সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বাতিল হওয়া নিয়োগ ফিরে পাওয়ার দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস, জলকামান ও লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।
রোববার বিকেলে শাহবাগ থেকে সচিবালয়মুখী রাস্তায় আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের এই অভিযানের পর তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আন্দোলনকারীরা সকালে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন। হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে তারা সচিবালয়মুখী রাস্তায় পুলিশের ব্যারিকেডের মুখোমুখি হন। পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে আন্দোলনকারীরা রাস্তায় অবস্থান নিলে পুলিশ প্রথমে জলকামান ব্যবহার করে। পরে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে।
আন্দোলনকারী নওরীন জামান বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা করছিলাম। পুলিশ আমাদের ওপর লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে। একটি যৌক্তিক আন্দোলনে পুলিশ কেন জবরদস্তি করছে, তা বুঝতে পারছি না।”
আন্দোলনকারী সানজিদা আক্তার রুমা বলেন, “প্রতিযোগিতা করে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও ১১ দিন ধরে রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে। পুলিশের মার খেতে হচ্ছে। এত অন্যায় কেন হচ্ছে, তা বলে বোঝানো যাবে না।”
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, “আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। দুপুরে তারা পদযাত্রা করে হাইকোর্ট মাজারের সামনে আসেন। সেখানে তারা সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে আমরা ব্যারিকেড দিয়ে বাধা দিই। তারা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করায় জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা হয়।”
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বাতিল হওয়া নিয়োগ ফিরে পাওয়ার দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস, জলকামান ও লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।
রোববার বিকেলে শাহবাগ থেকে সচিবালয়মুখী রাস্তায় আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের এই অভিযানের পর তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
আন্দোলনকারীরা সকালে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে মহাসমাবেশ করে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন। হাইকোর্ট মাজারের সামনে এসে তারা সচিবালয়মুখী রাস্তায় পুলিশের ব্যারিকেডের মুখোমুখি হন। পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে আন্দোলনকারীরা রাস্তায় অবস্থান নিলে পুলিশ প্রথমে জলকামান ব্যবহার করে। পরে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে।
আন্দোলনকারী নওরীন জামান বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা করছিলাম। পুলিশ আমাদের ওপর লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে। একটি যৌক্তিক আন্দোলনে পুলিশ কেন জবরদস্তি করছে, তা বুঝতে পারছি না।”
আন্দোলনকারী সানজিদা আক্তার রুমা বলেন, “প্রতিযোগিতা করে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও ১১ দিন ধরে রাজপথে আন্দোলন করতে হচ্ছে। পুলিশের মার খেতে হচ্ছে। এত অন্যায় কেন হচ্ছে, তা বলে বোঝানো যাবে না।”
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, “আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। দুপুরে তারা পদযাত্রা করে হাইকোর্ট মাজারের সামনে আসেন। সেখানে তারা সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে আমরা ব্যারিকেড দিয়ে বাধা দিই। তারা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করায় জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা হয়।”