিম কোর্টে শুনানিতে নেপালের প্রধান বিচারপতি

ছবি

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের দায়মুক্তির অবসান চায় এমএফসি

ছবি

ঝিলের জায়গায় থানা ভবন নির্মাণ বন্ধের নির্দেশ হাইকোর্টের

ছবি

বিদেশি এয়ারলাইন্স: জিএসএ নিয়োগ বহাল রাখার দাবি

ছবি

জেল হত্যা দিবস আজ

ছবি

তৃতীয় ধাপের হালনাগাদে ১৩ লাখের বেশি নতুন ভোটার: ইসি সচিব

ছবি

‘জাতীয় নির্বাচনে ভুয়া তথ্যের ঝুঁকি ‘নজিরবিহীন’

বেরোবি: চুক্তিভিত্তিক রেজিস্টার পদে অনুমোদনের ২ মাস আগেই নিয়োগদান!

ছবি

বিদ্যুৎ-জ্বালানির বিশেষ আইন: ‘দুর্নীতির কারণে বিদ্যুতের দাম ২৫ শতাংশ বেড়েছে’

ছবি

‘হ-য-ব-র-ল’ যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শৃঙ্খলায় আনার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

ছবি

অক্টোবরের মধ্যে ১৮ বছর বয়সী ভোটারদের তালিকা হালনাগাদ, নতুন ভোটার ১৩ লাখের বেশি

পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশে ঢাকার বায়ু দূষণ রোধে একযোগে অভিযান

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫, হাসপাতালে ভর্তি ১ হাজার ১৬২ জন

ছবি

বেতাগীতে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে বেড়েছে ডেঙ্গুর প্রার্দুভাব

ছবি

যোগাযোগ ব্যবস্থায় দ্রুত শৃঙ্খলা ফেরানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ছবি

নির্বাচন পর্যন্ত ‘অপরিহার্য কারণ’ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ নয়: প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়

ছবি

হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

ছবি

মায়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: বাঁচলেন না বিজিবি সদস্য আক্তার

tab

প্রশাসন ও বিচারবিভাগের রূপরেখা বিশ্বের প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজন : প্রধান উপদেষ্টা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

প্রশাসন সংস্কার কমিশন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো প্রস্তাবগুলো কেবল বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্যই নয়, বিশ্বের প্রতিটি দেশের নাগরিকের প্রয়োজন মেটাবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে প্রতিবেদন তুলে দেন বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। এরপর সংস্কার কমিশনের সদস্যদের সামনে কয়েক মিনিট বক্তব্য দেন তিনি।

এই দুটি খাতের সংস্কার প্রস্তাবকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, “শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, বিশ্বের প্রতিটি দেশের জন্য এই উদ্যোগ প্রাসঙ্গিক। তাই রূপরেখাগুলোর ইংরেজি অনুবাদ করতে হবে।”

তিনি বলেন, “এটা জাতির জন্য একটা বিরাট সংবাদ। জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। নেহায়েত সৌজন্যমূলকভাবে বলছি না।”

প্রস্তাবগুলো দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বার্থকে ‘ছুঁয়ে যাবে’ মন্তব্য করে সরকারপ্রধান বলেন, “কতজনের মাথা নাড়া দেখলাম। তাতে বোঝা গেল কোন জায়গাতে আপনারা হাত দিয়েছেন। এই দুটো সংস্কার কমিশন হল এমন জিনিস, বাংলাদেশের হেন নাগরিক নাই যে এটাতে টাচড হয়নি। অন্য কমিশনে অনেক বড় বড় জিনিস থাকে, কিন্তু সরাসরি টাচড হয় না। এটা হলো একদম সরাসরি। আপনি দরিদ্রতম ব্যক্তি হতে পারেন, ধনী হতে পারেন, মাঝের লোক হতে পারেন। এই দুইটার সঙ্গে আপনাকে সম্পৃক্ত হতেই হবে।”

ইউনূস বলেন, “আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা। এখানে যে আশার কথা শুনিয়েছেন, যে সংক্ষিপ্ত সার দিলেন, সেটাতে আশা জাগায় যে, হয়ত আমরা এটা থেকে মুক্ত হব। আমরা সত্যিকারভাবে নাগরিক হিসাবে অধিকার ফিরে পাব। এটা আমাদের প্রত্যাশা, আপনাদের মাধ্যমে সেই প্রত্যাশা পূরণ হোক।”

রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ সায় পেলে কিছু সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমরা এখন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট রাজনৈতিক দল, জনগণ ও সিভিল সোসাইটির হাতে দিয়ে দেব, যাতে তারা একমত হতে পারে যে, এগুলো করে ফেলা ভালো। আমরা মাথা নাড়ছি, ভালো লাগছে। সবাই যেন মাথা নাড়ে যে, আমাদের প্রাণের কথাটি বলেছেন। কারণ, আমি তো ভুক্তভোগী। এটা বোঝার জন্য আমাকে পণ্ডিত হতে হবে না। আজকে আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা, রাজনৈতিক জ্ঞান সবকিছু, সবকিছুর সংক্ষিপ্তসার করে এবং বহুজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। সবকিছু একত্রিত হয়ে এখানে এসেছে। এটা হচ্ছে ইতিহাসের একটা স্মরণীয় পুস্তক; এটা থেকে যাবে।”

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে ইউনূস বলেন, “ভবিষ্যত প্রজন্ম এটা দেখে আমাদেরকে বিচার করবে যে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, করেন নাই কেন। এমন না যে আপনারা জানতেন না বলে করেন নাই। এখন তো আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপনারা করেন নাই কেন?” আপনাদের মতামত চাওয়া হয়েছিল, আপনারা মতামত দেওয়ার জন্য গা করেন নাই। অবহেলা করেছেন। একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে গুরুত্ব দেন নাই। এই ফসল জাতির জন্য একটা স্মরণীয় বিষয়। জাতি যেদিকেই যাক না কেন, এই রেফারেন্স পয়েন্টটা থেকে যাবে।”

কমিশনের সদস্য ও চেয়ারম্যানরা যে অবদান রেখেছেন, তা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, ‘বিশ্বের জন্য অবদান’ বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “সব জাতিকে এটা ফেইস করতে হয়। সুতরাং আমার অনুরোধ থাকবে, এটার ইংরেজি অনুবাদ হয়ে যাওয়া। বিশ্বের দরবারে যেতে হলে বিশ্বের ভাষায় আমাদের যেতে হবে। কষ্টের ফসলটা সারা পৃথিবীর প্রাপ্য। তারা তাদের কনটেক্সটে বিচার করবে। কিন্তু জিনিস একই। তারা যখন তাদের দেশের জন্য একটা প্রস্তাব আনবে, এগুলো ঘাঁটাঘাঁটি করবে যে, তারা কী করেছিল। সেজন্যই আজকের যে দুটি রিপোর্ট আমরা গ্রহণ করছি সেটা জাতির সম্পদ হিসাবে, পৃথিবীর সম্পদ হিসাবে আমরা গ্রহণ করলাম।আপনাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ, এই কাজটা করে দেওয়ার জন্য। আপনার এই কাজের মাধ্যমে ইতিহাসে স্থান করে নেবেন।”

back to top