আসন্ন রোজার ঈদে ট্রেনে ঈদযাত্রার শনিবার সকালে দ্বিতীয় দিনের মতো পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট বিক্রি হয়েছে। টিকেট বিক্রি শুরুর পর প্রথম আধাঘণ্টায় ৭৩ লাখ বার ওয়েবসাইটে হিট বা টিকেট কাটার চেষ্টা করা হয়েছে।
শনিবার রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মহব্বত জান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টায় টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। ৮টা থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ৭৩ লাখ বার হিট করা হয়েছে। টিকেট সব বিক্রি হয়ে গেছে।
ঈদযাত্রায় এবার প্রতিদিন ঢাকা থেকে ৩৫ হাজার ৩১৫টি অগ্রিম টিকেট পাবেন যাত্রীরা। ট্রেনের আগাম টিকেট এখন বিক্রি শুরু হয় ১০ দিন আগে। সেই হিসাবে ঈদযাত্রার আগাম টিকেট ছাড়ার শুরুর দিন শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের টিকেট।
যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট সকাল ৮টায় শুরু হয়। তবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট দুপুর ২টা থেকে ইস্যু করা হবে।
শনিবার সকাল ৮টা ৩ মিনিটে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেট বিক্রির সাইটে বেলা প্রবেশ করে দেখা গেছে, রাজশাহীগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে স্নিগ্ধা ৩৮টি, এসি সিট ৮টি, বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের স্নিগ্ধায় ৩টি, ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের এসি সিট ৮টি, স্নিগ্ধায় ১৯টি আসন ফাঁকা আছে।
তবে ঠিক দুই মিনিট পর ৮টা ৫ মিনিটে প্রবেশ করে এসি সিট এবং স্নিগ্ধা শ্রেণীর কোনো টিকেট পাওয়া যায়নি। দেখা গেছে, রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, পার্বতীপুর, নাটোর, খুলনা এবং বেনাপোল স্টেশনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরার টিকেট শেষ হয়ে গেছে প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যেই।
বেলা ৮টা ৩০ মিনিটে ওইসব স্টেশনের শোভন চেয়ারসহ সব শ্রেণীর টিকেট বিক্রি শেষ হয়ে যায়। সে সময় পর্যন্ত শোভন চেয়ার শ্রেণীর একটি টিকেট অবিক্রিত ছিল।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এখন অনলাইনেই সব টিকেট বিক্রি হয়। মানুষের টিকেটের চাহিদা বেশি থাকায় বিক্রি শুরুর দিকেই টিকেট বিক্রি শেষ হয়ে যায়। এখন স্টেশনে না এসে ঘরে বসেই মানুষ টিকেট কাটতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
২০২৩ সালের রোজার ঈদের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি শুরু করে রেলওয়ে। আর সার্ভারের চাপ কমাতে সকাল ও দুপুরে দুই শিফটে টিকেট বিক্রির প্রচলন শুরু হয় গত রোজার ঈদে।
এরআগে শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের প্রথম দিনের ট্রেনের টিকেট। টিকেট কিনতে ওই দিন আধা ঘণ্টায় টিকেট কিনতে হিট পড়ে ২০ লাখ।
শুক্রবার নির্ধারিত ১৫ হাজার ৭৭৩টি টিকেটের বিপরীতে সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে ২০ লাখ হিট পড়ে।
আগামী ২৬ মার্চের টিকেট মিলবে আজ। এরপর ধারাবাহিকভাবে ২৭ মার্চের টিকেট ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকেট ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকেট ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকেট পাওয়া যাবে ২০ মার্চ।
চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিলের টিকেট বিক্রি করা হবে।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
আসন্ন রোজার ঈদে ট্রেনে ঈদযাত্রার শনিবার সকালে দ্বিতীয় দিনের মতো পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট বিক্রি হয়েছে। টিকেট বিক্রি শুরুর পর প্রথম আধাঘণ্টায় ৭৩ লাখ বার ওয়েবসাইটে হিট বা টিকেট কাটার চেষ্টা করা হয়েছে।
শনিবার রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মহব্বত জান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টায় টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে। ৮টা থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ৭৩ লাখ বার হিট করা হয়েছে। টিকেট সব বিক্রি হয়ে গেছে।
ঈদযাত্রায় এবার প্রতিদিন ঢাকা থেকে ৩৫ হাজার ৩১৫টি অগ্রিম টিকেট পাবেন যাত্রীরা। ট্রেনের আগাম টিকেট এখন বিক্রি শুরু হয় ১০ দিন আগে। সেই হিসাবে ঈদযাত্রার আগাম টিকেট ছাড়ার শুরুর দিন শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের টিকেট।
যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট সকাল ৮টায় শুরু হয়। তবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট দুপুর ২টা থেকে ইস্যু করা হবে।
শনিবার সকাল ৮টা ৩ মিনিটে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকেট বিক্রির সাইটে বেলা প্রবেশ করে দেখা গেছে, রাজশাহীগামী সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে স্নিগ্ধা ৩৮টি, এসি সিট ৮টি, বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের স্নিগ্ধায় ৩টি, ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের এসি সিট ৮টি, স্নিগ্ধায় ১৯টি আসন ফাঁকা আছে।
তবে ঠিক দুই মিনিট পর ৮টা ৫ মিনিটে প্রবেশ করে এসি সিট এবং স্নিগ্ধা শ্রেণীর কোনো টিকেট পাওয়া যায়নি। দেখা গেছে, রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, পার্বতীপুর, নাটোর, খুলনা এবং বেনাপোল স্টেশনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরার টিকেট শেষ হয়ে গেছে প্রথম ১০ মিনিটের মধ্যেই।
বেলা ৮টা ৩০ মিনিটে ওইসব স্টেশনের শোভন চেয়ারসহ সব শ্রেণীর টিকেট বিক্রি শেষ হয়ে যায়। সে সময় পর্যন্ত শোভন চেয়ার শ্রেণীর একটি টিকেট অবিক্রিত ছিল।
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, এখন অনলাইনেই সব টিকেট বিক্রি হয়। মানুষের টিকেটের চাহিদা বেশি থাকায় বিক্রি শুরুর দিকেই টিকেট বিক্রি শেষ হয়ে যায়। এখন স্টেশনে না এসে ঘরে বসেই মানুষ টিকেট কাটতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
২০২৩ সালের রোজার ঈদের টিকেট বিক্রির মধ্য দিয়ে ঈদযাত্রার শতভাগ টিকেট অনলাইনে বিক্রি শুরু করে রেলওয়ে। আর সার্ভারের চাপ কমাতে সকাল ও দুপুরে দুই শিফটে টিকেট বিক্রির প্রচলন শুরু হয় গত রোজার ঈদে।
এরআগে শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চের প্রথম দিনের ট্রেনের টিকেট। টিকেট কিনতে ওই দিন আধা ঘণ্টায় টিকেট কিনতে হিট পড়ে ২০ লাখ।
শুক্রবার নির্ধারিত ১৫ হাজার ৭৭৩টি টিকেটের বিপরীতে সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে ২০ লাখ হিট পড়ে।
আগামী ২৬ মার্চের টিকেট মিলবে আজ। এরপর ধারাবাহিকভাবে ২৭ মার্চের টিকেট ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকেট ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকেট ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকেট পাওয়া যাবে ২০ মার্চ।
চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিলের টিকেট বিক্রি করা হবে।