alt

ঢাকার বাইরেও ‘আয়নাঘর’ আছে, খুঁজে বের করা হবে: প্রেস সচিব

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ঢাকার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ‘আয়নাঘর’ আছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দেশে যতো আয়নাঘর আছে, সব খুঁজে বের করা হবে। গতকাল ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রেস সচিব বলেন, ‘গুম কমিশনের প্রতিবেদন এবং নিরাপত্তা বাহিনীর তদন্তের ভিত্তিতে ধারণা করা যায়, সারা দেশে ৭০০-৮০০ আয়নাঘর আছে এবং এটা আরও বের হচ্ছে। তাতে বোঝা যাচ্ছে যে এটি শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ ছিল না, প্রত্যন্ত অঞ্চলে এরকম আয়নাঘর ছিল। হিউম্যান রাইট ওয়াচের প্রতিবেদনে স্পষ্ট লেখা আছে গুম ও খুনের সঙ্গে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জড়িত ছিল, তার নির্দেশেই এগুলো হয়েছে।’

এর আগে বুধবারসকালে ঢাকার আগারগাঁও, কচুক্ষেত ও উত্তরা এলাকায় তিনটি স্পটে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস গোপন বন্দিশালা ও টর্চার সেল (নির্যাতনকেন্দ্র) পরিদর্শন করেন, যা এরইমধ্যে ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিতি পেয়েছে।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে রিপোর্ট হয়েছিল যে, আয়নাঘর পরিদর্শন হচ্ছে না। কিন্তু আপনারা দেখেছেন যে, ঢাকার কয়েকটি আয়নাঘর ভিজিট হয়েছে। বাংলাদেশে যতো আয়নাঘর আছে, প্রত্যেকটা খুঁজে বের করা হবে।’

বুধবার তিনটি লোকেশনের ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করা হয়েছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, তার মধ্যে দুটো র‌্যাবের আর একটি ডিজিএফআইয়ের।

শফিকুল আলম বলেন, ‘সেখানে কীভাবে রাখা হতো, নির্যাতন করা হতো, কীভাবে সিন কাটিয়েছেন, কেউ কেউ সেখানে ৭-৮ বছর কাটিয়েছেন, তার বর্ণনা আসলে প্রকাশ করার মতো না। এই পরিদর্শনে এগুলো প্রকাশ পায়। প্রধান উপদেষ্টা প্রতিটা স্পটে গিয়েছেন। সেখানে যারা বন্দি ছিলেন, তারা তাদের সঙ্গে হওয়া ঘটনাগুলো প্রধান উপদেষ্টাকে বর্ণনা করেন। আমরা সেখানে সবাইকে নিতে পারিনি, এজন্য আমরা অত্যন্ত দুঃখিত। আমরা বিটিভির মাধ্যমে সবগুলো ভিডিও করেছি। আমাদের সঙ্গে শুধু দুটি মিডিয়া আউটলেট ছিল।’

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা যে জায়গাগুলো গেলাম, সেই জায়গাগুলো খুবই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রুম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে ইট ভেঙে প্যাসেজ তৈরি

করা হয়েছে। পুরো বিষয়টা আসলে লজিস্টিক্যাল সাপোর্টের। আমাদের আইডিয়া ছিল, আমরা বিটিভি থেকে দুজন ক্যামেরাম্যান নিয়েছি, পিআইডি থেকে একজন ফটোগ্রাফার নিয়েছি। আমাদের নিজস্ব প্রেস উইংয়ের একজন ফটোগ্রাফার ছিলেন। এছাড়া আমরা বিদেশি গণমাধ্যম থেকে নিয়েছি আলজাজিরা ও নেত্র নিউজকে। আয়নাঘরের বিষয়ে নেত্র নিউজের যথেষ্ট অবদান আছে। তারা এটা নিয়ে প্রতিবেদন করেছিল, তাই তাদের নিয়েছি। একজন সাংবাদিকও ছিলেন। এর বাইরে আমরা নিতে পারিনি। আসলে লজিস্টিক্যালি খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের ওয়ারেন্ট আছে, সে বিষয়ে গুম কমিশন কাজ করছে। আপনারা যতো সময় এগুলোর রেজাল্ট পাবেন।’

আয়নাঘরের আলামত নষ্ট করার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আলামত নষ্ট করা হয়েছে কিনা সেটা গুম কমিশন দেখছে। যে কেসগুলো হচ্ছে সেগুলো ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটিউররাও সেগুলো দেখছেন। প্রত্যেকটা ‘আয়নাঘর’ এভিডেন্স হিসেবে সিলগালা করা থাকবে। কারণ, আমাদের লিগ্যাল প্রসেসে এগুলো লাগবে। গুম কমিশন বলবেন, আদৌ নষ্ট হয়েছে কি হয়নি। কিছু কিছু জায়গা দেখেছি যে, প্লাস্টার করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় রুম ছোট ছিল দেয়াল ভেঙে বড় দেখানো হয়েছে। এটা ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত, সেটা গুম কমিশন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তারা বিচার করবেন।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের যারা গুম-খুন-হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, সবার বিচার হবে। এটাই স্পষ্ট।’

ছবি

ফিলিস্তিনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

ছবি

আরও ১ মাস বাড়লো ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ছাড়াল ৩৮ হাজার

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য সম্পর্ক আরও গভীর করতে অঙ্গীকার ইউনূসের

ছবি

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি : মাইকেল মিলার

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার হাতে ১২ তরুণ পেলেন ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’

ছবি

ইসিতে নিবন্ধন: নতুন দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ চলছে

ছবি

সেপ্টেম্বরের শেষে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

ছবি

দ্বিমতের কোনো জায়গা নাই, এই সুযোগ আর আসবে না: ইউনূস

ছবি

নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারিত সময়ের আগেই

ছবি

মালয়েশিয়া কর্মী পাঠানোতে ১১৫৯ কোটি টাকা আত্মসাত: ১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা সিদ্ধান্ত

ছবি

টাইফয়েড টিকা কর্মসূচি: দেড় মাসে নিবন্ধন প্রায় ৮৯ লাখ শিশু

ছবি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস যোগদান

ছবি

মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

আসামের ভূমিকম্পে কাঁপলো বাংলাদেশ

ছবি

নারীদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ২০ বছর করার ভাবনা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

সাগরে লঘুচাপ, ছয় বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

ছবি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই: উপদেষ্টা

ছবি

মরমী সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন

ছবি

দেশে ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭ হাজার ছাড়াল, চলতি বছর মৃতের সংখ্যা ১৪৭

ছবি

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক ডিআইজি ও মেহেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার এ কে এম নাহিদুল ইসলাম কারাগারে

ছবি

সরকারি হাসপাতালে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের প্রবেশে নতুন নিয়ম

ছবি

লন্ডনে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজের গাড়িতে ছুঁড়ে মারা হলে ডিম

ছবি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

ছবি

কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি সেবা চালু

ছবি

পল্লী বিদ্যুতের ‘গণছুটি’ কর্মসূচি স্থগিত, কর্মস্থলে ফেরার আহ্বান

ছবি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট: প্রেস সচিব

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গুরুত্ব আরোপ প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের

ছবি

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ধর্ম উপদেষ্টার

ছবি

বিদিশার গাড়ি চুরি মামলার আসামিকে নির্যাতনের অভিযোগে পুলিশ পরিদর্শক কারাগারে

ছবি

সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও বাড়লো

ছবি

ঐকমত্য ছাড়াই ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শেষ

ছবি

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল: চিকিৎসক নিয়োগে সুপারিশ পেলেন ৩,১২০ জন

ছবি

নেপালে মারধর ও লুটের শিকার এক বাংলাদেশি পরিবার

ছবি

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ, ‘ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে’ কমেছে ভোটকক্ষের সংখ্যা

ছবি

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

tab

news » national

ঢাকার বাইরেও ‘আয়নাঘর’ আছে, খুঁজে বের করা হবে: প্রেস সচিব

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ঢাকার বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ‘আয়নাঘর’ আছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দেশে যতো আয়নাঘর আছে, সব খুঁজে বের করা হবে। গতকাল ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রেস সচিব বলেন, ‘গুম কমিশনের প্রতিবেদন এবং নিরাপত্তা বাহিনীর তদন্তের ভিত্তিতে ধারণা করা যায়, সারা দেশে ৭০০-৮০০ আয়নাঘর আছে এবং এটা আরও বের হচ্ছে। তাতে বোঝা যাচ্ছে যে এটি শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ ছিল না, প্রত্যন্ত অঞ্চলে এরকম আয়নাঘর ছিল। হিউম্যান রাইট ওয়াচের প্রতিবেদনে স্পষ্ট লেখা আছে গুম ও খুনের সঙ্গে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জড়িত ছিল, তার নির্দেশেই এগুলো হয়েছে।’

এর আগে বুধবারসকালে ঢাকার আগারগাঁও, কচুক্ষেত ও উত্তরা এলাকায় তিনটি স্পটে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস গোপন বন্দিশালা ও টর্চার সেল (নির্যাতনকেন্দ্র) পরিদর্শন করেন, যা এরইমধ্যে ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিতি পেয়েছে।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘কিছুদিন আগে রিপোর্ট হয়েছিল যে, আয়নাঘর পরিদর্শন হচ্ছে না। কিন্তু আপনারা দেখেছেন যে, ঢাকার কয়েকটি আয়নাঘর ভিজিট হয়েছে। বাংলাদেশে যতো আয়নাঘর আছে, প্রত্যেকটা খুঁজে বের করা হবে।’

বুধবার তিনটি লোকেশনের ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করা হয়েছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, তার মধ্যে দুটো র‌্যাবের আর একটি ডিজিএফআইয়ের।

শফিকুল আলম বলেন, ‘সেখানে কীভাবে রাখা হতো, নির্যাতন করা হতো, কীভাবে সিন কাটিয়েছেন, কেউ কেউ সেখানে ৭-৮ বছর কাটিয়েছেন, তার বর্ণনা আসলে প্রকাশ করার মতো না। এই পরিদর্শনে এগুলো প্রকাশ পায়। প্রধান উপদেষ্টা প্রতিটা স্পটে গিয়েছেন। সেখানে যারা বন্দি ছিলেন, তারা তাদের সঙ্গে হওয়া ঘটনাগুলো প্রধান উপদেষ্টাকে বর্ণনা করেন। আমরা সেখানে সবাইকে নিতে পারিনি, এজন্য আমরা অত্যন্ত দুঃখিত। আমরা বিটিভির মাধ্যমে সবগুলো ভিডিও করেছি। আমাদের সঙ্গে শুধু দুটি মিডিয়া আউটলেট ছিল।’

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা যে জায়গাগুলো গেলাম, সেই জায়গাগুলো খুবই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রুম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে ইট ভেঙে প্যাসেজ তৈরি

করা হয়েছে। পুরো বিষয়টা আসলে লজিস্টিক্যাল সাপোর্টের। আমাদের আইডিয়া ছিল, আমরা বিটিভি থেকে দুজন ক্যামেরাম্যান নিয়েছি, পিআইডি থেকে একজন ফটোগ্রাফার নিয়েছি। আমাদের নিজস্ব প্রেস উইংয়ের একজন ফটোগ্রাফার ছিলেন। এছাড়া আমরা বিদেশি গণমাধ্যম থেকে নিয়েছি আলজাজিরা ও নেত্র নিউজকে। আয়নাঘরের বিষয়ে নেত্র নিউজের যথেষ্ট অবদান আছে। তারা এটা নিয়ে প্রতিবেদন করেছিল, তাই তাদের নিয়েছি। একজন সাংবাদিকও ছিলেন। এর বাইরে আমরা নিতে পারিনি। আসলে লজিস্টিক্যালি খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের ওয়ারেন্ট আছে, সে বিষয়ে গুম কমিশন কাজ করছে। আপনারা যতো সময় এগুলোর রেজাল্ট পাবেন।’

আয়নাঘরের আলামত নষ্ট করার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আলামত নষ্ট করা হয়েছে কিনা সেটা গুম কমিশন দেখছে। যে কেসগুলো হচ্ছে সেগুলো ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটিউররাও সেগুলো দেখছেন। প্রত্যেকটা ‘আয়নাঘর’ এভিডেন্স হিসেবে সিলগালা করা থাকবে। কারণ, আমাদের লিগ্যাল প্রসেসে এগুলো লাগবে। গুম কমিশন বলবেন, আদৌ নষ্ট হয়েছে কি হয়নি। কিছু কিছু জায়গা দেখেছি যে, প্লাস্টার করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় রুম ছোট ছিল দেয়াল ভেঙে বড় দেখানো হয়েছে। এটা ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত, সেটা গুম কমিশন এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তারা বিচার করবেন।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের যারা গুম-খুন-হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, সবার বিচার হবে। এটাই স্পষ্ট।’

back to top