যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টের ৫ম দিনে আরও ৫৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার বিকেল থেকে বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল-২৪ ঘণ্টায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বিদেশি পিস্তল ২টি, ২টি, ম্যাগাজিন, ৫ রাইন্ড গুলি, ছোড়া ১টি ও ১টি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে। একই সময়ে বিশেষ অভিযানের বাইরে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্তি ১ হাজার ৯৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে
এসব তথ্য জানিয়েছেন। যাদের ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক করা হচ্ছে তাদের কী মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে সে তথ্য বৃহস্পতিবার নেই পুলিশ সদরদপ্তরের বার্তায়। ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর এবং কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনার পর ‘অপারেশন ডেভিড হান্ট’ নামে এ বিশেষ অভিযানের ঘোষণা দেয় সরকার। সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী ছাড়াও পুলিশ, বিজিবি, আনসার, কোস্টগার্ড সদস্যদের সমন্বয়ে এ অভিযান চালানো হচ্ছে।
রাজশাহীতে গ্রেপ্তার ২১
আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টে রাজশাহীতে ২১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন জানান, বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে মহানগরীতে ৮ জন ও জেলায় ১৩ জন রয়েছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৯
আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে নোয়াখালীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে হাতিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌরসভার সাবেক কাউন্সিল মো. নূর হাদীসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যা মামলার আসামি ও তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী রয়েছে। নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মোহাম্মদ ইব্রাহীম বলেন, বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে সুধারাম থানা থেকে ৩ জন, হাতিয়া থানা থেকে ১ জন, বেগমগঞ্জ থানা থেকে ১ জন, চাটখিল থানা থেকে ২ জন এবং চরজব্বর থানা থেকে ২ জনকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ ও নৌপুলিশের যৌথ টিম এ অভিযান পরিচালনা করে।
চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৬
আমাদের চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন উপজেলায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ছয় নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) কনক কুমার। এর আগে বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টের ৫ম দিনে আরও ৫৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার বিকেল থেকে বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল-২৪ ঘণ্টায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় বিদেশি পিস্তল ২টি, ২টি, ম্যাগাজিন, ৫ রাইন্ড গুলি, ছোড়া ১টি ও ১টি রামদা উদ্ধার করা হয়েছে। একই সময়ে বিশেষ অভিযানের বাইরে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্তি ১ হাজার ৯৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে
এসব তথ্য জানিয়েছেন। যাদের ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক করা হচ্ছে তাদের কী মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে সে তথ্য বৃহস্পতিবার নেই পুলিশ সদরদপ্তরের বার্তায়। ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর এবং কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনার পর ‘অপারেশন ডেভিড হান্ট’ নামে এ বিশেষ অভিযানের ঘোষণা দেয় সরকার। সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী ছাড়াও পুলিশ, বিজিবি, আনসার, কোস্টগার্ড সদস্যদের সমন্বয়ে এ অভিযান চালানো হচ্ছে।
রাজশাহীতে গ্রেপ্তার ২১
আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টে রাজশাহীতে ২১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সাবিনা ইয়াসমিন জানান, বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে মহানগরীতে ৮ জন ও জেলায় ১৩ জন রয়েছেন। তারা সবাই আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৯
আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টের অভিযানে নোয়াখালীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে হাতিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌরসভার সাবেক কাউন্সিল মো. নূর হাদীসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হত্যা মামলার আসামি ও তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী রয়েছে। নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মোহাম্মদ ইব্রাহীম বলেন, বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে সুধারাম থানা থেকে ৩ জন, হাতিয়া থানা থেকে ১ জন, বেগমগঞ্জ থানা থেকে ১ জন, চাটখিল থানা থেকে ২ জন এবং চরজব্বর থানা থেকে ২ জনকে গ্রেপ্তার হয়েছেন। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ ও নৌপুলিশের যৌথ টিম এ অভিযান পরিচালনা করে।
চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৬
আমাদের চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন উপজেলায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ছয় নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) কনক কুমার। এর আগে বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান তিনি।