ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচার দ্রুত শেষ করতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে ‘ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের’ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ তথ্য জানান।
আইন উপদেষ্টা জানান, ধর্ষণ মামলার তদন্তের সময়সীমা ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করা হচ্ছে এবং বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে। বিশেষ পরিস্থিতিতে বিচারক চাইলে ডিএনএ প্রতিবেদন ছাড়াই চিকিৎসা সনদ ও পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্যের ভিত্তিতে মামলার বিচার পরিচালনা করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে আইন সংশোধনের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা অংশীজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে। সরকার এই আইন কঠোর করার মাধ্যমে দ্রুত ও সঠিক বিচার নিশ্চিত করতে চায়।
ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের দাবি :
বৈঠকে ‘ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের’ পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়:
১. মাগুরায় শিশু ধর্ষণের মামলার বিচার এক মাসের মধ্যে শেষ করে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা।
২. ধর্ষণ মামলার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা।
৩. নারীদের নিরাপত্তাহীনতা রোধে আইন, স্বরাষ্ট্র এবং নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার কার্যকর ভূমিকা নিশ্চিত করা।
৪. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ কার্যকর করা।
৫. ধর্ষণ সংক্রান্ত আইনের অস্পষ্টতা দূর করে আইনি ফাঁকফোকর বন্ধ করা।
আইন উপদেষ্টা জানান, সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির ভিত্তিতে ধর্ষণ মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে। মাগুরার ঘটনায় আসামিদের ডিএনএ নমুনা ইতোমধ্যে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং বিচারকাজ দ্রুত শেষ করার বিষয়ে বিশেষ নজরদারি থাকবে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচার দ্রুত শেষ করতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে ‘ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের’ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ তথ্য জানান।
আইন উপদেষ্টা জানান, ধর্ষণ মামলার তদন্তের সময়সীমা ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করা হচ্ছে এবং বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে। বিশেষ পরিস্থিতিতে বিচারক চাইলে ডিএনএ প্রতিবেদন ছাড়াই চিকিৎসা সনদ ও পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্যের ভিত্তিতে মামলার বিচার পরিচালনা করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে আইন সংশোধনের একটি খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে এবং তা অংশীজনদের কাছে পাঠানো হয়েছে। সরকার এই আইন কঠোর করার মাধ্যমে দ্রুত ও সঠিক বিচার নিশ্চিত করতে চায়।
ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের দাবি :
বৈঠকে ‘ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের’ পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়:
১. মাগুরায় শিশু ধর্ষণের মামলার বিচার এক মাসের মধ্যে শেষ করে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা।
২. ধর্ষণ মামলার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা।
৩. নারীদের নিরাপত্তাহীনতা রোধে আইন, স্বরাষ্ট্র এবং নারী ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টার কার্যকর ভূমিকা নিশ্চিত করা।
৪. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ‘নারী ও শিশু নিপীড়নবিরোধী সেল’ কার্যকর করা।
৫. ধর্ষণ সংক্রান্ত আইনের অস্পষ্টতা দূর করে আইনি ফাঁকফোকর বন্ধ করা।
আইন উপদেষ্টা জানান, সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির ভিত্তিতে ধর্ষণ মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে। মাগুরার ঘটনায় আসামিদের ডিএনএ নমুনা ইতোমধ্যে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং বিচারকাজ দ্রুত শেষ করার বিষয়ে বিশেষ নজরদারি থাকবে।