বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনার কথা জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
পেশাজীবীসহ বিভিন্ন সংগঠনের চলমান আন্দোলন কর্মসূচির মধ্যে প্রায়ই সচিবালয় ঘেরাও বা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে মিছিলের মতো কর্মসূচি থাকছে। আন্দোলনকারীদের থামাতে গিয়ে লাঠিপেটার পাশাপাশি জল-কামান ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে পুলিশকে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে অদ্য ১৩ মার্চ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’ নির্ধারিত এলাকার মধ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, শাহবাগ মোড়, কাকরাইল মোড়, মিন্টো রোড রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর বিভিন্ন দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা, সচিবালয় ও আশেপাশের এলাকা ঘিরে সভা সমাবেশ মিছিল হওয়ায় গত বছর ২৬ আগস্ট তৎকালীন পুলিশ কমিশনার মাইনুল হাসানও একই ধরনের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সে সময় ঘোষণা করা হলেও সেটি তুলে নেয়া হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে কোনও গণবিজ্ঞপ্তি আসেনি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বৃহস্পতিবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনার কথা জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
পেশাজীবীসহ বিভিন্ন সংগঠনের চলমান আন্দোলন কর্মসূচির মধ্যে প্রায়ই সচিবালয় ঘেরাও বা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে মিছিলের মতো কর্মসূচি থাকছে। আন্দোলনকারীদের থামাতে গিয়ে লাঠিপেটার পাশাপাশি জল-কামান ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে পুলিশকে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে অদ্য ১৩ মার্চ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় যে কোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’ নির্ধারিত এলাকার মধ্যে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, শাহবাগ মোড়, কাকরাইল মোড়, মিন্টো রোড রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর বিভিন্ন দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা, সচিবালয় ও আশেপাশের এলাকা ঘিরে সভা সমাবেশ মিছিল হওয়ায় গত বছর ২৬ আগস্ট তৎকালীন পুলিশ কমিশনার মাইনুল হাসানও একই ধরনের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সে সময় ঘোষণা করা হলেও সেটি তুলে নেয়া হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে কোনও গণবিজ্ঞপ্তি আসেনি।