কক্সবাজারে টেকনাফের নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে আরাকান আর্মির হাতে আটক রোহিঙ্গাসহ ২৬ জেলেকে ফেরত আনলো বিজিবি।
শনিবার বিকাল ৩টার দিকে নাফ নদীর টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়াস্থ জেটি ঘাট দিয়ে এসব জেলেদের ফেরত আনা হয় বলে জানান বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান। ফেরত আনা জেলের মধ্যে ৫ জন বাংলাদেশি এবং ২১ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। ফেরত আসা রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের জলসীমার নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু সংখ্যক বাংলাদেশি জেলে আরাকান আর্মির হাতে আটক হয়েছিল। এসব জেলেদের আরাকান আর্মি দীর্ঘদিন ধরে হেফাজতে রাখে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য সীমান্তের অধিকাংশ এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকায় বিজিবি তাদের ফেরত আনতে যোগাযোগ অব্যাহত রাখে।
দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর শনিবার বিকেলে বিজিবি মিয়ানমারে আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ২৬ জেলেকে ফেরত দিতে সম্মত হয়। সকালে এসব জেলেদের ফেরত আনতে বিজিবির একটি দল ট্রলারযোগে মংডুর উদ্দ্যেশে রওনা দেয়। পরে বিকেল ৩টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটি ঘাট দিয়ে তাদের ফেরত আনা হয়।
বিজিবির এ কর্মকর্তা বলেন, টেকনাফ ট্রানজিট জেটি ঘাটে পৌঁছার পর এসব জেলেদের কাছে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ এবং যাচাই-বাছাই কাজ করা হয়। ফেরত আসা জেলেরা জানিয়েছেন, নাফ নদী ও সাগরে মাছ ধরার সময় তারা ভুল করে মিয়ানমারের জলসীমার অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছিল। অনুপ্রবেশের দায়ে আরাকান আর্মির সদস্যরা এসব জেলেদের ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
কক্সবাজারে টেকনাফের নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে আরাকান আর্মির হাতে আটক রোহিঙ্গাসহ ২৬ জেলেকে ফেরত আনলো বিজিবি।
শনিবার বিকাল ৩টার দিকে নাফ নদীর টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়াস্থ জেটি ঘাট দিয়ে এসব জেলেদের ফেরত আনা হয় বলে জানান বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান। ফেরত আনা জেলের মধ্যে ৫ জন বাংলাদেশি এবং ২১ জন রোহিঙ্গা নাগরিক। ফেরত আসা রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা।
কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের জলসীমার নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু সংখ্যক বাংলাদেশি জেলে আরাকান আর্মির হাতে আটক হয়েছিল। এসব জেলেদের আরাকান আর্মি দীর্ঘদিন ধরে হেফাজতে রাখে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য সীমান্তের অধিকাংশ এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে থাকায় বিজিবি তাদের ফেরত আনতে যোগাযোগ অব্যাহত রাখে।
দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর শনিবার বিকেলে বিজিবি মিয়ানমারে আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ২৬ জেলেকে ফেরত দিতে সম্মত হয়। সকালে এসব জেলেদের ফেরত আনতে বিজিবির একটি দল ট্রলারযোগে মংডুর উদ্দ্যেশে রওনা দেয়। পরে বিকেল ৩টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটি ঘাট দিয়ে তাদের ফেরত আনা হয়।
বিজিবির এ কর্মকর্তা বলেন, টেকনাফ ট্রানজিট জেটি ঘাটে পৌঁছার পর এসব জেলেদের কাছে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ এবং যাচাই-বাছাই কাজ করা হয়। ফেরত আসা জেলেরা জানিয়েছেন, নাফ নদী ও সাগরে মাছ ধরার সময় তারা ভুল করে মিয়ানমারের জলসীমার অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছিল। অনুপ্রবেশের দায়ে আরাকান আর্মির সদস্যরা এসব জেলেদের ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।