সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের গাজীপুরের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের সময় এলাকাবাসীর প্রতিরোধে আহতদের মধ্যে সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে আহত সাতজনকে হাসপাতালে আনা হয় এবং তাদের চিকিৎসা চলছে। আহতরা হলেন:
১. শুভ শাহরিয়া (১৬), কামারজুরি, গাজীপুর ২. ইয়াকুব (২৪), শরীফপুর, গাছা ৩. সৌরভ (২২), মধুমিতা রোড, টঙ্গী পূর্ব ৪. কাশেম (১৭), আলহেরা পেট্রোল পাম্প, গাছা ৫. হাসান (২২), জোড়পুকুর, গাজীপুর সদর এবং অপর দুইজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাবিল বলেন, "সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে লুটপাটের খবর পেয়ে আমাদের কয়েকজন সেখানে যায়। পরে আমিও সেখানে গিয়ে লুটপাটের ঘটনা দেখি। এলাকাবাসীর সহযোগিতা চাইলে কিছু মুখোশধারী লোক আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে মারধর করে।" তিনি আরও বলেন, পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে এলে শিক্ষার্থীরা এভাবে আহত হত না।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের এডিসি (উত্তর) রবিউল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনায় ১৩ জন আহত হন।
আহত সৌরভের বন্ধু পিয়াস বলেন, "মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ডাকাতি ও লুটপাটের খবর পেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা সেখানে যায়। এ সময় আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় লোকজন মাইকিং করে তাদের ওপর হামলা চালায়।"
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুরের মূখ্য সংগঠক মো. রবিউল হাসান বলেন, "কতিপয় লোক মোজাম্মেল হকের গ্রামের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে আমাদের লোকজন ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় এলাকাবাসী আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালায়।" তিনি আরও জানান, পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের গাজীপুরের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের সময় এলাকাবাসীর প্রতিরোধে আহতদের মধ্যে সাতজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে আহত সাতজনকে হাসপাতালে আনা হয় এবং তাদের চিকিৎসা চলছে। আহতরা হলেন:
১. শুভ শাহরিয়া (১৬), কামারজুরি, গাজীপুর ২. ইয়াকুব (২৪), শরীফপুর, গাছা ৩. সৌরভ (২২), মধুমিতা রোড, টঙ্গী পূর্ব ৪. কাশেম (১৭), আলহেরা পেট্রোল পাম্প, গাছা ৫. হাসান (২২), জোড়পুকুর, গাজীপুর সদর এবং অপর দুইজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নাবিল বলেন, "সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে লুটপাটের খবর পেয়ে আমাদের কয়েকজন সেখানে যায়। পরে আমিও সেখানে গিয়ে লুটপাটের ঘটনা দেখি। এলাকাবাসীর সহযোগিতা চাইলে কিছু মুখোশধারী লোক আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে মারধর করে।" তিনি আরও বলেন, পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে এলে শিক্ষার্থীরা এভাবে আহত হত না।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের এডিসি (উত্তর) রবিউল ইসলাম জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনায় ১৩ জন আহত হন।
আহত সৌরভের বন্ধু পিয়াস বলেন, "মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ডাকাতি ও লুটপাটের খবর পেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা সেখানে যায়। এ সময় আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় লোকজন মাইকিং করে তাদের ওপর হামলা চালায়।"
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুরের মূখ্য সংগঠক মো. রবিউল হাসান বলেন, "কতিপয় লোক মোজাম্মেল হকের গ্রামের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে আমাদের লোকজন ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় এলাকাবাসী আমাদের লোকজনের ওপর হামলা চালায়।" তিনি আরও জানান, পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।