দেশে নারী ও কন্যার প্রতি যৌন সহিংসতা, ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণসহ বিভিন্ন অজুহাতে নারীদের প্রতি বিদ্বেষ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে বলে জানিয়েছে নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটি। বুধবার এক বিবৃতিতে কমিটি জানিয়েছে, পথেঘাটে নারীরা নিয়মিত শারীরিক, মানসিক ও যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছেন, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে এবং কোনো সুস্থ সমাজের চিত্র হতে পারে না।
বিবৃতিতে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া, নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
কমিটি জানিয়েছে, সংঘবদ্ধ নারীবিরোধী তৎপরতা, নারীর প্রতি হেনস্তা ও সহিংসতা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে, যা নারীদের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করছে। দায়িত্বশীল মহল থেকে সহিংসতার শিকার নারীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা এবং অভিযুক্তদের রক্ষার নানা অপতৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটির পক্ষে সংহতি প্রকাশ করেছেন কমিটির চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, আহ্বায়ক ফওজিয়া মোসলেমসহ ১০৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। তাদের মধ্যে রয়েছেন সুলতানা কামাল, রশিদ-ই-মাহবুব, এস এম এ সবুর, লতিফা সামসুদ্দিন, মফিদুল হক, মাহবুব জামান, শামসুল হুদা, এম এম আকাশ, মাখদুমা নার্গিস, নাজমুন নাহার, রেখা চৌধুরী, রওশন আরা বেগম, সাহানা কবির, মালেকা বানু, নাসিমুন আরা হক মিনু, তানিয়া হক, ঈশানী চক্রবর্তী, আমিনুল ইসলাম, চন্দ্রনাথ পোদ্দার, সীমা মোসলেম, মাসুদা রেহানা বেগম, রেখা সাহা, হুমায়রা খাতুন, সামিনা চৌধুরী, নাজমা আরা বেগম, মাকছুদা আখতার লাইলী, দীপ্তি রানী শিকদার, সোহরাব হাসান ও অশোক কর্মকার প্রমুখ।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
দেশে নারী ও কন্যার প্রতি যৌন সহিংসতা, ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণসহ বিভিন্ন অজুহাতে নারীদের প্রতি বিদ্বেষ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে বলে জানিয়েছে নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটি। বুধবার এক বিবৃতিতে কমিটি জানিয়েছে, পথেঘাটে নারীরা নিয়মিত শারীরিক, মানসিক ও যৌন হেনস্তার শিকার হচ্ছেন, যা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে এবং কোনো সুস্থ সমাজের চিত্র হতে পারে না।
বিবৃতিতে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া, নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
কমিটি জানিয়েছে, সংঘবদ্ধ নারীবিরোধী তৎপরতা, নারীর প্রতি হেনস্তা ও সহিংসতা নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে, যা নারীদের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করছে। দায়িত্বশীল মহল থেকে সহিংসতার শিকার নারীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা এবং অভিযুক্তদের রক্ষার নানা অপতৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
নারী ও কন্যা নির্যাতন এবং সামাজিক অনাচার প্রতিরোধ জাতীয় কমিটির পক্ষে সংহতি প্রকাশ করেছেন কমিটির চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, আহ্বায়ক ফওজিয়া মোসলেমসহ ১০৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি। তাদের মধ্যে রয়েছেন সুলতানা কামাল, রশিদ-ই-মাহবুব, এস এম এ সবুর, লতিফা সামসুদ্দিন, মফিদুল হক, মাহবুব জামান, শামসুল হুদা, এম এম আকাশ, মাখদুমা নার্গিস, নাজমুন নাহার, রেখা চৌধুরী, রওশন আরা বেগম, সাহানা কবির, মালেকা বানু, নাসিমুন আরা হক মিনু, তানিয়া হক, ঈশানী চক্রবর্তী, আমিনুল ইসলাম, চন্দ্রনাথ পোদ্দার, সীমা মোসলেম, মাসুদা রেহানা বেগম, রেখা সাহা, হুমায়রা খাতুন, সামিনা চৌধুরী, নাজমা আরা বেগম, মাকছুদা আখতার লাইলী, দীপ্তি রানী শিকদার, সোহরাব হাসান ও অশোক কর্মকার প্রমুখ।