পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে তাগিদ দেওয়ার বিষয়টি নির্ভর করছে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাগিদ দেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
মুখপাত্র বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে যে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে, তার সাথে কমপ্লিট ডকুমেন্ট ও তথ্যাদি দেওয়া হয়েছে।
ভারতের উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত আমরা প্রত্যাশা করেই যাব।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে রেড নোটিশ জারি করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার।
অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র বলেন, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদন সারা বিশ্বই জেনে গেছে। এটা ভারতের সঙ্গে ভাগাভাগি করার কোনো প্রাসঙ্গিকতা নেই।
এই প্রতিবেদন বাংলাদেশের নিজস্ব ব্যবহারের জন্য, এটা আমরা ভারতের সঙ্গে কেন শেয়ার করব?
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন সংস্থা তাদের নির্দেশনা ও করণীয় ঠিক করবে। এই প্রতিবেদন যে কোনো মানুষের মনে নাড়া দেবে, বলেন মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে তাগিদ দেওয়ার বিষয়টি নির্ভর করছে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাগিদ দেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
মুখপাত্র বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতকে যে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে, তার সাথে কমপ্লিট ডকুমেন্ট ও তথ্যাদি দেওয়া হয়েছে।
ভারতের উত্তর না পাওয়া পর্যন্ত আমরা প্রত্যাশা করেই যাব।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে রেড নোটিশ জারি করা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার।
অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মুখপাত্র বলেন, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদন সারা বিশ্বই জেনে গেছে। এটা ভারতের সঙ্গে ভাগাভাগি করার কোনো প্রাসঙ্গিকতা নেই।
এই প্রতিবেদন বাংলাদেশের নিজস্ব ব্যবহারের জন্য, এটা আমরা ভারতের সঙ্গে কেন শেয়ার করব?
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন সংস্থা তাদের নির্দেশনা ও করণীয় ঠিক করবে। এই প্রতিবেদন যে কোনো মানুষের মনে নাড়া দেবে, বলেন মোহাম্মদ রফিকুল আলম।