শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
শ্রীলঙ্কার ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ঢাকায় হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী বাংলাদেশ। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, মৎস্য, আইসিটি, ফার্মাসিউটিক্যাল, শিপিং এবং মেরিটাইম কানেক্টিভিটি, উচ্চশিক্ষা, পর্যটন, জনগণের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে। শ্রীলঙ্কা এ অঞ্চলে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা শ্রীলঙ্কার অসাধারণ সাফল্য, দৃঢ়তা এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রমাণ। যেহেতু দুই দেশ শান্তি, সমৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের অংশীদারত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসব সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা আরও দৃঢ় এবং শক্তিশালী দক্ষিণ এশিয়া গড়ে তুলতে পারি।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং বহুত্ববাদী গণতন্ত্রকে গড়ে তোলা এবং আমাদের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার দিকে নজর দিচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সার্ক, বিমসটেক ও অন্য আঞ্চলিক এবং বহুপক্ষীয় ফোরামগুলোতে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার ওপর উভয় দেশ গুরুত্বারোপ করে।
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
শ্রীলঙ্কার ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ঢাকায় হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহী বাংলাদেশ। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, মৎস্য, আইসিটি, ফার্মাসিউটিক্যাল, শিপিং এবং মেরিটাইম কানেক্টিভিটি, উচ্চশিক্ষা, পর্যটন, জনগণের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে। শ্রীলঙ্কা এ অঞ্চলে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা শ্রীলঙ্কার অসাধারণ সাফল্য, দৃঢ়তা এবং স্থিতিস্থাপকতার প্রমাণ। যেহেতু দুই দেশ শান্তি, সমৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের অংশীদারত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসব সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা আরও দৃঢ় এবং শক্তিশালী দক্ষিণ এশিয়া গড়ে তুলতে পারি।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং বহুত্ববাদী গণতন্ত্রকে গড়ে তোলা এবং আমাদের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার দিকে নজর দিচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সার্ক, বিমসটেক ও অন্য আঞ্চলিক এবং বহুপক্ষীয় ফোরামগুলোতে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার ওপর উভয় দেশ গুরুত্বারোপ করে।