মাগুরায় ধর্ষণ ও হত্যার শিকার আলোচিত শিশুটির কবর জিয়ারত জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। এ সময় তিনি নিহতের স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন।
শনিবার মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর ইউনিয়নে সোনাইকুন্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান বলেন, একটি ন্যায়ভিত্তিক মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে ইসলামী শরিয়াভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। ভারতীয় অপসংস্কৃতি আর মাদকের বিপরীতে কোরআনের আইন চালু হলে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে। তিনি আরও বলেন, ৯০ দিনের ভিতরে মামলার বিচার করে রায় কার্যকর দেখতে চাই। ৯১ দিন যেন পার না হয়।
জেলা জামায়াতের আমির এম বি বাকেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ
আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য ও যশোর- কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হুসাইন।
জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. ইব্রাহিম বিশ্বাসের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চল সহকারী পরিচালক আলহাজ আব্দুল মতিন, জেলা সেক্রেটারি সাইদ আহমেদ বাচ্চু, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা লিয়াকত আলী খান, সহকারী সেক্রেটারি আব্দুল গাফফার, অফিস সেক্রেটারি মো. খায়রুল ইসলাম, যুব সেক্রেটারি অধ্যাপক রবিউল ইসলাম, শ্রমিক নেতা অধ্যাপক মশিউর রহমান, সাবেক ছাত্রনেতা বি এম এরশাদুল্লাহ অহিদ, জেলা জামায়াতের অমুসলিম নেতা উত্তম কুমার বিশ্বাস, মাগুরা সদর উপজেলা আমির ফারুক হুসাইন, মহম্মদপুর উপজেলা আমির নূর আহমদ, শ্রীপুর উপজেলা আমির মাওলানা ফখরুদ্দিন মিজান, শালিখা উপজেলা আমির আফসার আলী, শিবিরের জেলা সেক্রেটারি মো. জুবায়ের হোসেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চল সহকারী পরিচালক ড. আলমগীর বিশ্বাস, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা মারুফ কারখী, প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি মো. সাইফুল্লাহসহ জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকমীগণ।
মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে গত ৬ মার্চ ভোর রাতে বোনের শ্বশুর, স্বামী ও ভাশুরের দ্বারা পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয় তৃতীয় শ্রেণীর ওই ছাত্রী। ঐদিন তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখান থেকে ফরিদপুর মেডিকেল হয়ে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থান অবনতি হলে সিএমএইচএ লাইভ সাপোর্টে রাখা হয়। দীর্ঘ সাত দিন জীবন-মৃত্যুর লড়াইয়ে ১২ মার্চ (বৃহস্পতিবার) মারা যায় শিশুটি। এই ধর্ষণকা- প্রচার হওয়ার পর সারাদেশ দ্রুত বিচার করে আসামিদের ফাঁসি নিশ্চিত ও ধর্ষণ বন্ধে ব্যাপক প্রতিবাদে মুখর হয়ে ওঠে দেশ। শিশুটির মৃত্যুর সংবাদে আসামিদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেয় ক্ষুব্ধ জনতা।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
মাগুরায় ধর্ষণ ও হত্যার শিকার আলোচিত শিশুটির কবর জিয়ারত জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। এ সময় তিনি নিহতের স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেন।
শনিবার মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর ইউনিয়নে সোনাইকুন্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান বলেন, একটি ন্যায়ভিত্তিক মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে ইসলামী শরিয়াভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। ভারতীয় অপসংস্কৃতি আর মাদকের বিপরীতে কোরআনের আইন চালু হলে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে। তিনি আরও বলেন, ৯০ দিনের ভিতরে মামলার বিচার করে রায় কার্যকর দেখতে চাই। ৯১ দিন যেন পার না হয়।
জেলা জামায়াতের আমির এম বি বাকেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ
আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য ও যশোর- কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হুসাইন।
জেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. ইব্রাহিম বিশ্বাসের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চল সহকারী পরিচালক আলহাজ আব্দুল মতিন, জেলা সেক্রেটারি সাইদ আহমেদ বাচ্চু, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা লিয়াকত আলী খান, সহকারী সেক্রেটারি আব্দুল গাফফার, অফিস সেক্রেটারি মো. খায়রুল ইসলাম, যুব সেক্রেটারি অধ্যাপক রবিউল ইসলাম, শ্রমিক নেতা অধ্যাপক মশিউর রহমান, সাবেক ছাত্রনেতা বি এম এরশাদুল্লাহ অহিদ, জেলা জামায়াতের অমুসলিম নেতা উত্তম কুমার বিশ্বাস, মাগুরা সদর উপজেলা আমির ফারুক হুসাইন, মহম্মদপুর উপজেলা আমির নূর আহমদ, শ্রীপুর উপজেলা আমির মাওলানা ফখরুদ্দিন মিজান, শালিখা উপজেলা আমির আফসার আলী, শিবিরের জেলা সেক্রেটারি মো. জুবায়ের হোসেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চল সহকারী পরিচালক ড. আলমগীর বিশ্বাস, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা মারুফ কারখী, প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি মো. সাইফুল্লাহসহ জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরের নেতাকমীগণ।
মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে গত ৬ মার্চ ভোর রাতে বোনের শ্বশুর, স্বামী ও ভাশুরের দ্বারা পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয় তৃতীয় শ্রেণীর ওই ছাত্রী। ঐদিন তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখান থেকে ফরিদপুর মেডিকেল হয়ে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থান অবনতি হলে সিএমএইচএ লাইভ সাপোর্টে রাখা হয়। দীর্ঘ সাত দিন জীবন-মৃত্যুর লড়াইয়ে ১২ মার্চ (বৃহস্পতিবার) মারা যায় শিশুটি। এই ধর্ষণকা- প্রচার হওয়ার পর সারাদেশ দ্রুত বিচার করে আসামিদের ফাঁসি নিশ্চিত ও ধর্ষণ বন্ধে ব্যাপক প্রতিবাদে মুখর হয়ে ওঠে দেশ। শিশুটির মৃত্যুর সংবাদে আসামিদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেয় ক্ষুব্ধ জনতা।