ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি আলোচনার পরিকল্পনা আইন উপদেষ্টার
সরকার চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করতে চায় বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে। কমিশনগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। কিছু সুপারিশ দীর্ঘমেয়াদি, যা নির্বাচিত সরকার বাস্তবায়ন করবে, আর কিছু দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য, যা রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের আগেই সম্পন্ন করা হতে পারে।”
তিনি আরও জানান, মধ্যমেয়াদী সংস্কারগুলোর বাস্তবায়ন রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মতির ওপর নির্ভর করবে।
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার আগ্রহ প্রকাশ করে আইন উপদেষ্টা বলেন, “যদি তারা মনে করেন রোজার মধ্যেও আলোচনা চালিয়ে যেতে চান, তাহলে সেটিও সম্ভব।”
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুত নির্বাচন চায়, এটা তাদের অধিকার। তবে ‘দ্রুত’ বলতে নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলেননি।”
তিনি জানান, নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে হতে পারে। বর্ষার কথা বিবেচনায় রেখে এর আগেও ভোটগ্রহণের সম্ভাবনা রয়েছে, যা মার্চ কিংবা এপ্রিলেও হতে পারে।
ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি আলোচনার পরিকল্পনা আইন উপদেষ্টার
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সরকার চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বিভিন্ন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করতে চায় বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে। কমিশনগুলো বিভিন্ন পর্যায়ে সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। কিছু সুপারিশ দীর্ঘমেয়াদি, যা নির্বাচিত সরকার বাস্তবায়ন করবে, আর কিছু দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য, যা রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের আগেই সম্পন্ন করা হতে পারে।”
তিনি আরও জানান, মধ্যমেয়াদী সংস্কারগুলোর বাস্তবায়ন রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মতির ওপর নির্ভর করবে।
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার আগ্রহ প্রকাশ করে আইন উপদেষ্টা বলেন, “যদি তারা মনে করেন রোজার মধ্যেও আলোচনা চালিয়ে যেতে চান, তাহলে সেটিও সম্ভব।”
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুত নির্বাচন চায়, এটা তাদের অধিকার। তবে ‘দ্রুত’ বলতে নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলেননি।”
তিনি জানান, নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে হতে পারে। বর্ষার কথা বিবেচনায় রেখে এর আগেও ভোটগ্রহণের সম্ভাবনা রয়েছে, যা মার্চ কিংবা এপ্রিলেও হতে পারে।
ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।