রাজধানীতে রোববার থেকে শুরু হতে যাওয়া তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম জোরদারের বিষয়টি অগ্রাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ।
শনিবার বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “সম্মেলনের সব প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এতে ৩০টি সাধারণ ও ৪টি বিশেষ অধিবেশন থাকবে।”
বিশেষ অধিবেশনগুলো হলো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মুক্ত আলোচনা এবং বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভা। মূল অনুষ্ঠান প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে, অ্যাসোসিয়েশনের সভা বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এবং প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ সুপ্রিম কোর্টে হবে।
সম্মেলনে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, ভূমি ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, ই-গভর্ন্যান্স, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবার কল্যাণ, পরিবেশ দূষণ রোধ, ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন।
এবারের সম্মেলনে প্রথমবারের মতো নির্বাচন কমিশন (ইসি) অংশ নিচ্ছে। সম্মেলনের শেষ দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ইসি কর্মকর্তাদের একটি অধিবেশন হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম জানান, ডিসি সম্মেলনের জন্য বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছ থেকে ১,২৪৫টি প্রস্তাব জমা পড়ে, যার মধ্যে ৩৫৩টি প্রস্তাব আলোচনার জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২০২৪ সালের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া ৩৮১টি সিদ্ধান্তের মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ৬৪ শতাংশ, মধ্যমেয়াদি ৪০ শতাংশ ও দীর্ঘমেয়াদি ৩৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অগ্রগতি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রাজধানীতে রোববার থেকে শুরু হতে যাওয়া তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম জোরদারের বিষয়টি অগ্রাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ।
শনিবার বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “সম্মেলনের সব প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এতে ৩০টি সাধারণ ও ৪টি বিশেষ অধিবেশন থাকবে।”
বিশেষ অধিবেশনগুলো হলো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মুক্ত আলোচনা এবং বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভা। মূল অনুষ্ঠান প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে, অ্যাসোসিয়েশনের সভা বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এবং প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ সুপ্রিম কোর্টে হবে।
সম্মেলনে আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, ভূমি ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য বিমোচন, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, ই-গভর্ন্যান্স, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবার কল্যাণ, পরিবেশ দূষণ রোধ, ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন।
এবারের সম্মেলনে প্রথমবারের মতো নির্বাচন কমিশন (ইসি) অংশ নিচ্ছে। সম্মেলনের শেষ দিন ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ইসি কর্মকর্তাদের একটি অধিবেশন হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ রহীম জানান, ডিসি সম্মেলনের জন্য বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছ থেকে ১,২৪৫টি প্রস্তাব জমা পড়ে, যার মধ্যে ৩৫৩টি প্রস্তাব আলোচনার জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
২০২৪ সালের ডিসি সম্মেলনে নেওয়া ৩৮১টি সিদ্ধান্তের মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ৬৪ শতাংশ, মধ্যমেয়াদি ৪০ শতাংশ ও দীর্ঘমেয়াদি ৩৬ শতাংশ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অগ্রগতি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।